প্রেস বিজ্ঞপ্তি: চট্টগ্রাম ওয়াসার বিরুদ্ধে হালিশহরের জনৈক নার্সারি মালিক নজরুল ইসলাম দূলাল কতৃক দায়েরকৃত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মামলা নং অপর ১৪৩৪/২০২১ খারিজ করেছেন চট্টগ্রামের বিজ্ঞ তৃতীয় সিনিয়র জজ মো: শামছুল আলমের আদালত।

বিজ্ঞ আদালত ওয়াসার পক্ষে দায়েরকৃত মূল মামলার আর্জি খারিজ এর আবেদন মঞ্জুর করেছেন। অর্থাৎ বাদীর মূল মামলাই খারিজ করে দিয়েছেন। বাদীর আর্জিতে উল্লেখিত হালিশহর মৌজার আর এস ৮৩৫৫/৮৩০৭/৮৩০৮,বি এস ৪ নং খতিয়ানের ২৩৬৮ দাগের ৬.৫৭৫০ একর এর আন্দর ২২ শতক সম্পত্তি বাংলাদেশ রেলওয়ে হতে লাইসেন্স নেওয়া বিষয় উল্লেখ করেন এবং উক্ত সম্পত্তিতে ওয়াসা কতৃক জোরপূর্বক প্রবেশ ও উচ্ছেদ করতে না পারার জন্য এ মামলা দায়ের করেন।

ওয়াসার পক্ষে মামলাটি আইনত অচল ও অরক্ষনীয় হেতুতে খারিজের জন্য ২৭/৯/২২ ইংরেজিতে আরজি খারিজের দরখাস্ত দায়ের করলে বাদী পক্ষ ২২/১০/২৩ ইং তার বিরুদ্ধে লিখিত আপত্তি দাখিল করলে তা দোতরফা সূত্রে গত ৮/১০/২৩ এবং ২২/১০/২৩ ইং শুনানী হয়।

আদালত উভয় পক্ষের শুনানী শেষে ওয়াসায় পক্ষে দায়েরকৃত আর্জি খারিজের আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ প্রচার করেন।

বিবাদী ওয়াসার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান, এড সৈয়দ মো হারুন,এড কেএম শান্তনু চৌধুরী প্রমূখ।

বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট সরওয়ার আলম ও এসোসিয়েট বৃন্দ।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম ওয়াসা,চট্টগ্রাম মহানগরীর সাবেক ডবলমুরিং হাল বন্দর থানাধীন উত্তর ও মধ্যম হালিশহর মৌজায় স্যুয়ারেজ প্রকল্প বস্তবায়নের জন্য এল এ ২২৫/৬২-৬৩ মূলে ১৬৩.৮৫৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে। অধিগ্রহণকৃত এই ভূমির দখল জেলা প্রশাসকের তরফ হতে বিগত ১৯/০৯/১৯৬৪, ৪/১১/১৯৬৪, ২৯/১২/১৯৬৪, ২৯/০৫/১৯৬৭ ইং তারিখে দখল সনদের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ওয়াসা বরাবরে হস্তান্তর করা হয়। অতঃপর বিগত ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে বাংলাদেশ গেজেটে উক্ত এল এ মামলা নং-২২৫/৬২-৬৩ইং মূলে অধিগ্রহণকৃত ভূমির গেজেট নোটিফিকেশন হয়। মহানগরীতে কোন প্রকার পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় উক্ত ভূমিতে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর& অনুমোদনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃক চট্টগ্রাম মহানগরীর পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা স্থাপন প্রকল্প (১ম পর্যায়)”শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

এ প্রকল্পের আওতায় উক্ত অধিগ্রহণকৃত ভূমিতে ১টি পয়ঃশোধনাগার ও ১টি ফিক্যাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণ কাজ চলমান আছে যা ভবিষ্যতে সরকারের একটি কেপিআই হিসেবে চিহ্নিত হবে। এ ছাড়াও চট্টগ্রাম শহরের স্যানিটেশন মাস্টার প্ল্যান-২০১৭ এর আলোকে উক্ত ভূমিতে আরো ২ টি পয়ঃ শোধনাগার নির্মাণ কাজ সহসাই শুরু করা হবে।এরুপ আরো একটি মামলায় (অপর মামলা নম্বর ১৫৩/২০২০ সৈয়দ মোঃ এনামুল হক মুনিরি বনাম চট্টগ্রাম ওয়াসা) মাননীয় জজ নুসরাত জাহান, ৩য় যুগ্ন জেলা জজ আদালত, চট্টগ্রাম কর্তৃক আর্জি খারিজের রায় প্রদান করা হয়েছিল।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: চট্টগ্রাম ওয়াসার বিরুদ্ধে হালিশহরের জনৈক নার্সারি মালিক নজরুল ইসলাম দূলাল কতৃক দায়েরকৃত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মামলা নং অপর ১৪৩৪/২০২১ খারিজ করেছেন চট্টগ্রামের বিজ্ঞ তৃতীয় সিনিয়র জজ মো: শামছুল আলমের আদালত।

বিজ্ঞ আদালত ওয়াসার পক্ষে দায়েরকৃত মূল মামলার আর্জি খারিজ এর আবেদন মঞ্জুর করেছেন। অর্থাৎ বাদীর মূল মামলাই খারিজ করে দিয়েছেন। বাদীর আর্জিতে উল্লেখিত হালিশহর মৌজার আর এস ৮৩৫৫/৮৩০৭/৮৩০৮,বি এস ৪ নং খতিয়ানের ২৩৬৮ দাগের ৬.৫৭৫০ একর এর আন্দর ২২ শতক সম্পত্তি বাংলাদেশ রেলওয়ে হতে লাইসেন্স নেওয়া বিষয় উল্লেখ করেন এবং উক্ত সম্পত্তিতে ওয়াসা কতৃক জোরপূর্বক প্রবেশ ও উচ্ছেদ করতে না পারার জন্য এ মামলা দায়ের করেন।

ওয়াসার পক্ষে মামলাটি আইনত অচল ও অরক্ষনীয় হেতুতে খারিজের জন্য ২৭/৯/২২ ইংরেজিতে আরজি খারিজের দরখাস্ত দায়ের করলে বাদী পক্ষ ২২/১০/২৩ ইং তার বিরুদ্ধে লিখিত আপত্তি দাখিল করলে তা দোতরফা সূত্রে গত ৮/১০/২৩ এবং ২২/১০/২৩ ইং শুনানী হয়।

আদালত উভয় পক্ষের শুনানী শেষে ওয়াসায় পক্ষে দায়েরকৃত আর্জি খারিজের আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ প্রচার করেন।

বিবাদী ওয়াসার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট জিয়া হাবীব আহসান, এড সৈয়দ মো হারুন,এড কেএম শান্তনু চৌধুরী প্রমূখ।

বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট সরওয়ার আলম ও এসোসিয়েট বৃন্দ।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম ওয়াসা,চট্টগ্রাম মহানগরীর সাবেক ডবলমুরিং হাল বন্দর থানাধীন উত্তর ও মধ্যম হালিশহর মৌজায় স্যুয়ারেজ প্রকল্প বস্তবায়নের জন্য এল এ ২২৫/৬২-৬৩ মূলে ১৬৩.৮৫৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে। অধিগ্রহণকৃত এই ভূমির দখল জেলা প্রশাসকের তরফ হতে বিগত ১৯/০৯/১৯৬৪, ৪/১১/১৯৬৪, ২৯/১২/১৯৬৪, ২৯/০৫/১৯৬৭ ইং তারিখে দখল সনদের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ওয়াসা বরাবরে হস্তান্তর করা হয়। অতঃপর বিগত ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে বাংলাদেশ গেজেটে উক্ত এল এ মামলা নং-২২৫/৬২-৬৩ইং মূলে অধিগ্রহণকৃত ভূমির গেজেট নোটিফিকেশন হয়। মহানগরীতে কোন প্রকার পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় উক্ত ভূমিতে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর& অনুমোদনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ওয়াসা কর্তৃক চট্টগ্রাম মহানগরীর পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা স্থাপন প্রকল্প (১ম পর্যায়)”শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

এ প্রকল্পের আওতায় উক্ত অধিগ্রহণকৃত ভূমিতে ১টি পয়ঃশোধনাগার ও ১টি ফিক্যাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণ কাজ চলমান আছে যা ভবিষ্যতে সরকারের একটি কেপিআই হিসেবে চিহ্নিত হবে। এ ছাড়াও চট্টগ্রাম শহরের স্যানিটেশন মাস্টার প্ল্যান-২০১৭ এর আলোকে উক্ত ভূমিতে আরো ২ টি পয়ঃ শোধনাগার নির্মাণ কাজ সহসাই শুরু করা হবে।এরুপ আরো একটি মামলায় (অপর মামলা নম্বর ১৫৩/২০২০ সৈয়দ মোঃ এনামুল হক মুনিরি বনাম চট্টগ্রাম ওয়াসা) মাননীয় জজ নুসরাত জাহান, ৩য় যুগ্ন জেলা জজ আদালত, চট্টগ্রাম কর্তৃক আর্জি খারিজের রায় প্রদান করা হয়েছিল।