আদালত প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মহানগরের খুলশী থানার মাদক উদ্ধারের মামলায় দুইজনকে ৫ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন একটি আদালত। আজ মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ রায় দেন।একই সাথে আদালত ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। দন্ডিতরা হলেন- কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার শাহপরীর দ্বীপ বাজার পাড়ার সৈয়দ আহম্মেদের ছেলে জাফর আহম্মেদ (৫০) ও একই এলাকার মিস্ত্রিপাড়ার মৃত মো. হাসেমের ছেলে মো. শফিক (৩৭)।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, মাদক মামলায় জাফর আহম্মেদ ও মো. শফিক নামের দুই আসামিকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ত দিয়েছেন আদালত। দুই আসামি জামিনে বের হয়ে পলাতক রয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর নগরের খুলশী থানার জাকির হোসেন সড়কের গরীব উল্লাহ শাহ (র.) মাজারের প্রবেশমুখ থেকে দুইজনকে আটক করা হয়। পরে তাদের শরীর তল্লাশি করে ২০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। তৎকালীন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্টোর কোতোয়ালী সার্কেলের পরিদর্শক ইব্রাহিম খান বাদি হয়ে খুলশী থানায় মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয় ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর। মোট ৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

আদালত প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মহানগরের খুলশী থানার মাদক উদ্ধারের মামলায় দুইজনকে ৫ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন একটি আদালত। আজ মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এ রায় দেন।একই সাথে আদালত ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন। দন্ডিতরা হলেন- কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার শাহপরীর দ্বীপ বাজার পাড়ার সৈয়দ আহম্মেদের ছেলে জাফর আহম্মেদ (৫০) ও একই এলাকার মিস্ত্রিপাড়ার মৃত মো. হাসেমের ছেলে মো. শফিক (৩৭)।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, মাদক মামলায় জাফর আহম্মেদ ও মো. শফিক নামের দুই আসামিকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ত দিয়েছেন আদালত। দুই আসামি জামিনে বের হয়ে পলাতক রয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর নগরের খুলশী থানার জাকির হোসেন সড়কের গরীব উল্লাহ শাহ (র.) মাজারের প্রবেশমুখ থেকে দুইজনকে আটক করা হয়। পরে তাদের শরীর তল্লাশি করে ২০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। তৎকালীন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্টোর কোতোয়ালী সার্কেলের পরিদর্শক ইব্রাহিম খান বাদি হয়ে খুলশী থানায় মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয় ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর। মোট ৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।