দি ক্রাইম ডেস্ক: হাটহাজারীর চিকনদন্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি অপি দাস নিহত হওয়ার ঘটনায় গুরুতর আহত বন্ধু তানিমও (২০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ছাত্রদলকর্মী তানিম। তিনি উপজেলার ৩ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়নের সরকারহাটস্থ চৌধুরী বাড়ির জাহাঙ্গীর আলমের পুত্র।

এদিকে ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ১ ঘণ্টার মধ্যে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যার ঘটনায় জড়িত কক্সবাজার সদরের পানখালী এলাকার কবির আহম্মদের পুত্র বর্তমানে চৌধুরীহাট এলাকার সুজন কলোনির বাসিন্দা মো. আফসার উদ্দিনকে (২০) গ্রেপ্তার করে মডেল থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে হাটহাজারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, দুই ছাত্রদল নেতা নিহতের ঘটনায় থানায় এখনও কেউ অভিযোগ বা মামলা করেননি।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদন্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকার একটি ফুলের দোকানের সামনে কয়েকজন দুর্বৃত্ত চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ছাত্রদল সভাপতি অপি দাসকে নির্মমভাবে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এতে চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের পুত্র অপি দাশ ও তার বন্ধু তানিম গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ও পরে চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক অপি দাসকে মৃত ঘোষণা করেন এবং তানিমকে আইসিইউতে নেয়া হয়। বুধবার সকালে সেখানে তার মৃত্যু হয়।

এদিকে গতকাল বুধবার ময়নাতদন্ত শেষে তামিমের লাশ তার গ্রামের বাড়ি মির্জাপুর এনে স্থানীয় মাদ্রাসা মাঠে নামাজে জানাজা শেষে লাশ কালাগাজীর দিঘির কবরস্থানে দাফন করা হয়। তাছাড়া ছুরিকাঘাতে নিহত অপি দাশের ময়নাতদন্ত শেষে তাকে প্রথমে চৌধুরীহাটের বাসায় আনা হয়। পরে তাকে গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ির কচুয়ার দাশ পাড়ায় নিয়ে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় সৎকার করা হয়।

উত্তর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি দুই ছাত্রদল নেতাকর্মীর হত্যাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

দি ক্রাইম ডেস্ক: হাটহাজারীর চিকনদন্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি অপি দাস নিহত হওয়ার ঘটনায় গুরুতর আহত বন্ধু তানিমও (২০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ছাত্রদলকর্মী তানিম। তিনি উপজেলার ৩ নম্বর মির্জাপুর ইউনিয়নের সরকারহাটস্থ চৌধুরী বাড়ির জাহাঙ্গীর আলমের পুত্র।

এদিকে ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ১ ঘণ্টার মধ্যে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যার ঘটনায় জড়িত কক্সবাজার সদরের পানখালী এলাকার কবির আহম্মদের পুত্র বর্তমানে চৌধুরীহাট এলাকার সুজন কলোনির বাসিন্দা মো. আফসার উদ্দিনকে (২০) গ্রেপ্তার করে মডেল থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে হাটহাজারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, দুই ছাত্রদল নেতা নিহতের ঘটনায় থানায় এখনও কেউ অভিযোগ বা মামলা করেননি।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদন্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকার একটি ফুলের দোকানের সামনে কয়েকজন দুর্বৃত্ত চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ছাত্রদল সভাপতি অপি দাসকে নির্মমভাবে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এতে চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের পুত্র অপি দাশ ও তার বন্ধু তানিম গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ও পরে চমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক অপি দাসকে মৃত ঘোষণা করেন এবং তানিমকে আইসিইউতে নেয়া হয়। বুধবার সকালে সেখানে তার মৃত্যু হয়।

এদিকে গতকাল বুধবার ময়নাতদন্ত শেষে তামিমের লাশ তার গ্রামের বাড়ি মির্জাপুর এনে স্থানীয় মাদ্রাসা মাঠে নামাজে জানাজা শেষে লাশ কালাগাজীর দিঘির কবরস্থানে দাফন করা হয়। তাছাড়া ছুরিকাঘাতে নিহত অপি দাশের ময়নাতদন্ত শেষে তাকে প্রথমে চৌধুরীহাটের বাসায় আনা হয়। পরে তাকে গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ির কচুয়ার দাশ পাড়ায় নিয়ে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় সৎকার করা হয়।

উত্তর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি দুই ছাত্রদল নেতাকর্মীর হত্যাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।