অনুসন্ধানী প্রতিবেদন——-

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মহানগরীতে অনুমোদিত নকশার ব্যতয় ঘটিয়ে বিল্ডিং নির্মাণ করছে ডেবলাপার প্রতিষ্টান কিংবা অনুমোদন গ্রহণকারীরা।২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় নকশা অনুমোদনের ফারচার্টসহ বিবিধ নিয়মকানুন দিয়ে আইন তৈরী করলেও সে আইনের তোয়াক্কা করছেনা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।

বর্তমান ইমারত নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান ও জনবল কাঠামোর বিপরীতে অবৈধ পদোন্নতি প্রাপ্ত এ জি এম সেলিম তার নিজস্ব মনগড়া আইন তৈরী করে হাইরাইজ ভবন অনুমোদনে “প্রভিশনাল” শব্দ ব্যবহার করে আইনি জঠিলতা সৃষ্টি করে প্রকৃত জনসেবা থেকে বঞ্চিত করছে সেবা গ্রহীতাদের। যা রাষ্ট্রদোহের সামিল।

সুত্রে জানা গেছে, এহেন অগোছালো আইন প্রতিস্থাপনের কারণে সেবাগ্রহীতারা সিডিএ’র আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখানো সহ ভবন নির্মাণে সেবাগ্রহীতারা আইন পরিপন্থি কাজ করে সিডিএ’র দূর্ণীতিবাজ কর্মকর্তা ও কথেক কর্মচারীদের সহযোগীতায় উচ্চ আদালতে রীট মামলা দায়ের করে সিডিএ’র “নাকে নাফা” লাগিয়ে দিচ্ছে। এসব দূর্ণীতিবাজ কর্তারা তাদের নিকট থেকে অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার ফলশ্রুতিতে শত শত রীট মামলা সিডিএ’র বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে এবং হচ্ছে । এছাড়াও বিসিএন মামলাগুলো সঠিকভাবে তদারকি না করায় অনুমোদিত নকশার ব্যতয় ঘঠিয়ে নির্মিত ভবন মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারছে না।

সুত্রে জানা গেছে, নগরের লালদিঘীর পুর্বপাড়ে ওরিয়েন্ট কালার প্রিন্টার্স লিমিটেড কর্তৃক বিসি কেইচ নং- ৯০৩/২০০১-২০০২ মূলে ৭ তলার বিল্ডিং অনুমোদন নেওয়ার পরে বিগত প্রায় ৭ বছর পর বিসি কেইচ নং-৫১৫৭/২০০৮-২০০৯ মূলে পুনরায় ৯তলার অনুমোদন প্রদান করা হয়। এই অনুমোদনে ভবনের নীচ তলায় গাড়ী পার্কিং এর ব্যবস্থা করার কথা উল্লেখ থাকলেও সিডিএর তৎকালীন অথরাইজড অফিসারের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে “গাড়ী পার্কিং এর” জায়গাগুলো কমাশিয়াল স্পেস হিসাবে ভাড়া লাগিয়ত করে নগরের মূর্তিমান আতংক আওয়ামী দোসর ও সাতকানীয়ার সাবেক এমপি নদভীর অস্ত্র ও অর্থ যোগানদাতা এবং মিথ্যা মামলাবাজ আহমদ হোসন কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এছাড়াও এই জায়গার মূল মালিক আরিফ মঈন উদ্দীন, পিতা-মরহুম খানবাহাদুর আনোরুল আজীমের ওয়ারীশদের প্রকৃত হিস্যা না দেওয়ার জন্য তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।

সূত্রটি আরো জানান, সিডিএ’র তৎকালীন অথরাইজড অফিসার বগুড়ার আশরাফুল ইসলাম বর্তমানে অবৈধ তত্বাধায়ক প্রকৌশলী পূর্বের অনুমোদিত ব্যতয়ভাবে নির্মিত ভবনের উপর মোটাংকের অর্থের বশীভুত হয়ে সম্পূন্ন অবৈধভাবে ৯ তলা ভবনের অনুমোদন প্রদান করেন। জায়গার মূল মালিকের ওয়ারিশগন সিডিতে এ অবৈধ নির্মাণ অনুমোদনের বিরুদ্ধে আবেদন করলে সিডিএ বিল্ডিং এর ব্যতয় অংশ ভাঙ্গার জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচলনা করে সরকারী নালার অংশে কিছু অপসারণ ও করেন। কিন্তু তার পরবর্তী সময়ে আশরাফের প্রচোনায় সিডিএ’র বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টে ধূর্ত আহামদ হোসন রীট মামলা দায়ের করলে(রীট মামলা নং-১৫৫৯৪/২০২২) সিডিএ মামলার অজুহাত দেখিয়ে তার এহেন কর্মকান্ডকে বৈধতা দেয়। ধারাবাহিক পর্ব-এক 

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন——-

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মহানগরীতে অনুমোদিত নকশার ব্যতয় ঘটিয়ে বিল্ডিং নির্মাণ করছে ডেবলাপার প্রতিষ্টান কিংবা অনুমোদন গ্রহণকারীরা।২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় নকশা অনুমোদনের ফারচার্টসহ বিবিধ নিয়মকানুন দিয়ে আইন তৈরী করলেও সে আইনের তোয়াক্কা করছেনা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।

বর্তমান ইমারত নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান ও জনবল কাঠামোর বিপরীতে অবৈধ পদোন্নতি প্রাপ্ত এ জি এম সেলিম তার নিজস্ব মনগড়া আইন তৈরী করে হাইরাইজ ভবন অনুমোদনে “প্রভিশনাল” শব্দ ব্যবহার করে আইনি জঠিলতা সৃষ্টি করে প্রকৃত জনসেবা থেকে বঞ্চিত করছে সেবা গ্রহীতাদের। যা রাষ্ট্রদোহের সামিল।

সুত্রে জানা গেছে, এহেন অগোছালো আইন প্রতিস্থাপনের কারণে সেবাগ্রহীতারা সিডিএ’র আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখানো সহ ভবন নির্মাণে সেবাগ্রহীতারা আইন পরিপন্থি কাজ করে সিডিএ’র দূর্ণীতিবাজ কর্মকর্তা ও কথেক কর্মচারীদের সহযোগীতায় উচ্চ আদালতে রীট মামলা দায়ের করে সিডিএ’র “নাকে নাফা” লাগিয়ে দিচ্ছে। এসব দূর্ণীতিবাজ কর্তারা তাদের নিকট থেকে অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার ফলশ্রুতিতে শত শত রীট মামলা সিডিএ’র বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে এবং হচ্ছে । এছাড়াও বিসিএন মামলাগুলো সঠিকভাবে তদারকি না করায় অনুমোদিত নকশার ব্যতয় ঘঠিয়ে নির্মিত ভবন মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারছে না।

সুত্রে জানা গেছে, নগরের লালদিঘীর পুর্বপাড়ে ওরিয়েন্ট কালার প্রিন্টার্স লিমিটেড কর্তৃক বিসি কেইচ নং- ৯০৩/২০০১-২০০২ মূলে ৭ তলার বিল্ডিং অনুমোদন নেওয়ার পরে বিগত প্রায় ৭ বছর পর বিসি কেইচ নং-৫১৫৭/২০০৮-২০০৯ মূলে পুনরায় ৯তলার অনুমোদন প্রদান করা হয়। এই অনুমোদনে ভবনের নীচ তলায় গাড়ী পার্কিং এর ব্যবস্থা করার কথা উল্লেখ থাকলেও সিডিএর তৎকালীন অথরাইজড অফিসারের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে “গাড়ী পার্কিং এর” জায়গাগুলো কমাশিয়াল স্পেস হিসাবে ভাড়া লাগিয়ত করে নগরের মূর্তিমান আতংক আওয়ামী দোসর ও সাতকানীয়ার সাবেক এমপি নদভীর অস্ত্র ও অর্থ যোগানদাতা এবং মিথ্যা মামলাবাজ আহমদ হোসন কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এছাড়াও এই জায়গার মূল মালিক আরিফ মঈন উদ্দীন, পিতা-মরহুম খানবাহাদুর আনোরুল আজীমের ওয়ারীশদের প্রকৃত হিস্যা না দেওয়ার জন্য তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।

সূত্রটি আরো জানান, সিডিএ’র তৎকালীন অথরাইজড অফিসার বগুড়ার আশরাফুল ইসলাম বর্তমানে অবৈধ তত্বাধায়ক প্রকৌশলী পূর্বের অনুমোদিত ব্যতয়ভাবে নির্মিত ভবনের উপর মোটাংকের অর্থের বশীভুত হয়ে সম্পূন্ন অবৈধভাবে ৯ তলা ভবনের অনুমোদন প্রদান করেন। জায়গার মূল মালিকের ওয়ারিশগন সিডিতে এ অবৈধ নির্মাণ অনুমোদনের বিরুদ্ধে আবেদন করলে সিডিএ বিল্ডিং এর ব্যতয় অংশ ভাঙ্গার জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচলনা করে সরকারী নালার অংশে কিছু অপসারণ ও করেন। কিন্তু তার পরবর্তী সময়ে আশরাফের প্রচোনায় সিডিএ’র বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টে ধূর্ত আহামদ হোসন রীট মামলা দায়ের করলে(রীট মামলা নং-১৫৫৯৪/২০২২) সিডিএ মামলার অজুহাত দেখিয়ে তার এহেন কর্মকান্ডকে বৈধতা দেয়। ধারাবাহিক পর্ব-এক