নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালী-৫ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দায়ের করা গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট হত্যা মামলাকে মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক আখ্যা দিয়ে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বসুরহাট বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে জিরো পয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়। এতে বিএনপি নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।

মিছিল শেষে জিরো পয়েন্টে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল হাই সেলিম।

সমাবেশে বক্তারা বলেন,আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির জনপ্রিয় ও শক্তিশালী প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামকে রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করা এবং নির্বাচনী মাঠ থেকে দূরে রাখতেই পরিকল্পিতভাবে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বক্তারা জোর দিয়ে বলেন, আলোচিত ঘটনার সঙ্গে মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুল হাই সেলিম বলেন, “এটি একটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা। অবিলম্বে এ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করা হলে বিএনপি কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।”

দলীয় সূত্রে জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন এলাকায় মো. আলমগীর সেখ নামের এক ব্যক্তি গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনায় চলতি বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা (নং-৫৮(৯)) এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামলাসহ মোট ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তালিকার ৩০০ নম্বর আসামি হিসেবে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, এর আগে চলতি বছরের ৩ আগস্ট সিআর মামলা নং-৯৩৫/২৫ দায়ের হলে আদালত মামলাটি এফআইআর হিসেবে রেকর্ড করার নির্দেশ দেন। পরে মোহাম্মদপুর থানা বিষয়টি পর্যালোচনা করে ১৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এফআইআর গ্রহণ করে। তবে এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

সমাবেশ থেকে বিএনপি নেতারা দ্রুত মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে হুঁশিয়ারি দেন-দাবি আদায় না হলে আন্দোলন আরও বিস্তৃত ও জোরদার করা হবে।

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালী-৫ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দায়ের করা গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট হত্যা মামলাকে মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক আখ্যা দিয়ে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বসুরহাট বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে জিরো পয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়। এতে বিএনপি নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।

মিছিল শেষে জিরো পয়েন্টে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল হাই সেলিম।

সমাবেশে বক্তারা বলেন,আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির জনপ্রিয় ও শক্তিশালী প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামকে রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করা এবং নির্বাচনী মাঠ থেকে দূরে রাখতেই পরিকল্পিতভাবে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বক্তারা জোর দিয়ে বলেন, আলোচিত ঘটনার সঙ্গে মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুল হাই সেলিম বলেন, “এটি একটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা। অবিলম্বে এ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করা হলে বিএনপি কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।”

দলীয় সূত্রে জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন এলাকায় মো. আলমগীর সেখ নামের এক ব্যক্তি গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনায় চলতি বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা (নং-৫৮(৯)) এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামলাসহ মোট ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তালিকার ৩০০ নম্বর আসামি হিসেবে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফখরুল ইসলামের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, এর আগে চলতি বছরের ৩ আগস্ট সিআর মামলা নং-৯৩৫/২৫ দায়ের হলে আদালত মামলাটি এফআইআর হিসেবে রেকর্ড করার নির্দেশ দেন। পরে মোহাম্মদপুর থানা বিষয়টি পর্যালোচনা করে ১৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এফআইআর গ্রহণ করে। তবে এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

সমাবেশ থেকে বিএনপি নেতারা দ্রুত মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে হুঁশিয়ারি দেন-দাবি আদায় না হলে আন্দোলন আরও বিস্তৃত ও জোরদার করা হবে।