চন্দনাইশ প্রতিনিধি: চন্দনাইশ উপজেলার বরকলের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছালামতিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার কিছু জায়গা দুস্কৃতকারীরা দখল করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মোঃ মনছুরুল আলম।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে মাদ্রাসার সরকারি বন্ধ থাকাকালীন দুপুরে দৃস্কৃতকারীরা দা, বটি, কিরিচ, লোহার রড, লাঠিসোটা নিয়ে মাদ্রাসার ১৫ শতক জায়গা জোর পূর্বক দখল করে নেয়। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক, কমিটির লোকজন ও শিক্ষার্থীরা বাঁধা প্রদান করার চেষ্টা করলে সবাইকে দেশীয় অস্ত্র হাতে তেড়ে আসায় ভয়ে আত্মরক্ষার্থে সাহসে পেরে উঠে নাই। এ ব্যাপারে কেউ এগিয়ে আসলে তাদেরকে মারধর করার হুমকী দেয় তারা।

এ ব্যাপারে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ বাদী হয়ে বাইনজুরি এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের পুত্র আবুল কালাম আজাদসহ ৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরোও ১০/১৫ জন দৃস্কৃতকারীর বিরুদ্ধে গত ২৩ মে রাতে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

বর্তমানে জায়গাটি টিন ও গাছের ঘেরা-ভেরা দিয়ে খরিদা সূত্রে জায়গার মালিক দাবী করে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দিয়েছে মো. আবুল কালাম আজাদ। যেটি এতদিন মাদ্রাসার দখলে ছিল।

বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জানালেও তারা মীমাংসা করতে ব্যর্থ হওয়ায় প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ পেয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা চন্দনাইশ থানার এসআই ভক্ত চন্দ্র দত্ত।

অভিযুক্ত আবুল কালাম আজাদ জানান, বিগত ২০২০ সালে মৃত মফজল আহমদ হ’তে সাড়ে ৭ শতক জায়গা ক্রয় করেন তিনি। দাতা মারা যাওয়ার পর তার পুত্র মাহবুবু আহমদ ও শহীদ আহমদগং জায়গাটি পরিমাপ করে ক্রেতার নিকট বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাদ্রাসার সভাপতিকে কয়েকবার বলেন তারা। কিন্তু মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সময় ক্ষেপণ করায় সরকারি রেকর্ডমূলে তাদের জায়গা তারা বুঝিয়ে নিয়েছেন।

তিনি আরোও জানান, ১৯৭৪ সালে এলাকা ছেড়ে পটিয়ায় স্থায়ী হওয়ার আগেও এলাকার মানুষের সাথে যেমন ভালো ব্যবহার করেছিলেন এখনো সেরকম সম্মান করে আসছেন। আনীত অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবী করেন তিনি। তবে দাতা কখন মারা যান এবং তার পরিবারের সাথে কোন সম্পর্ক আছে কিনা সে বিষয়ে জানাতে পারেন নাই তিনি।

চন্দনাইশ প্রতিনিধি: চন্দনাইশ উপজেলার বরকলের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছালামতিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার কিছু জায়গা দুস্কৃতকারীরা দখল করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মোঃ মনছুরুল আলম।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে মাদ্রাসার সরকারি বন্ধ থাকাকালীন দুপুরে দৃস্কৃতকারীরা দা, বটি, কিরিচ, লোহার রড, লাঠিসোটা নিয়ে মাদ্রাসার ১৫ শতক জায়গা জোর পূর্বক দখল করে নেয়। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক, কমিটির লোকজন ও শিক্ষার্থীরা বাঁধা প্রদান করার চেষ্টা করলে সবাইকে দেশীয় অস্ত্র হাতে তেড়ে আসায় ভয়ে আত্মরক্ষার্থে সাহসে পেরে উঠে নাই। এ ব্যাপারে কেউ এগিয়ে আসলে তাদেরকে মারধর করার হুমকী দেয় তারা।

এ ব্যাপারে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ বাদী হয়ে বাইনজুরি এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের পুত্র আবুল কালাম আজাদসহ ৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরোও ১০/১৫ জন দৃস্কৃতকারীর বিরুদ্ধে গত ২৩ মে রাতে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

বর্তমানে জায়গাটি টিন ও গাছের ঘেরা-ভেরা দিয়ে খরিদা সূত্রে জায়গার মালিক দাবী করে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দিয়েছে মো. আবুল কালাম আজাদ। যেটি এতদিন মাদ্রাসার দখলে ছিল।

বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জানালেও তারা মীমাংসা করতে ব্যর্থ হওয়ায় প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ পেয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা চন্দনাইশ থানার এসআই ভক্ত চন্দ্র দত্ত।

অভিযুক্ত আবুল কালাম আজাদ জানান, বিগত ২০২০ সালে মৃত মফজল আহমদ হ’তে সাড়ে ৭ শতক জায়গা ক্রয় করেন তিনি। দাতা মারা যাওয়ার পর তার পুত্র মাহবুবু আহমদ ও শহীদ আহমদগং জায়গাটি পরিমাপ করে ক্রেতার নিকট বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাদ্রাসার সভাপতিকে কয়েকবার বলেন তারা। কিন্তু মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সময় ক্ষেপণ করায় সরকারি রেকর্ডমূলে তাদের জায়গা তারা বুঝিয়ে নিয়েছেন।

তিনি আরোও জানান, ১৯৭৪ সালে এলাকা ছেড়ে পটিয়ায় স্থায়ী হওয়ার আগেও এলাকার মানুষের সাথে যেমন ভালো ব্যবহার করেছিলেন এখনো সেরকম সম্মান করে আসছেন। আনীত অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবী করেন তিনি। তবে দাতা কখন মারা যান এবং তার পরিবারের সাথে কোন সম্পর্ক আছে কিনা সে বিষয়ে জানাতে পারেন নাই তিনি।