নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি বছরের গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মালিকানাধীন ২৪টি গণশৌচারগার ১৪৩১ বাংলা সনের জন্য সীলমোহরযুক্ত খামে টেন্ডার আহবান করলেও দু’টি গণশৌচাগার বিধি লঙ্গন করে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের নিকট আত্মীয় মামুন ও ছাএলীগ নেতা জানে আলমকে অবৈধভাবে মোটাংকের টাকার বিনিময়ে ইজারা প্রদান করেন। ফলে ফলে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কোটি কোটি টাকার সরকারী রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

শুধু তাই নয়, তার লাগামহীন দুর্ণীতি, স্বজনপ্রীতি ও নিরীহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অমানুষিক নির্যাতন এবং চাকুরী নিয়োগে প্রকাশ্য ঘুষ বানিজ্য করে শত কোটি টাকার মালিক। এসব ম্যানেজ করার জন্য তার স্ত্রী উপসচিবকে ব্যবহার করেন তিনি । এসব বিষয় তদন্ত করলে তার থলের বিড়াল বের হয়ে আসবে।

সুত্রে জানা গেছে, স্টেশন রোড (পূর্ব) গণশৌচাগার ও নিউ মার্কেটের দক্ষিণ Rangs ভবনের নীচতলা ২ টি গণশৌচাগার ইজারা ছাড়াই চসিকের নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় খালাতো ভাই (মামুন)কে ও ছাএলীগ নেতা জানে আলমকে ইজারার নিয়ম ভঙ্গ করে চুক্তির মাধ্যমে অবৈধ ভাবে ইজারা দেওয়া হয়।

সুত্রে আরো জানা গেছে, এই চুক্তি সম্পাদনের জন্য তিনি২০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। এছাড়াও তার সহযোগী হিসেবে কাজ করেন – এস্টেট অফিসার রেজাউল করিম, সহকারী এস্টেট আবদুল্লাহ আল মামুন, অফিস সহকারী দিদার ও রফিক এদের দুনীতির কারণে এস্টেট শাখার হতে প্রাপ্ত লাখ লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে চসিক।

হিসাব বিবরণীর তথ্য অনুযায়ী, নিউ মার্কেটের দক্ষিণ পাশ্বে Rangs ভবনের নীচতলার গণশৌচাগারটি ৪ লাখ টাকায় ২ বছর চুক্তি হয় মামুনের সঙ্গে। তৌহিদ তার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বলে সুত্রটি নিশ্চিত করেছেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, এই গণশৌচাগার হতে দৈনিক হয় হচ্ছে ১৫০০ হাজার টাকা এবং মাসে ৪৫০,০০০ এবং বছরে ৫৪ লাখ টাকা। স্টেশন রোড (পূর্ব) ১০ লাখ টাকায় ৫ বছর চুক্তি হয় ছাএলীগ নেতা জানে আলমের সাথে। কিন্তু এই গণশৌচাগার হতে দৈনিক আয়- ১০টাকা, মাসে ৩ লাখ টাকা এবং বছরে ৩৬ লাখ টাকা আয় হচ্ছে। এ ধরনের প্রত্যেকটি গণশোচাগার ঘুষের বিনিময়ে স্বল্প মূল্যে ইজারা দিয়ে আবার কিছু কিছু ইজারা ছাডা দিয়ে সরকারের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি করেছেন।

এব্যাপারে এ প্রতিবেদক তার মুঠোফোনে বার বার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেনি। (চলমান পর্ব-১)

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি বছরের গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মালিকানাধীন ২৪টি গণশৌচারগার ১৪৩১ বাংলা সনের জন্য সীলমোহরযুক্ত খামে টেন্ডার আহবান করলেও দু’টি গণশৌচাগার বিধি লঙ্গন করে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের নিকট আত্মীয় মামুন ও ছাএলীগ নেতা জানে আলমকে অবৈধভাবে মোটাংকের টাকার বিনিময়ে ইজারা প্রদান করেন। ফলে ফলে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কোটি কোটি টাকার সরকারী রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

শুধু তাই নয়, তার লাগামহীন দুর্ণীতি, স্বজনপ্রীতি ও নিরীহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অমানুষিক নির্যাতন এবং চাকুরী নিয়োগে প্রকাশ্য ঘুষ বানিজ্য করে শত কোটি টাকার মালিক। এসব ম্যানেজ করার জন্য তার স্ত্রী উপসচিবকে ব্যবহার করেন তিনি । এসব বিষয় তদন্ত করলে তার থলের বিড়াল বের হয়ে আসবে।

সুত্রে জানা গেছে, স্টেশন রোড (পূর্ব) গণশৌচাগার ও নিউ মার্কেটের দক্ষিণ Rangs ভবনের নীচতলা ২ টি গণশৌচাগার ইজারা ছাড়াই চসিকের নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় খালাতো ভাই (মামুন)কে ও ছাএলীগ নেতা জানে আলমকে ইজারার নিয়ম ভঙ্গ করে চুক্তির মাধ্যমে অবৈধ ভাবে ইজারা দেওয়া হয়।

সুত্রে আরো জানা গেছে, এই চুক্তি সম্পাদনের জন্য তিনি২০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। এছাড়াও তার সহযোগী হিসেবে কাজ করেন – এস্টেট অফিসার রেজাউল করিম, সহকারী এস্টেট আবদুল্লাহ আল মামুন, অফিস সহকারী দিদার ও রফিক এদের দুনীতির কারণে এস্টেট শাখার হতে প্রাপ্ত লাখ লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে চসিক।

হিসাব বিবরণীর তথ্য অনুযায়ী, নিউ মার্কেটের দক্ষিণ পাশ্বে Rangs ভবনের নীচতলার গণশৌচাগারটি ৪ লাখ টাকায় ২ বছর চুক্তি হয় মামুনের সঙ্গে। তৌহিদ তার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বলে সুত্রটি নিশ্চিত করেছেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, এই গণশৌচাগার হতে দৈনিক হয় হচ্ছে ১৫০০ হাজার টাকা এবং মাসে ৪৫০,০০০ এবং বছরে ৫৪ লাখ টাকা। স্টেশন রোড (পূর্ব) ১০ লাখ টাকায় ৫ বছর চুক্তি হয় ছাএলীগ নেতা জানে আলমের সাথে। কিন্তু এই গণশৌচাগার হতে দৈনিক আয়- ১০টাকা, মাসে ৩ লাখ টাকা এবং বছরে ৩৬ লাখ টাকা আয় হচ্ছে। এ ধরনের প্রত্যেকটি গণশোচাগার ঘুষের বিনিময়ে স্বল্প মূল্যে ইজারা দিয়ে আবার কিছু কিছু ইজারা ছাডা দিয়ে সরকারের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি করেছেন।

এব্যাপারে এ প্রতিবেদক তার মুঠোফোনে বার বার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেনি। (চলমান পর্ব-১)