প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নগরী থেকে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার মূলহোতা মো. নাছির উদ্দিনকে (৪৩) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব সদস্যরা। মহানগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন এলাকা থেকে তকে গ্রেফতারকালে বিপুল পরিমাণ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জাম ৩ হাজার মোবাইলের সীম উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার নাছির উদ্দীন লোহাগাড়া থানার বড় হাতিয়ার আব্দুল মোনাফের ছেলে। গত সোমবার রাতে পাঁচলাইশের মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

র‌্যাব জানায়, অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না। হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, মেসেঞ্জার ইত্যাদি ওটিটির মতো উন্নত প্রযুক্তি এখন দেশে ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হলেও কমেনি ভিওআইপির মাধ্যমে সাধারণ ফোনে কল আদান-প্রদান। ফলে বিদেশ থেকে টেলিফোন কল আসা ও যাওয়ার পরিমাণ বাড়লেও কাঙ্খিত রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার রিপোর্টে দেশে বর্তমানে বৈধ পথে আন্তর্জাতিক কল আসছে প্রতিদিন আনুমানিক প্রায় দুই কোটি মিনিট। এর মধ্যে ৬০ লাখ থেকে ৭০ লাখ মিনিট কল আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে (আইজিডাব্লিউ) দিয়ে, আর বাকিটা আসছে বেসরকারি আইজিডাব্লিউ অপারেটর ফোরাম (আইওএফ)-এর মাধ্যমে। অন্যদিকে প্রতিদিন প্রায় সাড়ে তিন কোটি মিনিট কল এখনো ভিওআইপির অবৈধ কারবারিদের মাধ্যমেই আসছে।

র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে জানতে পারি নগরীর পাঁচলাইশ থানার মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাসায় কিছু অসাধু ব্যক্তি সরকারি কর (রাজস্ব) ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যাবসা করে ও ভিওআইপি সরঞ্জমাদি হেফাজতে রেখেছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে নাছির উদ্দীনকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযানে বিটিআরসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এসময় তার কাছে থেকে ৬টি অত্যাধুনিক ভিওআইপি ব্যবসার এন্টিনাযুক্ত মেশিন, ২৮৩০টি টেলিটক সীম, ১৬৫টি এয়ারটেল সীম, ১টি ল্যাপটপ, ৪টি মোবাইল, ৬টি পাওয়ার সাপ্লাই, ৩টি মাল্টিপ্লাগ, ৬টি চার্জার, ২টি মডেম, ২৩টি ক্যাবল, ৩টি রাউটার, ৫টি আইপি, ১টি এয়ারকুলার, ২টি মাউস, ১৬০টি খোলা এন্টিনা, ২৫০টি সিমের খালি প্যাকেট, ১টি নোস প্লাস, ২টি স্ক্রু ডাইভার এবং ১টি টেপকাটার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত অবৈধ ভিওআইপির আনুমানিক মূল্য ৮২ লাখ টাকা।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নগরী থেকে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার মূলহোতা মো. নাছির উদ্দিনকে (৪৩) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব সদস্যরা। মহানগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন এলাকা থেকে তকে গ্রেফতারকালে বিপুল পরিমাণ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জাম ৩ হাজার মোবাইলের সীম উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার নাছির উদ্দীন লোহাগাড়া থানার বড় হাতিয়ার আব্দুল মোনাফের ছেলে। গত সোমবার রাতে পাঁচলাইশের মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

র‌্যাব জানায়, অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না। হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, মেসেঞ্জার ইত্যাদি ওটিটির মতো উন্নত প্রযুক্তি এখন দেশে ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হলেও কমেনি ভিওআইপির মাধ্যমে সাধারণ ফোনে কল আদান-প্রদান। ফলে বিদেশ থেকে টেলিফোন কল আসা ও যাওয়ার পরিমাণ বাড়লেও কাঙ্খিত রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার রিপোর্টে দেশে বর্তমানে বৈধ পথে আন্তর্জাতিক কল আসছে প্রতিদিন আনুমানিক প্রায় দুই কোটি মিনিট। এর মধ্যে ৬০ লাখ থেকে ৭০ লাখ মিনিট কল আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে (আইজিডাব্লিউ) দিয়ে, আর বাকিটা আসছে বেসরকারি আইজিডাব্লিউ অপারেটর ফোরাম (আইওএফ)-এর মাধ্যমে। অন্যদিকে প্রতিদিন প্রায় সাড়ে তিন কোটি মিনিট কল এখনো ভিওআইপির অবৈধ কারবারিদের মাধ্যমেই আসছে।

র‌্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার জানান, গোপন খবরের ভিত্তিতে জানতে পারি নগরীর পাঁচলাইশ থানার মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাসায় কিছু অসাধু ব্যক্তি সরকারি কর (রাজস্ব) ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যাবসা করে ও ভিওআইপি সরঞ্জমাদি হেফাজতে রেখেছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে নাছির উদ্দীনকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযানে বিটিআরসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এসময় তার কাছে থেকে ৬টি অত্যাধুনিক ভিওআইপি ব্যবসার এন্টিনাযুক্ত মেশিন, ২৮৩০টি টেলিটক সীম, ১৬৫টি এয়ারটেল সীম, ১টি ল্যাপটপ, ৪টি মোবাইল, ৬টি পাওয়ার সাপ্লাই, ৩টি মাল্টিপ্লাগ, ৬টি চার্জার, ২টি মডেম, ২৩টি ক্যাবল, ৩টি রাউটার, ৫টি আইপি, ১টি এয়ারকুলার, ২টি মাউস, ১৬০টি খোলা এন্টিনা, ২৫০টি সিমের খালি প্যাকেট, ১টি নোস প্লাস, ২টি স্ক্রু ডাইভার এবং ১টি টেপকাটার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত অবৈধ ভিওআইপির আনুমানিক মূল্য ৮২ লাখ টাকা।