সিলেট প্রতিনিধি: তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিকদের উপর সিলেট টিটিসি’র অধ্যক্ষ ও ক্ষমতাধর ইন্সট্রাক্টর সাংবাদিক প্রবেশাধিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছন। সিলেট টিটিসি’র বর্তমান অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজ ও কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দূর্নীতি নিয়ে দেশের বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় একাদিক সাংবাদ প্রচারত হওয়ায় সাংবাদিকদের উপর তিনি ক্ষুব্ধ রয়েছেন ।

বুধবার (১০ ডিসেম্বার) হবিগঞ্জের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মো. মুহিব আহমদ সিলেট টিটিসিতে বিশেষ কাজে তার নিকট আত্মীয়কে নিয়ে সৌদি আরবে যেতে তাকামুল সনদ সংগ্রহে আসলে তাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করেন দেন কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক। বিষয়টি সাংবাদিক মুহিব আহমদ প্রতিবাদ করায় ক্ষেপে যান দুর্নীতিবাজ ওমর ফারুক। তাৎক্ষণিক সাংবাদিক মুহিব অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজকে অবগত করলে তিনিও খারাপ আচরণ করে তাকে টিটিসির বাউন্ডারি থেকে বের করে দেন।

ওই সময় অধ্যক্ষ তার অফিস কক্ষে, ইন্সট্রাক্টর ওমর ফারুক, মনির আহমদ, অতিথি প্রশিক্ষক জাকারিয়া আহমদ বৈঠক শেষে সিলেট টিটিসিতে কোন অনলাইন, প্রিন্ট ও টেলিভিশন সাংবাদিকের উপর মৌখিক ভাবে নিষেধাজ্ঞা জারী করেন। অত্র প্রতিষ্ঠানে কোন সাংবাদিক প্রবেশ বা সংবাদ সংগ্রহ করতে হলে অবশ্যই ১ দিন আগে থেকে অনুমতি নিতে হবে বলে জানান।

উল্লেখ্য যে, প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট জেলার বেকারত্ব দূরীকরণে বিশেষ করে সিলেট সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি’র) অবদান অতুলনীয়। কিছু সংখ্যক সিলেট বিদ্বেষী,দুনীতিবাজ কর্মকর্তা,কর্মচারীরা আওয়ামী স্বৈরাচারী মনোভাব নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সিলেট টিটিসিতে আধিপত্য বিস্তার করে দখল করে রেখেছেনে। বিগত আওয়ামীলীগ সরকার আমল থেকে সিলেট টিটিসিতে কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক দলীয়ভাবে আদিপত্য বিস্তার ও ক্ষমতার ধাপট লাগামহীন ভাবে ধরে রেখেছেন। তিনি বিগত ২০০৮ সালের নভেম্বর হতে অদ্যবদি পর্যন্ত বহাল তাবিয়তে রয়েছেন।

২০২২ সালে মো. ওমর ফারুকের বদলীর আদেশ হলেও জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি’র) কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সিলেট টিটিসির নিজ পদে বহাল রয়েছেন জানা গেছে।

বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে স্থানীয় এমপি ও মন্ত্রীদের সুপারিশ কাজে লাগিয়ে টানা ১৮ বছর ধরে টিটিসিতে কর্মরত আছেন। দীর্ঘ দিন একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকার কারণে নানা ভাবে দুর্নীতি, সিলেটের স্থানীয় জনসাধাণের সাথে দূর্ব্যবহার, সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা নিয়ে বিদ্রুপ হাসি-টাট্টা, দেশী-বিদেশী পুরুষ, মহিলা তরুণীদের চরিত্র নিয়ে কটাক্ক করে থাকনে।

সিলেটে তিনি দীর্ঘ দিন কর্মরত থাকার সুবাধে সিলেটে টিটিসির আশ-পাশ এলাকা ও অফিসে কর্মকর্তা, কর্মচারীদের রয়েছে বিশাল এক সিন্ডিকেট। তিনি সিলেট টিটিসির বর্তমান অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজের খুব ঘনিষ্ট এক বিশ্বস্ত কর্মকর্তা। অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজ ও কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক ও সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর (রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং) মনিরুজ্জামান মনির, অধ্যক্ষের ড্রাইভার কাজি মোহাম্মদ বিল্লাহ, ক্যাটারিং ট্রেডের অতিথি প্রশিক্ষক জাকারিয়া আহমদ মিলে সিলেট টিটিসিতে আধিপত্য বিস্তার ধরে রেখেছেন। কোন শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারী তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তাদের বিরুদ্ধে আইনগত শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে। কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক সিলেটে ১৮ বছর ধরে ভারতের এক ব্যবসায়ীর সাথে পাথর ব্যবসা করে আসছেন একটি অসাধু চক্রের সাথে।

সম্প্রতি সিলেট টিটিসিতে চালু হয় সৌদি আরবে যেতে “তাকামুল” সনদ এটি চালু হওয়ার পর আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে উঠছেন এ ৪ কর্মকর্তা। চ্যানেল ছাড়া মেলে না সিলেট টিটিসি সেন্টারের তাকামুল সনদ। চ্যানেলের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা দিলেই তবে মেলে তাকামুল নামের সনদ সোনার হরিণ। না হলে মাসের পর মাস শুধু পরীক্ষা দিতে হয়। মেলে না কৃতকার্য সনদ। সনদ না পাওয়ার কারণে মাসের পর মাস সৌদিগামীদের অপেক্ষায় থাকতে হয়।

সিলেটে বিদেশযাত্রী ৫০০ ডলারের বিনিময়ে রেজিস্ট্রেশন করে দুইবার পরীক্ষা দিয়েও অকৃতকার্য দেখিয়ে দেন এরা। ট্রাভেলস এজেন্সির মাধ্যমে তাকামুল সনদের জন্য ২৫ হাজার টাকা চুক্তিতে পরীক্ষা দিলে পরিক্ষায় পাশ করিয়ে দেওয়া হয়। চ্যানেল ছাড়া এখানে কেউই পাস করে না। যারা একটু কম্পিউটারের মাউস ধরতে পারে তারা কম্পিউটারে ১৫টি প্রশ্নের উত্তর অনায়াসে দিতে পারেন। আর বাকি সব প্র্যাকটিক্যালে। চ্যানেলের বাইরে আসা পরীক্ষার্থীদের প্র্যাকটিকালে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে তাদেরকে ঘাবড়ে দেওয়া হয়। আর এসব স্ক্রিনশট ব্যাড লিখে তারা সৌদি আরবে পাঠান এবং ওয়েবসাইটে তাদেরকে অকৃতকার্য ঘোষণা করা হয়। আর যারা কিছুই না পারে শুধুমাত্র ড্রাইভার কাজি বিল্লাল ও ওমর ফারুকের চ্যানেলের মাধ্যমে আসেন তাদেরকে বলেন কোন কিছু না পারলে এদিক ওদিক না তাকিয়ে নির্দিষ্ট কাজের দিকেই মনোযোগী থাকবেন তাহলেই পাস এবং তাদের সেই স্ক্রিনশট গুড বলে সৌদি আরবে প্রেরণ করেন এসব প্রশিক্ষকরা। ফলে অদক্ষ, অজ্ঞ ও অশিক্ষিত শ্রমিকরা অনায়াসে তাকামূল সনদ পেয়ে যান। পক্ষান্তরে শিক্ষিত দক্ষ শ্রমিকরা অকৃতকার্য হয়ে সনদ থেকে বঞ্চিত হন।

সিলেট প্রতিনিধি: তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিকদের উপর সিলেট টিটিসি’র অধ্যক্ষ ও ক্ষমতাধর ইন্সট্রাক্টর সাংবাদিক প্রবেশাধিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছন। সিলেট টিটিসি’র বর্তমান অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজ ও কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দূর্নীতি নিয়ে দেশের বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় একাদিক সাংবাদ প্রচারত হওয়ায় সাংবাদিকদের উপর তিনি ক্ষুব্ধ রয়েছেন ।

বুধবার (১০ ডিসেম্বার) হবিগঞ্জের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মো. মুহিব আহমদ সিলেট টিটিসিতে বিশেষ কাজে তার নিকট আত্মীয়কে নিয়ে সৌদি আরবে যেতে তাকামুল সনদ সংগ্রহে আসলে তাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করেন দেন কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক। বিষয়টি সাংবাদিক মুহিব আহমদ প্রতিবাদ করায় ক্ষেপে যান দুর্নীতিবাজ ওমর ফারুক। তাৎক্ষণিক সাংবাদিক মুহিব অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজকে অবগত করলে তিনিও খারাপ আচরণ করে তাকে টিটিসির বাউন্ডারি থেকে বের করে দেন।

ওই সময় অধ্যক্ষ তার অফিস কক্ষে, ইন্সট্রাক্টর ওমর ফারুক, মনির আহমদ, অতিথি প্রশিক্ষক জাকারিয়া আহমদ বৈঠক শেষে সিলেট টিটিসিতে কোন অনলাইন, প্রিন্ট ও টেলিভিশন সাংবাদিকের উপর মৌখিক ভাবে নিষেধাজ্ঞা জারী করেন। অত্র প্রতিষ্ঠানে কোন সাংবাদিক প্রবেশ বা সংবাদ সংগ্রহ করতে হলে অবশ্যই ১ দিন আগে থেকে অনুমতি নিতে হবে বলে জানান।

উল্লেখ্য যে, প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট জেলার বেকারত্ব দূরীকরণে বিশেষ করে সিলেট সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি’র) অবদান অতুলনীয়। কিছু সংখ্যক সিলেট বিদ্বেষী,দুনীতিবাজ কর্মকর্তা,কর্মচারীরা আওয়ামী স্বৈরাচারী মনোভাব নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সিলেট টিটিসিতে আধিপত্য বিস্তার করে দখল করে রেখেছেনে। বিগত আওয়ামীলীগ সরকার আমল থেকে সিলেট টিটিসিতে কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক দলীয়ভাবে আদিপত্য বিস্তার ও ক্ষমতার ধাপট লাগামহীন ভাবে ধরে রেখেছেন। তিনি বিগত ২০০৮ সালের নভেম্বর হতে অদ্যবদি পর্যন্ত বহাল তাবিয়তে রয়েছেন।

২০২২ সালে মো. ওমর ফারুকের বদলীর আদেশ হলেও জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি’র) কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সিলেট টিটিসির নিজ পদে বহাল রয়েছেন জানা গেছে।

বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে স্থানীয় এমপি ও মন্ত্রীদের সুপারিশ কাজে লাগিয়ে টানা ১৮ বছর ধরে টিটিসিতে কর্মরত আছেন। দীর্ঘ দিন একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকার কারণে নানা ভাবে দুর্নীতি, সিলেটের স্থানীয় জনসাধাণের সাথে দূর্ব্যবহার, সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা নিয়ে বিদ্রুপ হাসি-টাট্টা, দেশী-বিদেশী পুরুষ, মহিলা তরুণীদের চরিত্র নিয়ে কটাক্ক করে থাকনে।

সিলেটে তিনি দীর্ঘ দিন কর্মরত থাকার সুবাধে সিলেটে টিটিসির আশ-পাশ এলাকা ও অফিসে কর্মকর্তা, কর্মচারীদের রয়েছে বিশাল এক সিন্ডিকেট। তিনি সিলেট টিটিসির বর্তমান অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজের খুব ঘনিষ্ট এক বিশ্বস্ত কর্মকর্তা। অধ্যক্ষ শেখ মোহাম্মদ নাহিদ নিয়াজ ও কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক ও সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর (রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং) মনিরুজ্জামান মনির, অধ্যক্ষের ড্রাইভার কাজি মোহাম্মদ বিল্লাহ, ক্যাটারিং ট্রেডের অতিথি প্রশিক্ষক জাকারিয়া আহমদ মিলে সিলেট টিটিসিতে আধিপত্য বিস্তার ধরে রেখেছেন। কোন শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারী তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তাদের বিরুদ্ধে আইনগত শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে থাকে। কম্পিউটার অপরাশেন (ইন্সট্রাক্টর) মো. ওমর ফারুক সিলেটে ১৮ বছর ধরে ভারতের এক ব্যবসায়ীর সাথে পাথর ব্যবসা করে আসছেন একটি অসাধু চক্রের সাথে।

সম্প্রতি সিলেট টিটিসিতে চালু হয় সৌদি আরবে যেতে “তাকামুল” সনদ এটি চালু হওয়ার পর আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে উঠছেন এ ৪ কর্মকর্তা। চ্যানেল ছাড়া মেলে না সিলেট টিটিসি সেন্টারের তাকামুল সনদ। চ্যানেলের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা দিলেই তবে মেলে তাকামুল নামের সনদ সোনার হরিণ। না হলে মাসের পর মাস শুধু পরীক্ষা দিতে হয়। মেলে না কৃতকার্য সনদ। সনদ না পাওয়ার কারণে মাসের পর মাস সৌদিগামীদের অপেক্ষায় থাকতে হয়।

সিলেটে বিদেশযাত্রী ৫০০ ডলারের বিনিময়ে রেজিস্ট্রেশন করে দুইবার পরীক্ষা দিয়েও অকৃতকার্য দেখিয়ে দেন এরা। ট্রাভেলস এজেন্সির মাধ্যমে তাকামুল সনদের জন্য ২৫ হাজার টাকা চুক্তিতে পরীক্ষা দিলে পরিক্ষায় পাশ করিয়ে দেওয়া হয়। চ্যানেল ছাড়া এখানে কেউই পাস করে না। যারা একটু কম্পিউটারের মাউস ধরতে পারে তারা কম্পিউটারে ১৫টি প্রশ্নের উত্তর অনায়াসে দিতে পারেন। আর বাকি সব প্র্যাকটিক্যালে। চ্যানেলের বাইরে আসা পরীক্ষার্থীদের প্র্যাকটিকালে উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে তাদেরকে ঘাবড়ে দেওয়া হয়। আর এসব স্ক্রিনশট ব্যাড লিখে তারা সৌদি আরবে পাঠান এবং ওয়েবসাইটে তাদেরকে অকৃতকার্য ঘোষণা করা হয়। আর যারা কিছুই না পারে শুধুমাত্র ড্রাইভার কাজি বিল্লাল ও ওমর ফারুকের চ্যানেলের মাধ্যমে আসেন তাদেরকে বলেন কোন কিছু না পারলে এদিক ওদিক না তাকিয়ে নির্দিষ্ট কাজের দিকেই মনোযোগী থাকবেন তাহলেই পাস এবং তাদের সেই স্ক্রিনশট গুড বলে সৌদি আরবে প্রেরণ করেন এসব প্রশিক্ষকরা। ফলে অদক্ষ, অজ্ঞ ও অশিক্ষিত শ্রমিকরা অনায়াসে তাকামূল সনদ পেয়ে যান। পক্ষান্তরে শিক্ষিত দক্ষ শ্রমিকরা অকৃতকার্য হয়ে সনদ থেকে বঞ্চিত হন।