নিজস্ব প্রতিবেদক: সিএমপি’র নগর গোয়েন্দা বিভাগের সাঁড়াশি অভিযানে পাঁচলাইশ থানাধীন ও.আর নিজাম রোডস্থ পরিত্যক্ত পুরাতন ডেন্টাল মেডিকেল ভবনের নিচে ৭/৮ জন ডাকাত সদস্য ডাকাতি করার জন্য অস্ত্রশস্ত্রসহ সমাবেত হইয়া ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করার সময় বিভিন্ন অস্ত্র ও বিভিন্ন যন্ত্রষড়ঞ্জামসহ ৬ ডাকাতকে গ্রেফতার করেন। গত (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টায় তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলেন- মোঃ রিপন(৩১), মোঃ ইউসুফ(২৪),মোঃ অভিকুল ইসলাম(১৯),মোঃ হাসান(১৯),ফয়সাল আহমেদ লিমন(১৯) ও মোঃ আজম খান(৩০)। আরো ৩/৪ জন ডাকাত পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

পুলিশ পরিদর্শক আরিফুর রহমান এর নেতৃত্বে এসআই সুজন বড়ুয়া সঙ্গীয় এএসআই পল্লব কিশোর দে, এএসআই মোঃ আজহারুল ইসলাম ও সিপাহী শেখ ওহিদুজ্জামান, জুয়েল চন্দ্র দে এবং মোঃ আলাউদ্দিন অভিযানে অংশ গ্রহণ করেন।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামীগন অজ্ঞাতনামা ২/৩ জন পলাতক আসামসীসহ বিভিন্ন স্থান হতে আগত যাত্রীদের ও অন্যান্য যানবাহন বেরিকেড দিয়ে জনমানুষের বিভিন্ন মোবাইল ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র রাত্রিকালীন সময়ে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে দেশীয় তৈরি অস্ত্রশস্ত্র সহ ঘটনাস্থলে সমাবেত হইয়া প্রস্তুতি গ্রহন করিতেছিলো।

এস আই সূজন বড়ুয়া দি ক্রাইমকে জানান, ধৃত আসামীগণ চট্টগ্রাম মহানগরীর ভ্রাম্যমান ডাকাত দলের সদস্য মর্মে জানা যায়। আসামীগণ দীর্ঘদিন যাবত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় চুরি ও ছিনতাই করে আসছে। তাহারা চট্টগ্রাম মহানগর এলাকা সহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা ও থানা এলাকায় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে সরাসরি জড়িত।

তিনি আরো বলেন, ধৃত আসামী গণ ও তাহাদের সহযোগী পলাতক আসামীগণ পরষ্পর যোগসাজসে দেশীয় তৈরি অস্ত্রশস্ত্র সহ নিজ দখলে রাখিয়া ঘটনাস্থলে সমাবেত হইয়া ডাকাতি করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করিয়া ও ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ে লুন্ঠিত মোবাইল ফোন নিজ হেফাজতে রাখিয়া এবং বেচা-কেনা করিয়া পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৩৯৯/৪০২/৪১২/৪১৩ ধারার অপরাধ করিয়াছে।

এব্যাপারে ধৃত আসামীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ঠ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিএমপি’র নগর গোয়েন্দা বিভাগের সাঁড়াশি অভিযানে পাঁচলাইশ থানাধীন ও.আর নিজাম রোডস্থ পরিত্যক্ত পুরাতন ডেন্টাল মেডিকেল ভবনের নিচে ৭/৮ জন ডাকাত সদস্য ডাকাতি করার জন্য অস্ত্রশস্ত্রসহ সমাবেত হইয়া ডাকাতির প্রস্তুতি গ্রহণ করার সময় বিভিন্ন অস্ত্র ও বিভিন্ন যন্ত্রষড়ঞ্জামসহ ৬ ডাকাতকে গ্রেফতার করেন। গত (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টায় তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলেন- মোঃ রিপন(৩১), মোঃ ইউসুফ(২৪),মোঃ অভিকুল ইসলাম(১৯),মোঃ হাসান(১৯),ফয়সাল আহমেদ লিমন(১৯) ও মোঃ আজম খান(৩০)। আরো ৩/৪ জন ডাকাত পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

পুলিশ পরিদর্শক আরিফুর রহমান এর নেতৃত্বে এসআই সুজন বড়ুয়া সঙ্গীয় এএসআই পল্লব কিশোর দে, এএসআই মোঃ আজহারুল ইসলাম ও সিপাহী শেখ ওহিদুজ্জামান, জুয়েল চন্দ্র দে এবং মোঃ আলাউদ্দিন অভিযানে অংশ গ্রহণ করেন।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামীগন অজ্ঞাতনামা ২/৩ জন পলাতক আসামসীসহ বিভিন্ন স্থান হতে আগত যাত্রীদের ও অন্যান্য যানবাহন বেরিকেড দিয়ে জনমানুষের বিভিন্ন মোবাইল ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র রাত্রিকালীন সময়ে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে দেশীয় তৈরি অস্ত্রশস্ত্র সহ ঘটনাস্থলে সমাবেত হইয়া প্রস্তুতি গ্রহন করিতেছিলো।

এস আই সূজন বড়ুয়া দি ক্রাইমকে জানান, ধৃত আসামীগণ চট্টগ্রাম মহানগরীর ভ্রাম্যমান ডাকাত দলের সদস্য মর্মে জানা যায়। আসামীগণ দীর্ঘদিন যাবত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় চুরি ও ছিনতাই করে আসছে। তাহারা চট্টগ্রাম মহানগর এলাকা সহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা ও থানা এলাকায় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে সরাসরি জড়িত।

তিনি আরো বলেন, ধৃত আসামী গণ ও তাহাদের সহযোগী পলাতক আসামীগণ পরষ্পর যোগসাজসে দেশীয় তৈরি অস্ত্রশস্ত্র সহ নিজ দখলে রাখিয়া ঘটনাস্থলে সমাবেত হইয়া ডাকাতি করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করিয়া ও ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ে লুন্ঠিত মোবাইল ফোন নিজ হেফাজতে রাখিয়া এবং বেচা-কেনা করিয়া পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৩৯৯/৪০২/৪১২/৪১৩ ধারার অপরাধ করিয়াছে।

এব্যাপারে ধৃত আসামীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ঠ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।