কক্সবাজার প্রতিনিধি: মাহে রমজানের প্রথম দিনেই জমে উঠেছে কক্সবাজার শহরের ফুটপাতসহ বিভিন্ন হোটেল রেস্তোঁরায় হরেক রকমের ইফতারের সমাহার। রোববার থেকে শুরু হয়েছে সিয়াম-সাধনার মাস রমজান। শনিবার রাতে তারাবির নামাজ আদায় ও শেষ রাতে সাহরী খাওয়ার মধ্যদিয়ে মুসলমানরা রমজান মাসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন। এর মাঝে মসজিদগুলোতে তারাবিহর নামাজে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বিভিন্ন রকমারি ইফতার সংগ্রহে শহরের মোড়ে মোড়ে রাস্তার পাশে ইফতারের দোকানগুলোতে ক্রেতা সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো।

বিকেল ৪টার পর থেকেই ইফতারের দোকানগুলোতে বাড়তে থাকে ক্রেতা সমাগম। ইফতারের পূর্বেই ক্রেতাদের চাহিদামত ইফতার সরবরাহ করতে দোকানীদেরও হিমশিম খেতে দেখা যায়। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ফুটপাতের পাশাপাশি উন্নত মানের হোটেল রেস্তোঁরায় সামনে বিভিন্ন প্রকার ইফতার দিয়ে সাজানো হয়। রকমারি ইফতারি দাম গত বছরের চেয়ে স্বস্তি আছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতা বিক্রেতা উভয়েই।

শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গত বছরের চেয়ে এই বছর বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ইফতার সামগ্রী। যেহেতু নিত্যপণ্যের দ্রব্য সামগ্রীর দাম গেল বছরের চেয়ে বাড়তি বলে জানান বিক্রেতারা।

বিক্রেতা রহিম উদ্দীন জানান, ইফতারির দাম গত বছরের চেয়ে বাড়তি কিন্তু সাইজ আগের মতো রয়েছে। তিনি তার পরিবারের ৬ জনের জন্য পিটিস্কুল বাজার এলাকায় এসেছেন ইফতারী সামগ্রী কিনতে। তিনি বলেন, শুধুমাত্র আলুর চপ, ছোলার ঘুগনি, বেগুনি, পেঁয়াজু, ফ্লোরি ও শাহী জিলাপী, ইত্যাদি গত বছরের চেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে দোকানে। রমজান উপলক্ষে রাস্তার পাশের মৌসুমী ইফতারির দোকানগুলোতে ভিড় ছিল লক্ষণীয়। এসব দোকানে চনা ১ কেজি ১৪০ টাকা, শাহী জিলাপি ১ কেজি ১৮০ টাকা, বেগুনি একপিচ ৫ থেকে ৬ টাকা, পেঁয়াজি, ৩ থেকে ৪ টাকা ও আলুর চপ ১ পিচ ৫ থেকে ৬ টাকা , মরিচ্যা ১ পিস ৫ থেকে ৬ টাক বিক্রি হচ্ছে দোকানে। ১শ’ গ্রাম ঘুগনি বিক্রি হয় ১২ থেকে ১৫ টাকায় এবং প্রতি পিচ শাহী জিলাপি বিক্রি হয়  ৫ থেকে ৬ টাকা। এছাড়া হোটেল ও রেস্টুরেন্টেও বিভিন্ন ও নাম স্বাদের ইফতার সামগ্রী বিক্রি হতে দেখা গেছে। এসব স্থানে ইফতারি হিসেবে জায়গা করে নিয়ে ভেজিটেবল পাকুরা, ডিম চপ, চিকেন ছমুচা, বীফ টিকা, চিকেন ফ্রাই, চিকেন, মাটন, জালি কাবাব, চিকেন জালি, হালিম, ফিরনি, কুমড়া হালুয়া, চিকেন টেংরি কাবাব, চিকেন বটি কাবাব, চিকেন চিলি, চিকেন সাসলিক, ইত্যাদি।

আল গণি রেষ্টুরেন্টের মালিক রুবেল উদ্দনি উপেল জানান, রমজানের ইফতার গত বছরের চেয়ে একটু বাড়তি দামে বিক্রি করছি। যেহেতু নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বৃদ্ধি। তবে চেষ্টা করছি যতো পারি কম লাভ করে বিক্রি করতে। ইফতারের প্রায় ১ ঘন্টা পূর্বেই সব ইফতারি বিক্রি হয়ে গেছে হোটেলে। অর্থাৎ প্রথম দিনেই জমে উঠেছে ইফতারির বাজার।

কক্সবাজার প্রতিনিধি: মাহে রমজানের প্রথম দিনেই জমে উঠেছে কক্সবাজার শহরের ফুটপাতসহ বিভিন্ন হোটেল রেস্তোঁরায় হরেক রকমের ইফতারের সমাহার। রোববার থেকে শুরু হয়েছে সিয়াম-সাধনার মাস রমজান। শনিবার রাতে তারাবির নামাজ আদায় ও শেষ রাতে সাহরী খাওয়ার মধ্যদিয়ে মুসলমানরা রমজান মাসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন। এর মাঝে মসজিদগুলোতে তারাবিহর নামাজে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বিভিন্ন রকমারি ইফতার সংগ্রহে শহরের মোড়ে মোড়ে রাস্তার পাশে ইফতারের দোকানগুলোতে ক্রেতা সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো।

বিকেল ৪টার পর থেকেই ইফতারের দোকানগুলোতে বাড়তে থাকে ক্রেতা সমাগম। ইফতারের পূর্বেই ক্রেতাদের চাহিদামত ইফতার সরবরাহ করতে দোকানীদেরও হিমশিম খেতে দেখা যায়। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ফুটপাতের পাশাপাশি উন্নত মানের হোটেল রেস্তোঁরায় সামনে বিভিন্ন প্রকার ইফতার দিয়ে সাজানো হয়। রকমারি ইফতারি দাম গত বছরের চেয়ে স্বস্তি আছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতা বিক্রেতা উভয়েই।

শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গত বছরের চেয়ে এই বছর বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ইফতার সামগ্রী। যেহেতু নিত্যপণ্যের দ্রব্য সামগ্রীর দাম গেল বছরের চেয়ে বাড়তি বলে জানান বিক্রেতারা।

বিক্রেতা রহিম উদ্দীন জানান, ইফতারির দাম গত বছরের চেয়ে বাড়তি কিন্তু সাইজ আগের মতো রয়েছে। তিনি তার পরিবারের ৬ জনের জন্য পিটিস্কুল বাজার এলাকায় এসেছেন ইফতারী সামগ্রী কিনতে। তিনি বলেন, শুধুমাত্র আলুর চপ, ছোলার ঘুগনি, বেগুনি, পেঁয়াজু, ফ্লোরি ও শাহী জিলাপী, ইত্যাদি গত বছরের চেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে দোকানে। রমজান উপলক্ষে রাস্তার পাশের মৌসুমী ইফতারির দোকানগুলোতে ভিড় ছিল লক্ষণীয়। এসব দোকানে চনা ১ কেজি ১৪০ টাকা, শাহী জিলাপি ১ কেজি ১৮০ টাকা, বেগুনি একপিচ ৫ থেকে ৬ টাকা, পেঁয়াজি, ৩ থেকে ৪ টাকা ও আলুর চপ ১ পিচ ৫ থেকে ৬ টাকা , মরিচ্যা ১ পিস ৫ থেকে ৬ টাক বিক্রি হচ্ছে দোকানে। ১শ’ গ্রাম ঘুগনি বিক্রি হয় ১২ থেকে ১৫ টাকায় এবং প্রতি পিচ শাহী জিলাপি বিক্রি হয়  ৫ থেকে ৬ টাকা। এছাড়া হোটেল ও রেস্টুরেন্টেও বিভিন্ন ও নাম স্বাদের ইফতার সামগ্রী বিক্রি হতে দেখা গেছে। এসব স্থানে ইফতারি হিসেবে জায়গা করে নিয়ে ভেজিটেবল পাকুরা, ডিম চপ, চিকেন ছমুচা, বীফ টিকা, চিকেন ফ্রাই, চিকেন, মাটন, জালি কাবাব, চিকেন জালি, হালিম, ফিরনি, কুমড়া হালুয়া, চিকেন টেংরি কাবাব, চিকেন বটি কাবাব, চিকেন চিলি, চিকেন সাসলিক, ইত্যাদি।

আল গণি রেষ্টুরেন্টের মালিক রুবেল উদ্দনি উপেল জানান, রমজানের ইফতার গত বছরের চেয়ে একটু বাড়তি দামে বিক্রি করছি। যেহেতু নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বৃদ্ধি। তবে চেষ্টা করছি যতো পারি কম লাভ করে বিক্রি করতে। ইফতারের প্রায় ১ ঘন্টা পূর্বেই সব ইফতারি বিক্রি হয়ে গেছে হোটেলে। অর্থাৎ প্রথম দিনেই জমে উঠেছে ইফতারির বাজার।