ইউসুফ হোসাইন লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি: নাটোরের লালপুর উপজেলার কদিমছিলান ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও হাত-পায়ের রগ কেটে হত্যার ১০ ঘণ্টা না পেরুতেই লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল হোসেনের নেতৃত্বে একদল চৌকস পুলিশ অফিসারদের তৎপরতায় রাতভর অভিযান চালিয়ে ভোর ৫ টায় মূল হোতা সাবেক ছাত্রশিবির নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের নাটোর আদালতে পাঠানো হয়। নিহত ওসমান গনির ভাই কুতুব উদ্দিন রবিবার রাতে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ওসমান গনি কদিমচিলান ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার পুকুরপাড়া গ্রামের মোখলেসুর রহমানের ছেলে ও নাটোর জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মহসিন আলম (২৮), মৃত তৈয়ব আলী সরদারের ছেলে মোখলেসুর রহমান (৫৫), ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত নসিম উদ্দিনের ছেলে আব্দুল লতিফ প্রামাণিক (৫৫), দুয়ারিয়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে নাদিম (৩৪) ও আফসারের ছেলে জাকিরুল ইসলাম (৩০)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জল হোসেন জানান, রবিবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে পাড়ার মোড়ে চা খেতে যান ওসমান গনি। ওই সময় কয়েকজন ধারালো অস্ত্র হাতে চায়ের দোকানে গিয়ে ওসমানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পায়ের ও হাতের রগ কেটে দেন। পরে তার মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাকে কোপাতে থাকেন তারা।

তিনি জানান, ওই সময় ওসমান গনিকে বাঁচাতে কাউকে কাছে যেতে দেয়নি হামলাকারীরা। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করে তারা ঘটনাস্থল ছাড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করে। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

নিহত ওসমান গনি কদিমচিলান ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হত্যা মামলার প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি জামিন নিয়ে বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তারই জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

ইউসুফ হোসাইন লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি: নাটোরের লালপুর উপজেলার কদিমছিলান ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও হাত-পায়ের রগ কেটে হত্যার ১০ ঘণ্টা না পেরুতেই লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল হোসেনের নেতৃত্বে একদল চৌকস পুলিশ অফিসারদের তৎপরতায় রাতভর অভিযান চালিয়ে ভোর ৫ টায় মূল হোতা সাবেক ছাত্রশিবির নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের নাটোর আদালতে পাঠানো হয়। নিহত ওসমান গনির ভাই কুতুব উদ্দিন রবিবার রাতে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ওসমান গনি কদিমচিলান ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার পুকুরপাড়া গ্রামের মোখলেসুর রহমানের ছেলে ও নাটোর জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মহসিন আলম (২৮), মৃত তৈয়ব আলী সরদারের ছেলে মোখলেসুর রহমান (৫৫), ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত নসিম উদ্দিনের ছেলে আব্দুল লতিফ প্রামাণিক (৫৫), দুয়ারিয়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে নাদিম (৩৪) ও আফসারের ছেলে জাকিরুল ইসলাম (৩০)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জল হোসেন জানান, রবিবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে পাড়ার মোড়ে চা খেতে যান ওসমান গনি। ওই সময় কয়েকজন ধারালো অস্ত্র হাতে চায়ের দোকানে গিয়ে ওসমানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পায়ের ও হাতের রগ কেটে দেন। পরে তার মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাকে কোপাতে থাকেন তারা।

তিনি জানান, ওই সময় ওসমান গনিকে বাঁচাতে কাউকে কাছে যেতে দেয়নি হামলাকারীরা। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করে তারা ঘটনাস্থল ছাড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করে। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

নিহত ওসমান গনি কদিমচিলান ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক হত্যা মামলার প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি জামিন নিয়ে বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তারই জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।