ঢাকা ব্যুরো: ২০২৩ সালে দেশের সম্ভাব্য হজ যাত্রীর কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তোরকালে এম আব্দুল রতিফের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদে সভাপতিত্ব করছিলেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০০৯ সালে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ৬২৮ জন, যা ২০১৯ সালে বেড়ে হয় ১ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২২ সালে হজ যাত্রীর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৬০ হাজার ১৪৬ জনে।

তিনি জানান, চলতি ২০২৩ সালে হজ যাত্রীর সম্ভাব্য কোটা বেড়ে হচ্ছে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। যা ২০০৯ এর তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে, যা সরকারের সাফল্যের একটি মাইল ফলক বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

ঢাকা ব্যুরো: ২০২৩ সালে দেশের সম্ভাব্য হজ যাত্রীর কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তোরকালে এম আব্দুল রতিফের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদে সভাপতিত্ব করছিলেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০০৯ সালে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ৬২৮ জন, যা ২০১৯ সালে বেড়ে হয় ১ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২২ সালে হজ যাত্রীর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৬০ হাজার ১৪৬ জনে।

তিনি জানান, চলতি ২০২৩ সালে হজ যাত্রীর সম্ভাব্য কোটা বেড়ে হচ্ছে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। যা ২০০৯ এর তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে, যা সরকারের সাফল্যের একটি মাইল ফলক বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।