আদালত প্রতিবেদক: আব্দুস সালাম (৪২) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন একটি আদালত। আজ সোমবার (২০ জুন) দুপুরে চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম ফেরদৌস আরার আদালত পতেঙ্গা থানায় ৬ বছরের মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় এ রায় দেন।
এছাড়াও ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের সময় ট্রাইব্যুনালে আসামি উপস্থিত ছিলেন। আব্দুস সালাম ভোলা জেলার বোরহান উদ্দীন থানার মুন্সির হাট এলাকার পাতার বাড়ির সামশুল হকের ছেলে। তিনি নগরের পতেঙ্গা থানার কন্ট্রোল মোড় আম্বিয়া কলোনিতে বসবাস করতেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর পিপি খন্দকার আরিফুল আলম বলেন, আটজনের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ছয় বছরের মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় আব্দুস সালাম নামে এক যুবককে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩) এর ৯(১) ধারা যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড শিশুর পরিবারকে দিতে বলা হয়েছে। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, শিশু কমালা (ছদ্মনাম) মাদ্রাসায় প্লে­ গ্রুপের ছাত্রী। রমজান উপলক্ষে মাদ্রাসা বন্ধ হওয়ায় কমালা বাসার আশপাশে খেলাধুলা করে সময় কাটায়। কমালা দুপুরের খাওয়া-দাওয়া করে কলোনির গলিতে খেলাধুলা করছিল। কমালার মা দুপুরে নামাজ আদায়ের পর গলিতে দেখতে না পেলে কমালাকে খুঁজতে থাকেন। কমালার কান্নার আওয়াজ শুনে মা ২০১৮ সালের ২ জুন দুপুর ২টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানার আম্বিয়া কলোনি আসামি আব্দুস সালাম ঘরে দিকে গেলে দেখেন মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করছে। আসামি ও কমালা একই কলোনির বাসিন্দা। এই দৃশ্য দেখে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে আসামি পালিয়ে যায়। উদ্ধারের পর কমালাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পতেঙ্গা থানায় মামলা হয়। চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর মামলা নম্বর ৫৫৯ /২০১৮ (পতেঙ্গা)।

আদালত প্রতিবেদক: আব্দুস সালাম (৪২) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন একটি আদালত। আজ সোমবার (২০ জুন) দুপুরে চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম ফেরদৌস আরার আদালত পতেঙ্গা থানায় ৬ বছরের মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় এ রায় দেন।
এছাড়াও ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের সময় ট্রাইব্যুনালে আসামি উপস্থিত ছিলেন। আব্দুস সালাম ভোলা জেলার বোরহান উদ্দীন থানার মুন্সির হাট এলাকার পাতার বাড়ির সামশুল হকের ছেলে। তিনি নগরের পতেঙ্গা থানার কন্ট্রোল মোড় আম্বিয়া কলোনিতে বসবাস করতেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর পিপি খন্দকার আরিফুল আলম বলেন, আটজনের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ছয় বছরের মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় আব্দুস সালাম নামে এক যুবককে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩) এর ৯(১) ধারা যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। ৩ লাখ টাকা অর্থদন্ড শিশুর পরিবারকে দিতে বলা হয়েছে। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, শিশু কমালা (ছদ্মনাম) মাদ্রাসায় প্লে­ গ্রুপের ছাত্রী। রমজান উপলক্ষে মাদ্রাসা বন্ধ হওয়ায় কমালা বাসার আশপাশে খেলাধুলা করে সময় কাটায়। কমালা দুপুরের খাওয়া-দাওয়া করে কলোনির গলিতে খেলাধুলা করছিল। কমালার মা দুপুরে নামাজ আদায়ের পর গলিতে দেখতে না পেলে কমালাকে খুঁজতে থাকেন। কমালার কান্নার আওয়াজ শুনে মা ২০১৮ সালের ২ জুন দুপুর ২টার দিকে নগরের পতেঙ্গা থানার আম্বিয়া কলোনি আসামি আব্দুস সালাম ঘরে দিকে গেলে দেখেন মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করছে। আসামি ও কমালা একই কলোনির বাসিন্দা। এই দৃশ্য দেখে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে আসামি পালিয়ে যায়। উদ্ধারের পর কমালাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পতেঙ্গা থানায় মামলা হয়। চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর মামলা নম্বর ৫৫৯ /২০১৮ (পতেঙ্গা)।