বনানী (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত স্বনামধন্য স্টার কাবাব রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে অপরিচ্ছন্ন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার প্রস্তুত ও পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার (২৮ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ভিত্তিক গ্রুপ ‘পাবলিক সার্ভিস হেল্প গ্রুপ’ এ মাহাবহি মোহাম্মদ নামক এক ব্যাক্তি একটি পোস্ট করে এমন অভিযোগ করেন। তার পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

“আজকে সকালে স্টার কাবাব বনানীর জঘণ্য কাজ।।

আজ সকালের নাস্তায় মুরগির স্যুপ আনতে দিলে, তার মধ্যে মুরগির অপরিচ্ছন্ন পালকযুক্ত মাংসের টুকরো পাই।  প্রথমে ভেবেছিলাম, কি আর ব্যবস্থা নেবো। কারণ এর আগেও, লুংগি পড়ে পা দিয়ে পাড়িয়ে আটা মাখানোর ভিডিও ভাইরাল হলেও, কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে জানা নাই। কিন্তু যখন ওয়েটার কে বলি ম্যানেজারকে জানাতে, ম্যানেজার ভাবলেশহীনভাবেই ফেরত পাঠায় তার ওয়েটারকে এবং সে কিছু না বলেই এই চিকেন স্যুপের বদলে আরেক বাটি স্যুপ আনে। সত্যি বলতে, তারা আমাদের ভালো ব্যবহারকে আমাদের দুর্বলতা ভাবতে থাকে। ম্যানেজারের এই নির্লিপ্ততা আর ওয়েটারের স্পর্ধিত আচরণের কারণে, খাওয়া শেষ না করে ম্যানেজারের কাছে যাই।।

প্রশ্ন রাখি, এই অপরিস্কার পালকযুক্ত মাংসের জন্য, আপনারা কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন?
তিনি জানালেন যে, তাদের বাবুর্চিকে ডাকা হয়েছে, সে আসলে তাকে কঠিন করে ধমক দিবে তারা। এরপর বাকি ব্যবস্থা নেবে।
কিন্তু ম্যানেজারের এই গড়িমসির কাহিনী তো নতুন কিছু নয়। তাই ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করেও বাবুর্চির দেখা নাই।
তাই ম্যানেজারের অসৎ উদ্দেশ্য বুঝতে পেরে বললাম, আজকে শুক্রবার, আর এখন বাজে সকাল ০৭ঃ১৫ মিনিট, আমার হাতে আজ অঢেল সময়। তাই, আমি আর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবো, এরপর একে একে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিদের জানাবো, যাদের কেউ না কেউ আপনার শাস্তি নিশ্চিত করবে।
ম্যানেজারের ভাবলেশহীন আচরণে এবারে পরিবর্তন আসলো। এর কিছু সময় পর তিনি, আমাকে বললেন, এটা স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করার জন্য। বললাম, আপনি এই অপরিস্কার এবং অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো নষ্ট করে ফেলুন এবং পরবর্তীতে আরোও সতর্ক থাকবেন,  তাহলেই আপনি আরেকটি সুযোগ পেতে পারেন।।
এরপর তাদের আরেকজন প্রতিনিধি এসে সেই খাবার নষ্ট করে ফেলবে জানায়। কিন্তু আমি পুরোপুরিভাবে ওই অপরিস্কার খাবার নষ্ট না করা পর্যন্ত,  যাবো না বলেই জানাই। এরপর আমাকে সংগে নিয়ে কিচেনে তারা সেটা নষ্ট করে ফেলে।

স্টারের ব্যবস্থাপনার কাছে আমার প্রশ্ন,
আপনাদের আমরা অনেক বিশ্বাস করি, কিন্তু আপনারা কেনো আমাদের বিশ্বাসে প্রতি শ্রদ্ধাশীল না?
আপনাদের ক্রেতা, সকল বয়সের মানুষ। তাহলে কেন আপনারা এত দিন পরেও আপনাদের পরিস্কার এবং স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনের অংগিকার ভংগ করেন ??
আপনাদের স্টাফের আচরণে আন্তরিকতা লেশমাত্র পাওয়া যায় না এখন। এটা কি আপনাদের শেখানো??”

মাহাবহি মোহাম্মদের পোস্টে হোসেন মোহাম্মদ দেলোয়ার নামক একজন কমেন্টে লিখেছেন-
“এর আগেও আমাদের বনানীর অফিসের একদল স্টাফ বাসি ও পচা মুরগীর রোষ্ট খাওয়ানোর কারনে স্টারের ম্যানেজারের উপর চড়াও হন,,ভিডিও করে অনলাইনে দিয়ে দেন,শেষে ম্যানেজার মাফ চেয়ে বলেন, আর এমন হবে না.. বাট ওদের হলো কুত্তার লেজ,কখনও সোজা হবার নয়..”

বনানী (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত স্বনামধন্য স্টার কাবাব রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে অপরিচ্ছন্ন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার প্রস্তুত ও পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার (২৮ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ভিত্তিক গ্রুপ ‘পাবলিক সার্ভিস হেল্প গ্রুপ’ এ মাহাবহি মোহাম্মদ নামক এক ব্যাক্তি একটি পোস্ট করে এমন অভিযোগ করেন। তার পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

“আজকে সকালে স্টার কাবাব বনানীর জঘণ্য কাজ।।

আজ সকালের নাস্তায় মুরগির স্যুপ আনতে দিলে, তার মধ্যে মুরগির অপরিচ্ছন্ন পালকযুক্ত মাংসের টুকরো পাই।  প্রথমে ভেবেছিলাম, কি আর ব্যবস্থা নেবো। কারণ এর আগেও, লুংগি পড়ে পা দিয়ে পাড়িয়ে আটা মাখানোর ভিডিও ভাইরাল হলেও, কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে জানা নাই। কিন্তু যখন ওয়েটার কে বলি ম্যানেজারকে জানাতে, ম্যানেজার ভাবলেশহীনভাবেই ফেরত পাঠায় তার ওয়েটারকে এবং সে কিছু না বলেই এই চিকেন স্যুপের বদলে আরেক বাটি স্যুপ আনে। সত্যি বলতে, তারা আমাদের ভালো ব্যবহারকে আমাদের দুর্বলতা ভাবতে থাকে। ম্যানেজারের এই নির্লিপ্ততা আর ওয়েটারের স্পর্ধিত আচরণের কারণে, খাওয়া শেষ না করে ম্যানেজারের কাছে যাই।।

প্রশ্ন রাখি, এই অপরিস্কার পালকযুক্ত মাংসের জন্য, আপনারা কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন?
তিনি জানালেন যে, তাদের বাবুর্চিকে ডাকা হয়েছে, সে আসলে তাকে কঠিন করে ধমক দিবে তারা। এরপর বাকি ব্যবস্থা নেবে।
কিন্তু ম্যানেজারের এই গড়িমসির কাহিনী তো নতুন কিছু নয়। তাই ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করেও বাবুর্চির দেখা নাই।
তাই ম্যানেজারের অসৎ উদ্দেশ্য বুঝতে পেরে বললাম, আজকে শুক্রবার, আর এখন বাজে সকাল ০৭ঃ১৫ মিনিট, আমার হাতে আজ অঢেল সময়। তাই, আমি আর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবো, এরপর একে একে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিদের জানাবো, যাদের কেউ না কেউ আপনার শাস্তি নিশ্চিত করবে।
ম্যানেজারের ভাবলেশহীন আচরণে এবারে পরিবর্তন আসলো। এর কিছু সময় পর তিনি, আমাকে বললেন, এটা স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করার জন্য। বললাম, আপনি এই অপরিস্কার এবং অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো নষ্ট করে ফেলুন এবং পরবর্তীতে আরোও সতর্ক থাকবেন,  তাহলেই আপনি আরেকটি সুযোগ পেতে পারেন।।
এরপর তাদের আরেকজন প্রতিনিধি এসে সেই খাবার নষ্ট করে ফেলবে জানায়। কিন্তু আমি পুরোপুরিভাবে ওই অপরিস্কার খাবার নষ্ট না করা পর্যন্ত,  যাবো না বলেই জানাই। এরপর আমাকে সংগে নিয়ে কিচেনে তারা সেটা নষ্ট করে ফেলে।

স্টারের ব্যবস্থাপনার কাছে আমার প্রশ্ন,
আপনাদের আমরা অনেক বিশ্বাস করি, কিন্তু আপনারা কেনো আমাদের বিশ্বাসে প্রতি শ্রদ্ধাশীল না?
আপনাদের ক্রেতা, সকল বয়সের মানুষ। তাহলে কেন আপনারা এত দিন পরেও আপনাদের পরিস্কার এবং স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনের অংগিকার ভংগ করেন ??
আপনাদের স্টাফের আচরণে আন্তরিকতা লেশমাত্র পাওয়া যায় না এখন। এটা কি আপনাদের শেখানো??”

মাহাবহি মোহাম্মদের পোস্টে হোসেন মোহাম্মদ দেলোয়ার নামক একজন কমেন্টে লিখেছেন-
“এর আগেও আমাদের বনানীর অফিসের একদল স্টাফ বাসি ও পচা মুরগীর রোষ্ট খাওয়ানোর কারনে স্টারের ম্যানেজারের উপর চড়াও হন,,ভিডিও করে অনলাইনে দিয়ে দেন,শেষে ম্যানেজার মাফ চেয়ে বলেন, আর এমন হবে না.. বাট ওদের হলো কুত্তার লেজ,কখনও সোজা হবার নয়..”