চকরিয়া প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ায় চিংড়িজোনে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে সিরাজুল ইসলাম নামের একজনের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করেছে। শনিবার রাতে উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের চিংড়িজোন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ওসি তদন্ত মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া।

তিনি বলেন, শনিবার বিকালে চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা চারাবটতলী এলাকায় গোলাগুলিতে সিরাজুল ইসলাম নামের একজনের মৃত্যুর পর এলাকাবাসী জড়িত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশকে সহায়তা করে। এরইমধ্যে রাতে চিংড়িজোনের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নুর মোহাম্মদ মানিক ওরফে মানিক্কা (৪৫) ও কুতুবউদ্দিন (২৬) নামের দুই সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়েছে। এসময় মানিক্কার হেফাজত থেকে একটি দেশে তৈরি বন্দুক উদ্ধার করা হয়েছে।

ওসি তদন্ত ইয়াছিন মিয়া বলেন, আটকের সময় দুই সন্ত্রাসীকে স্থানীয় এলাকাবাসী পিটুনি দিয়েছে। তাই দু’জনকে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে পুলিশ পাহারায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।গুলিতে সিরাজুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত সাতটা পর্যন্ত থানায় নিহতের পরিবার এজাহার জমা দেয়নি বলে জানিয়েছেন এ পুলিশ পরিদর্শক।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, চকরিয়া উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনাস্থ চিংড়িজোনের ঘের জবরদখল ও চাঁদাবাজি নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর ও নেজাম দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এর জেরধরে শনিবার বিকালে দু’পক্ষের গোলাগুলির এক পর্যায়ে নেজাম উদ্দিন গ্রুপের সদস্য মো. সিরাজুল ইসলামসহ আরো ২জন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় সিরাজুল ইসলামকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কতর্ব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সিরাজুল ইসলাম একই এলাকার ওমর আলীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। এলাকায় এসে নেজাম গ্রুপের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।

চকরিয়া প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ায় চিংড়িজোনে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে সিরাজুল ইসলাম নামের একজনের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করেছে। শনিবার রাতে উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের চিংড়িজোন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ওসি তদন্ত মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া।

তিনি বলেন, শনিবার বিকালে চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা চারাবটতলী এলাকায় গোলাগুলিতে সিরাজুল ইসলাম নামের একজনের মৃত্যুর পর এলাকাবাসী জড়িত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশকে সহায়তা করে। এরইমধ্যে রাতে চিংড়িজোনের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নুর মোহাম্মদ মানিক ওরফে মানিক্কা (৪৫) ও কুতুবউদ্দিন (২৬) নামের দুই সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়েছে। এসময় মানিক্কার হেফাজত থেকে একটি দেশে তৈরি বন্দুক উদ্ধার করা হয়েছে।

ওসি তদন্ত ইয়াছিন মিয়া বলেন, আটকের সময় দুই সন্ত্রাসীকে স্থানীয় এলাকাবাসী পিটুনি দিয়েছে। তাই দু’জনকে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে পুলিশ পাহারায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।গুলিতে সিরাজুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত সাতটা পর্যন্ত থানায় নিহতের পরিবার এজাহার জমা দেয়নি বলে জানিয়েছেন এ পুলিশ পরিদর্শক।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, চকরিয়া উপজেলার চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনাস্থ চিংড়িজোনের ঘের জবরদখল ও চাঁদাবাজি নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর ও নেজাম দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এর জেরধরে শনিবার বিকালে দু’পক্ষের গোলাগুলির এক পর্যায়ে নেজাম উদ্দিন গ্রুপের সদস্য মো. সিরাজুল ইসলামসহ আরো ২জন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় সিরাজুল ইসলামকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কতর্ব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সিরাজুল ইসলাম একই এলাকার ওমর আলীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। এলাকায় এসে নেজাম গ্রুপের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।