বিনোদন ডেস্ক: ভারতীয় বাংলা সিনেমার বরেণ্য পরিচালক গৌতম ঘোষের স্ত্রী মারা গেছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) ভোরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নীলাঞ্জনা ঘোষ। তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।

গৌতম-নীলাঞ্জনা দম্পতির কন্যা আনন্দী ঘোষ ভারতীয় গণমাধ্যম জানান, তার মায়ের সে রকম কোনো অসুস্থতা ছিল না। আচমকাই অঘটনটি ঘটেছে।

গত শুক্রবারও নীলাঞ্জনা সুস্থ ছিলেন। শারীরিক কোনো সমস্যা বা অসুস্থতার লেশমাত্র ছিল না। বহু বছর ধরে কাঁথা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন নীলাঞ্জনা। তার মহিলাকর্মীদের সঙ্গে ওই দিন দুপুরেও কাজ করেন।

কাজ করতে করতেই শরীরে অস্বস্তি শুরু হয় তার। তড়িঘড়ি বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। চিকিৎসকরা জানান, আচমকা ‘অ্যানিউরিজম’-এর কারণে পরিচালক-পত্নীর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এখান থেকেই তার মৃত্যু হয়েছে।

আনন্দী ঘোষ বলেন, “মায়ের শরীরে অস্বস্তি শুরু হওয়ার পর আমরা আর দেরি করিনি। চিকিৎসকেরা মাকে সুস্থ করতে অস্ত্রোপচারের কথাও বলেছিলেন। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি। তার আগেই সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে গেল।”

গৌতম-নীলাঞ্জনা দম্পতির পুত্র ঈশান ঘোষ বলেন, “সারা রাত মা ভেন্টিলেশনে ছিলেন। ভোর ৫টা সময়ে ঢাকুরিয়ার বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়।”

নীলাঞ্জনার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গৌতম ঘোষকে সমবেদনা জানাতে হাসপাতালে ছুটে যান শোবিজ অঙ্গনে অনেকে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও শোক প্রকাশ করেছেন।
ওপার বাংলার কাঁথা শিল্পকে নতুন করে পুনরুজ্জীবিত করে তুলেছিলেন নীলাঞ্জনা। ‘বাংলার কাঁথা’ নামে একটি বইও লিখেছেন তিনি। কাঁথার বুননের প্রতি নীলাঞ্জনার ভালোবাসা গড়ে উঠেছিল মা শ্রীলতা সরকারের কাছ থেকে।

শ্রীলতা কাঁথা শিল্পকে ফিরিয়ে আনার অন্যতম কান্ডারি ছিলেন। নীলাঞ্জনার কাছে কাঁথা ছিল ক্যানভাসের মতো। মনের মাধুরী মিশিয়ে নানা কল্পনাকে সুতার বুননে গাঁথা তার অন্যতম ভালোবাসা ছিল।

বিনোদন ডেস্ক: ভারতীয় বাংলা সিনেমার বরেণ্য পরিচালক গৌতম ঘোষের স্ত্রী মারা গেছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) ভোরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নীলাঞ্জনা ঘোষ। তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।

গৌতম-নীলাঞ্জনা দম্পতির কন্যা আনন্দী ঘোষ ভারতীয় গণমাধ্যম জানান, তার মায়ের সে রকম কোনো অসুস্থতা ছিল না। আচমকাই অঘটনটি ঘটেছে।

গত শুক্রবারও নীলাঞ্জনা সুস্থ ছিলেন। শারীরিক কোনো সমস্যা বা অসুস্থতার লেশমাত্র ছিল না। বহু বছর ধরে কাঁথা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন নীলাঞ্জনা। তার মহিলাকর্মীদের সঙ্গে ওই দিন দুপুরেও কাজ করেন।

কাজ করতে করতেই শরীরে অস্বস্তি শুরু হয় তার। তড়িঘড়ি বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। চিকিৎসকরা জানান, আচমকা ‘অ্যানিউরিজম’-এর কারণে পরিচালক-পত্নীর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এখান থেকেই তার মৃত্যু হয়েছে।

আনন্দী ঘোষ বলেন, “মায়ের শরীরে অস্বস্তি শুরু হওয়ার পর আমরা আর দেরি করিনি। চিকিৎসকেরা মাকে সুস্থ করতে অস্ত্রোপচারের কথাও বলেছিলেন। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি। তার আগেই সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে গেল।”

গৌতম-নীলাঞ্জনা দম্পতির পুত্র ঈশান ঘোষ বলেন, “সারা রাত মা ভেন্টিলেশনে ছিলেন। ভোর ৫টা সময়ে ঢাকুরিয়ার বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়।”

নীলাঞ্জনার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গৌতম ঘোষকে সমবেদনা জানাতে হাসপাতালে ছুটে যান শোবিজ অঙ্গনে অনেকে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও শোক প্রকাশ করেছেন।
ওপার বাংলার কাঁথা শিল্পকে নতুন করে পুনরুজ্জীবিত করে তুলেছিলেন নীলাঞ্জনা। ‘বাংলার কাঁথা’ নামে একটি বইও লিখেছেন তিনি। কাঁথার বুননের প্রতি নীলাঞ্জনার ভালোবাসা গড়ে উঠেছিল মা শ্রীলতা সরকারের কাছ থেকে।

শ্রীলতা কাঁথা শিল্পকে ফিরিয়ে আনার অন্যতম কান্ডারি ছিলেন। নীলাঞ্জনার কাছে কাঁথা ছিল ক্যানভাসের মতো। মনের মাধুরী মিশিয়ে নানা কল্পনাকে সুতার বুননে গাঁথা তার অন্যতম ভালোবাসা ছিল।