লিটন কুতুবী,কুতুবদিয়া:  দীর্ঘ সাত মাস পলাতক থাকার পর মোজাহের মিয়া হত্যা মামলার পলাতক আসামী কলিম উল্লাহ প্রকাশ কলিম মাঝি (৩৭) কে আটক করেছে কুতুবদিয়া থানা পুলিশ।

গত ২১মে বিকালে কুতুবদিয়া থানা পুলিশের এসআই সুজনের নেতৃত্বে বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখিল এলাকা থেকে বাঁশখালী থানা পুলিশের সহযোগীতায় কলিম উল্লাহ মাঝিকে আটক করে। সে কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের জহির আলী সিকদার পাড়া এলাকার মোস্তাক আহমদ ছেলে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২৩ সনের ২৯ অক্টোবর সকালে মোজাহের মিয়ার পুত্র আহসান উল্লাহর সাথে ভিটিবাড়ির সীমানা বিরোধ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষে মারামারি হয়। এ ঘটনার সময় নিহত মোজাহার মিয়া (৯৮) ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ঘটনার পরপরই মোজাহের মিয়াকে আহত দেখিয়ে কুতুবদিয়া সরকারি হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ভর্তি দিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করে। কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি দিলে রোগীর অবস্থা অবনতি ঘটলে তাৎক্ষনিকভাবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগ ইউনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় এক সপ্তাহ পর মোজাহের মিয়া মারা যায়। 

এ ঘটনায় মৃত মোজাহের মিয়ার পুত্র আহসান উল্লাহ কুতুবী বাদি হয়ে কলিম উল্লাহ মাঝিসহ ৫ জনকে আসামী করে কুতুবদিয়া থানায় জিআর ৯৯/২৩ নং মামলা রুজু করে।  এ মামলায় কলিম উল্লাহ ১নং আসামী ছিল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সুজন হত্যা মামলার আসামী আটকের বিষয় সত্যতা শিকার করেন। আদালতে প্রেরণ করে তদন্তের স্বার্থে আসামীকে ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন বলে জানান।

লিটন কুতুবী,কুতুবদিয়া:  দীর্ঘ সাত মাস পলাতক থাকার পর মোজাহের মিয়া হত্যা মামলার পলাতক আসামী কলিম উল্লাহ প্রকাশ কলিম মাঝি (৩৭) কে আটক করেছে কুতুবদিয়া থানা পুলিশ।

গত ২১মে বিকালে কুতুবদিয়া থানা পুলিশের এসআই সুজনের নেতৃত্বে বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখিল এলাকা থেকে বাঁশখালী থানা পুলিশের সহযোগীতায় কলিম উল্লাহ মাঝিকে আটক করে। সে কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের জহির আলী সিকদার পাড়া এলাকার মোস্তাক আহমদ ছেলে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২৩ সনের ২৯ অক্টোবর সকালে মোজাহের মিয়ার পুত্র আহসান উল্লাহর সাথে ভিটিবাড়ির সীমানা বিরোধ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষে মারামারি হয়। এ ঘটনার সময় নিহত মোজাহার মিয়া (৯৮) ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। ঘটনার পরপরই মোজাহের মিয়াকে আহত দেখিয়ে কুতুবদিয়া সরকারি হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ভর্তি দিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করে। কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি দিলে রোগীর অবস্থা অবনতি ঘটলে তাৎক্ষনিকভাবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগ ইউনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় এক সপ্তাহ পর মোজাহের মিয়া মারা যায়। 

এ ঘটনায় মৃত মোজাহের মিয়ার পুত্র আহসান উল্লাহ কুতুবী বাদি হয়ে কলিম উল্লাহ মাঝিসহ ৫ জনকে আসামী করে কুতুবদিয়া থানায় জিআর ৯৯/২৩ নং মামলা রুজু করে।  এ মামলায় কলিম উল্লাহ ১নং আসামী ছিল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সুজন হত্যা মামলার আসামী আটকের বিষয় সত্যতা শিকার করেন। আদালতে প্রেরণ করে তদন্তের স্বার্থে আসামীকে ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন বলে জানান।