মাজহারুল ইসলাম রানা,নগর প্রতিবেদক: আপন ভাইকে নিজের ধর্ষক হিসেবে উল্লেখ করে ফেসবুকে লাইভ প্রচার করার অভিযোগে ছোট বোনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা ও সংবাদ সম্মেলন করেন আপন ভাই।গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জহিরুল কবির চৌধুরীর আদালতে এই মামলা করে মা-বাবা কে সাথে নিয়ে (২৮জুন) সংবাদ সম্মেলন করেন বড় ভাই মো.ইব্রাহিম খান।

মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০১১ সালে বাদীর বড় বোনের সাথে ইমরান আহাদ শাওন নামে এক যুবকের বিয়ে হয়। শ্বশুরবাড়ি আসা-যাওয়ার ফলে শাওনের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে আসামি অর্থাৎ বাদীর ছোট বোনের। এ নিয়ে বাদীর বড় বোন ও ছোট বোনের মধ্যে তিক্ততাও দেখা দেয়। চলতি বছরের ৪ এপ্রিল বাদীর ছোট বোন ঘরের কাউকে না জানিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। এ নিয়ে তার বাবা নগরের চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন।

বাদীর অভিযোগ, আমার ছোট বোন তার দুলাভাই শাওনের সাথে পালিয়ে যান। পরে এই ঘটনায় চকবাজার থানায় তাহমিনা ও শাওনের বিরুদ্ধে মামলাও করেন মেয়েরটির বাবা মো. রফিক।

চলতি বছরের গত ২১ জুন সন্ধ্যায় বাদী তার ফেসবুক আইডিতে ব্যবহারকালে দেখেন, তার নাম ও ছবি ব্যবহার করে আমার ছোট বোন তার ফেসবুক আইডিতে একটি সরাসরি সম্প্রচার প্রচার করে। যে ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আমি বাঁচতে চাই, ধর্ষক বাপ্পির বিচার চাই। লাইভ ভিডিওর ৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে বাদীর ছোট বলেন, ‘আমি এটা বুঝি না, ভাই কিভাবে নিজের বোনকে ধর্ষণ করতে পারে। এরপর ৯ মিনিট ২৬ সেকেন্ডে বলেন, ‘ওর (বাদী) বউ থাকা সত্ত্বেও রাতে আমার সাথে থাকে। আমার ভাই ইব্রাহিম খান বাপ্পি ওর বউকে আলাদা রুমে রেখে ও রাতের বেলা আমার সাথে থাকে। আমি বুঝি না একটা মানুষ কিভাবে এ রকম হতে পারে।

মামলার অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মামলায় বাদী তার আপন বোন ও প্রিন্স নীলয় চৌধুরী নামে একটি ফেসবুক আইডিকে আসামি করা হয়।

মাজহারুল ইসলাম রানা,নগর প্রতিবেদক: আপন ভাইকে নিজের ধর্ষক হিসেবে উল্লেখ করে ফেসবুকে লাইভ প্রচার করার অভিযোগে ছোট বোনের বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা ও সংবাদ সম্মেলন করেন আপন ভাই।গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জহিরুল কবির চৌধুরীর আদালতে এই মামলা করে মা-বাবা কে সাথে নিয়ে (২৮জুন) সংবাদ সম্মেলন করেন বড় ভাই মো.ইব্রাহিম খান।

মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০১১ সালে বাদীর বড় বোনের সাথে ইমরান আহাদ শাওন নামে এক যুবকের বিয়ে হয়। শ্বশুরবাড়ি আসা-যাওয়ার ফলে শাওনের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে আসামি অর্থাৎ বাদীর ছোট বোনের। এ নিয়ে বাদীর বড় বোন ও ছোট বোনের মধ্যে তিক্ততাও দেখা দেয়। চলতি বছরের ৪ এপ্রিল বাদীর ছোট বোন ঘরের কাউকে না জানিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। এ নিয়ে তার বাবা নগরের চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেন।

বাদীর অভিযোগ, আমার ছোট বোন তার দুলাভাই শাওনের সাথে পালিয়ে যান। পরে এই ঘটনায় চকবাজার থানায় তাহমিনা ও শাওনের বিরুদ্ধে মামলাও করেন মেয়েরটির বাবা মো. রফিক।

চলতি বছরের গত ২১ জুন সন্ধ্যায় বাদী তার ফেসবুক আইডিতে ব্যবহারকালে দেখেন, তার নাম ও ছবি ব্যবহার করে আমার ছোট বোন তার ফেসবুক আইডিতে একটি সরাসরি সম্প্রচার প্রচার করে। যে ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আমি বাঁচতে চাই, ধর্ষক বাপ্পির বিচার চাই। লাইভ ভিডিওর ৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে বাদীর ছোট বলেন, ‘আমি এটা বুঝি না, ভাই কিভাবে নিজের বোনকে ধর্ষণ করতে পারে। এরপর ৯ মিনিট ২৬ সেকেন্ডে বলেন, ‘ওর (বাদী) বউ থাকা সত্ত্বেও রাতে আমার সাথে থাকে। আমার ভাই ইব্রাহিম খান বাপ্পি ওর বউকে আলাদা রুমে রেখে ও রাতের বেলা আমার সাথে থাকে। আমি বুঝি না একটা মানুষ কিভাবে এ রকম হতে পারে।

মামলার অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মামলায় বাদী তার আপন বোন ও প্রিন্স নীলয় চৌধুরী নামে একটি ফেসবুক আইডিকে আসামি করা হয়।