চকরিয়া অফিস : কক্সবাজারের চকরিয়ায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি বন্দুক, গুলি, রামদা ও কিরিচসহ মো. রেজাউল করিম জনি (২৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে। আজ মঙ্গলবার (০৪ জুলাই) ভোর পৌনে ৫টার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. রেজাউল করিম জনি উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ডাক বাংলোপাড়া এলাকার আবদুল গনির ছেলে।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার অপারেশন অফিসার (এসআই) রাজীব কুমার সরকার।

তিনি বলেন, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ডাকবাংলো এলাকায় রেজাউল করিম জনি’র বসতবাড়িতে মাদক ক্রয় বিক্রয় করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ভোরে চকরিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. গোলাম সারোয়ার এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে রেজাউল করিম জনিকে আটক করেন।

এ সময় তার স্বীকারোক্তিমতে তার বসতবাড়িতে তল্লাশি করে ১টি কাঠের বাটযুক্ত দেশীয় তৈরী (এলজি) বন্দুক, ১টি স্টিলের তৈরী তলোয়ার, ১টি স্টিলের তৈরী চাপাতি, ১টি স্টিলের তৈরী ছোরা, ১ রাউন্ড চায়না রাইফেল এর গুলি, ১টি সবুজ রংয়ের কার্তুজ জব্দ করা হয়।

গ্রেফতারকৃত যুবকের বাবা অবসরপ্রাপ্ত সাবেক রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল গণি বলেন, তার ছোট ছেলে জনি অনেকদিন ধরে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে মাদক সেবন করে বাড়িতে নিজের মা-বাবা ও বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে মারধর করে।

গত সোমবার দিবাগত রাতেও বাড়িতে বৃদ্ধ মা আরেফা বেগম (৬২) কে মারধর করে মারাত্মক ভাবে আহত করেছে। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

চকরিয়া থানা পুলিশ জানিয়েছেন, গ্রেফতার জনি ওই এলাকায় মাদক ব্যবসাসহ মারামারি, দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকক্রমের সঙ্গে জড়িত। তার নামে একাধিক মামলা ও গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে বলে জানা যায়।

চকরিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. আবদূল জব্বার বলেন, গ্রেফতারকৃত যুবক জনি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এলাকার লোকজনদের মধ্যে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে আসছে। পাশাপাশি মাদক কারবারেও জড়িয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত যুবকের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। ##

চকরিয়া অফিস : কক্সবাজারের চকরিয়ায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি বন্দুক, গুলি, রামদা ও কিরিচসহ মো. রেজাউল করিম জনি (২৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে। আজ মঙ্গলবার (০৪ জুলাই) ভোর পৌনে ৫টার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. রেজাউল করিম জনি উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ডাক বাংলোপাড়া এলাকার আবদুল গনির ছেলে।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার অপারেশন অফিসার (এসআই) রাজীব কুমার সরকার।

তিনি বলেন, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ডাকবাংলো এলাকায় রেজাউল করিম জনি’র বসতবাড়িতে মাদক ক্রয় বিক্রয় করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ভোরে চকরিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. গোলাম সারোয়ার এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে রেজাউল করিম জনিকে আটক করেন।

এ সময় তার স্বীকারোক্তিমতে তার বসতবাড়িতে তল্লাশি করে ১টি কাঠের বাটযুক্ত দেশীয় তৈরী (এলজি) বন্দুক, ১টি স্টিলের তৈরী তলোয়ার, ১টি স্টিলের তৈরী চাপাতি, ১টি স্টিলের তৈরী ছোরা, ১ রাউন্ড চায়না রাইফেল এর গুলি, ১টি সবুজ রংয়ের কার্তুজ জব্দ করা হয়।

গ্রেফতারকৃত যুবকের বাবা অবসরপ্রাপ্ত সাবেক রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল গণি বলেন, তার ছোট ছেলে জনি অনেকদিন ধরে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে মাদক সেবন করে বাড়িতে নিজের মা-বাবা ও বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে মারধর করে।

গত সোমবার দিবাগত রাতেও বাড়িতে বৃদ্ধ মা আরেফা বেগম (৬২) কে মারধর করে মারাত্মক ভাবে আহত করেছে। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

চকরিয়া থানা পুলিশ জানিয়েছেন, গ্রেফতার জনি ওই এলাকায় মাদক ব্যবসাসহ মারামারি, দাঙ্গা-হাঙ্গামাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকক্রমের সঙ্গে জড়িত। তার নামে একাধিক মামলা ও গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে বলে জানা যায়।

চকরিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. আবদূল জব্বার বলেন, গ্রেফতারকৃত যুবক জনি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এলাকার লোকজনদের মধ্যে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে আসছে। পাশাপাশি মাদক কারবারেও জড়িয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত যুবকের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। ##