দি ক্রাইম ডেস্ক: ফেনীর ছাগলনাইয়ায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে লুকানো অবস্থায় ছুরি ও ডাকাতির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুহুরীগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়। এ সময় ‘নিউ উপশম জেনারেল হাসপাতাল, ফেনী’ লেখা একটি অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে।

আটক ব্যক্তিরা হলেন- সোনাগাজী উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের নূর আলমের ছেলে ও সিএনজি চালক মো. রিফাত (২২), একই উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের খুরশিদ আলমের ছেলে পিকআপ চালক মো. রাসেল (২৩) এবং আবদুল হালিমের ছেলে মো. শাহাদাত।

পুলিশ জানায়, ভোররাতে হাইওয়ে পুলিশের একটি টহল দল মুহুরীগঞ্জ এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিল। এ সময় পিএইচপির সামনে একটি অ্যাম্বুলেন্সকে সন্দেহজনক মনে হলে পুলিশ কাছে গেলে তিনজন ব্যক্তি গাড়ি থেকে নেমে পালিয়ে যায়। পরে গাড়িতে থাকা বাকি তিনজনকে আটক করে তল্লাশি চালানো হয়। অ্যাম্বুলেন্স থেকে তিনটি ছুরি, একটি রশি এবং তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

ফাজিলপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, আটকরা ডাকাতির উদ্দেশ্যে সেখানে অবস্থান করছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। তারা পেশাদার ডাকাত দলের সদস্য। অ্যাম্বুলেন্স চালকই এই দলের মূলহোতা।

এ ঘটনায় থানার উপপরিদর্শক আবু নোমান বাদী হয়ে ছাগলনাইয়া থানায় একটি মামলা করেছেন।

দি ক্রাইম ডেস্ক: ফেনীর ছাগলনাইয়ায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে লুকানো অবস্থায় ছুরি ও ডাকাতির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুহুরীগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়। এ সময় ‘নিউ উপশম জেনারেল হাসপাতাল, ফেনী’ লেখা একটি অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে।

আটক ব্যক্তিরা হলেন- সোনাগাজী উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের নূর আলমের ছেলে ও সিএনজি চালক মো. রিফাত (২২), একই উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের খুরশিদ আলমের ছেলে পিকআপ চালক মো. রাসেল (২৩) এবং আবদুল হালিমের ছেলে মো. শাহাদাত।

পুলিশ জানায়, ভোররাতে হাইওয়ে পুলিশের একটি টহল দল মুহুরীগঞ্জ এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিল। এ সময় পিএইচপির সামনে একটি অ্যাম্বুলেন্সকে সন্দেহজনক মনে হলে পুলিশ কাছে গেলে তিনজন ব্যক্তি গাড়ি থেকে নেমে পালিয়ে যায়। পরে গাড়িতে থাকা বাকি তিনজনকে আটক করে তল্লাশি চালানো হয়। অ্যাম্বুলেন্স থেকে তিনটি ছুরি, একটি রশি এবং তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

ফাজিলপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, আটকরা ডাকাতির উদ্দেশ্যে সেখানে অবস্থান করছিল বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। তারা পেশাদার ডাকাত দলের সদস্য। অ্যাম্বুলেন্স চালকই এই দলের মূলহোতা।

এ ঘটনায় থানার উপপরিদর্শক আবু নোমান বাদী হয়ে ছাগলনাইয়া থানায় একটি মামলা করেছেন।