নিজস্ব প্রতিবেদকঃ  রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকার বটতলা চৌরাস্তা থেকে গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক বেলা ৪টায় ১০০ পিচ ইয়াবাসহ হাবিব সরকার স্বাধীন ও মোছাঃ রিনাকে গ্রেফতার করেছে খিলক্ষেত থানা।

সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর ১০ (ক) ধারা অনুযায়ী মামলা রুজুতে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি এজাহার দায়ের করেন এস আই সজিব হোসেন রাজু।

স্বাধীনের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার অফিসার ইনচার্জকে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তাকে ফোন কলে পাওয়া যায় নি।

গত ২০২১ সালে  তার বিরুদ্ধে “চা দোকানি থেকে মাদক বিক্রেতা সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি” শিরোনামে একটা নিউজ প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে উল্লেখ করা হয়, স্বাধীন এক সময় বনানীতে চা বিক্রি করতেন। কিন্তু সে পেশা বদলিয়ে মহাখালীর কড়াইল সাততলা এলাকায় তিনি এখন মাদক কারবারি হিসেবে ব্যাপক পরিচিত। নামের মতোই তিনি মাদক ব্যবসায় অবারিত স্বাধীনতা অর্জন করেছেন।

জানা যায়, প্রায় ২০ টি মাদক মামলার চিহ্নিত আসামি ট্যারা খোকন এবং নিজের বিশেষ সুবিধার্তে মাদক ব্যবসাকে সহজ করতেই স্বাধীন টাকার বিনিময়ে সাংবাদিকতার কার্ড ক্রয় করে মোটরসাইকেল প্রেস স্টিকার ব্যবহার করে সাংবাদিকতার খোলসে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে তারা অবাধে বিচরণ করতো। ইতি পূর্বেও মাদক কারবারে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বনানী থানার ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলের অফিসের সামনে থেকে স্বাধীনকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে বনানী থানার ততকালীন দায়িত্ব রত এস আই সুজন সাহা ও এ এস আই ইমরানের টিম যার মামলা নং ৪১। ওই মামলায় চার্জশিটও জমা দেওয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মাদক মামলায় বনানী থানায় গ্রেফতারের পরে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পেয়ে বনানী থানার সাবেক ওসি বর্তমানে বিমান বন্দর থানার (ওসি) বি এম ফরমান আলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে স্বাধীন। এ ছাড়া নারীঘটিত কেলেঙ্কোরি রয়েছে স্বাধীনের বিরুদ্ধে।

মহাখালীর সাততলা বস্তির জনৈক নারী ভুক্তভোগী দি ক্রাইমকে জানান, “আমি কড়াইলে থাকি। মহাখালী ওয়্যারলেস গেট মোড় স্বাধীন আমাকে ডেকে কুপ্রস্তাব দেয়। পরবর্তীতে বনানী থানায় সেই নারী একটা মামলা করেন স্বাধীনের বিরুদ্ধে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ  রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকার বটতলা চৌরাস্তা থেকে গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক বেলা ৪টায় ১০০ পিচ ইয়াবাসহ হাবিব সরকার স্বাধীন ও মোছাঃ রিনাকে গ্রেফতার করেছে খিলক্ষেত থানা।

সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর ১০ (ক) ধারা অনুযায়ী মামলা রুজুতে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি এজাহার দায়ের করেন এস আই সজিব হোসেন রাজু।

স্বাধীনের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার অফিসার ইনচার্জকে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তাকে ফোন কলে পাওয়া যায় নি।

গত ২০২১ সালে  তার বিরুদ্ধে “চা দোকানি থেকে মাদক বিক্রেতা সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি” শিরোনামে একটা নিউজ প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে উল্লেখ করা হয়, স্বাধীন এক সময় বনানীতে চা বিক্রি করতেন। কিন্তু সে পেশা বদলিয়ে মহাখালীর কড়াইল সাততলা এলাকায় তিনি এখন মাদক কারবারি হিসেবে ব্যাপক পরিচিত। নামের মতোই তিনি মাদক ব্যবসায় অবারিত স্বাধীনতা অর্জন করেছেন।

জানা যায়, প্রায় ২০ টি মাদক মামলার চিহ্নিত আসামি ট্যারা খোকন এবং নিজের বিশেষ সুবিধার্তে মাদক ব্যবসাকে সহজ করতেই স্বাধীন টাকার বিনিময়ে সাংবাদিকতার কার্ড ক্রয় করে মোটরসাইকেল প্রেস স্টিকার ব্যবহার করে সাংবাদিকতার খোলসে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে তারা অবাধে বিচরণ করতো। ইতি পূর্বেও মাদক কারবারে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বনানী থানার ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলের অফিসের সামনে থেকে স্বাধীনকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে বনানী থানার ততকালীন দায়িত্ব রত এস আই সুজন সাহা ও এ এস আই ইমরানের টিম যার মামলা নং ৪১। ওই মামলায় চার্জশিটও জমা দেওয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মাদক মামলায় বনানী থানায় গ্রেফতারের পরে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পেয়ে বনানী থানার সাবেক ওসি বর্তমানে বিমান বন্দর থানার (ওসি) বি এম ফরমান আলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে স্বাধীন। এ ছাড়া নারীঘটিত কেলেঙ্কোরি রয়েছে স্বাধীনের বিরুদ্ধে।

মহাখালীর সাততলা বস্তির জনৈক নারী ভুক্তভোগী দি ক্রাইমকে জানান, “আমি কড়াইলে থাকি। মহাখালী ওয়্যারলেস গেট মোড় স্বাধীন আমাকে ডেকে কুপ্রস্তাব দেয়। পরবর্তীতে বনানী থানায় সেই নারী একটা মামলা করেন স্বাধীনের বিরুদ্ধে।