ঢাকা ব্যুরো: কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সংঘাতে আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন (নিটর) পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন (নিটর) হাসপাতালে যান। সেখানে তিনি গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। আহতদের সঙ্গে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবেগাপ্লুত হতে দেখা যায়। প্রধানমন্ত্রী আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার বিকেলে সাম্প্রতিক সংঘাতে আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে তিনি বলেন, আহতদের চিকিৎসায় যা যা প্রয়োজন সরকার তা করছে এবং করে যাবে।

তার আগে শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন পরিদর্শন করেন এবং বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর ১০ নম্বর মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন করেন তিনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত ১৬ জুলাই থেকে প্রাণঘাতি সংঘাতে জড়ায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী এবং পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সাম্প্রতিক এ সংঘাতে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে এবং বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ আহত হন।

ঢাকা ব্যুরো: কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সংঘাতে আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন (নিটর) পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন (নিটর) হাসপাতালে যান। সেখানে তিনি গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। আহতদের সঙ্গে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবেগাপ্লুত হতে দেখা যায়। প্রধানমন্ত্রী আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার বিকেলে সাম্প্রতিক সংঘাতে আহতদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে তিনি বলেন, আহতদের চিকিৎসায় যা যা প্রয়োজন সরকার তা করছে এবং করে যাবে।

তার আগে শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন পরিদর্শন করেন এবং বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর ১০ নম্বর মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন করেন তিনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত ১৬ জুলাই থেকে প্রাণঘাতি সংঘাতে জড়ায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থী এবং পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সাম্প্রতিক এ সংঘাতে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে এবং বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ আহত হন।