মুন্নি আকতার,নগর প্রতিবেদক: এইবারের পূজাই পূজার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে ও নিরাপদ পরিবেশে পালন করতে পারে সেজন্য সরকারের পক্ষ্য থেকে সর্বাত্মক প্রচেষ্ঠ অব্যাহত থাকবে। সেজন্য ইতিমধ্যে পূজার নিরপত্তা এবং অন্যান্য আনুসঙ্গিক বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট নিতাই প্রসাদ ঘোষ।

আজ শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে নগরীর জামালখানে বাংলাদেশ হিন্দু ফাউন্ডেশন মিলনায়তন কক্ষ্যে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম জেলা কর্তৃক আয়োজিত শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ উপলক্ষ্যে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্ঠা ফারুক-ই- আজম বীরপ্রতীক এসব বলেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিাত ছিলেন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি শ্রী দীপক কুমার পালিত, পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শ্রী শ্যামল কুমার পালিত, পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক শ্রী নারয়ণ চৌধুরী।

উপদেষ্টা বলেন, এইটা শুধু সনাতন ধর্মাম্বলীদের অনুষ্ঠান নই, এটি সার্বজনীন অনুষ্ঠান। ছোটবেলায় আমরা সকল ভেদাভেদ ভুলে বাতাসা, মোয়ার লোভে এবং সাংস্কৃতিক বিভিন্ন্ অনুষ্ঠান দেখতে বাড়ির পাশে বিভিন্ন পূজায় ছোটে চলতাম। আমরা তখন পূজাকে সমান মর্যাদায়,সমান মাত্রায় উপভোগ করতাম। কিন্তু বর্তমান সময়ে সেটি অনেকটা লোপ পেয়েছে। এটির পিছনে প্রযুক্তির ছোয়াসহ নানা কারণ বিদ্যামান। আগে আমাদের সকলের মাঝে যে ভ্রার্তৃত্ববোধ এবং একে অপরের প্রতি সম্মান ছিল বর্তমানে সেটি অনেকাংশে লোপ পেয়েছে।

উপদেষ্ঠা ফারুক-ই- আজম বীরপ্রতীক বলেন, আমরা সবাই সমান মাত্রায় জীবন যাপন করিনা। আমাদের জীবন এক এক সময় এক এক ভাবে অতিবাহিত হয়। এ ক্ষেত্রে শ্রষ্ঠার আশীর্বাদ একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে। আজকে জগত সংসার আবর্তিত হচ্ছে নানা ভাবে, নানান সংগাত এবং সংক্ষুদ্ধভাবে সমাজ ব্যাবস্থাা বিচ্ছিন্ন্ হচ্ছে। এর ফলে পরিবার ও বিচ্ছন্ন্ হচ্ছে। আগে আমরা যেভাবে জীবন সাধনা করতাম, এখন নানাভাবে বিভক্ত হওয়ার কারণে সেই বোধটুকু লোপ পেয়েছে। জীবনযাপনের ক্ষেত্রে আমাদের চাওয়া পাওয়াগুলো আমাদের বিচ্ছিন্ন করছে কিনা সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।

তিনি বলেন, পূজার সময় সকল ধরনের গুজব থেকে সাবধান থাকতে হবে। সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যমে কোন একটি ঘটনা দেখলেই যেন সেটি সঠিক কিনা যাচাই করতে হবে। কারো একটি ছোট ভুলের কারণে যাতে অন্য পূজামন্ডবে পূজা পালনে অসুবিধার সৃস্টি না হয়। পূজার সময় মন্ডবে পরিবারের সকলকে নিয়ে ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যে পূজা পালন করবেন।

নির্বাচন প্রসঙ্গে উপদেষ্ঠা বলেন, আমাদেও দৃস্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। আমাদের নিজেদের কোন অভিলাশ, পছন্দ নাই। আমরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করে আগামীতে একটি আনন্দঘন পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি নিরাপদ সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। যার মাধ্যমে দেশের সবাই সকল সুযোগ সুবিধা সমানভাবে ভোগ করতে পারে।

মুন্নি আকতার,নগর প্রতিবেদক: এইবারের পূজাই পূজার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে ও নিরাপদ পরিবেশে পালন করতে পারে সেজন্য সরকারের পক্ষ্য থেকে সর্বাত্মক প্রচেষ্ঠ অব্যাহত থাকবে। সেজন্য ইতিমধ্যে পূজার নিরপত্তা এবং অন্যান্য আনুসঙ্গিক বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট নিতাই প্রসাদ ঘোষ।

আজ শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে নগরীর জামালখানে বাংলাদেশ হিন্দু ফাউন্ডেশন মিলনায়তন কক্ষ্যে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চট্টগ্রাম জেলা কর্তৃক আয়োজিত শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ উপলক্ষ্যে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপদেষ্ঠা ফারুক-ই- আজম বীরপ্রতীক এসব বলেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিাত ছিলেন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি শ্রী দীপক কুমার পালিত, পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শ্রী শ্যামল কুমার পালিত, পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক শ্রী নারয়ণ চৌধুরী।

উপদেষ্টা বলেন, এইটা শুধু সনাতন ধর্মাম্বলীদের অনুষ্ঠান নই, এটি সার্বজনীন অনুষ্ঠান। ছোটবেলায় আমরা সকল ভেদাভেদ ভুলে বাতাসা, মোয়ার লোভে এবং সাংস্কৃতিক বিভিন্ন্ অনুষ্ঠান দেখতে বাড়ির পাশে বিভিন্ন পূজায় ছোটে চলতাম। আমরা তখন পূজাকে সমান মর্যাদায়,সমান মাত্রায় উপভোগ করতাম। কিন্তু বর্তমান সময়ে সেটি অনেকটা লোপ পেয়েছে। এটির পিছনে প্রযুক্তির ছোয়াসহ নানা কারণ বিদ্যামান। আগে আমাদের সকলের মাঝে যে ভ্রার্তৃত্ববোধ এবং একে অপরের প্রতি সম্মান ছিল বর্তমানে সেটি অনেকাংশে লোপ পেয়েছে।

উপদেষ্ঠা ফারুক-ই- আজম বীরপ্রতীক বলেন, আমরা সবাই সমান মাত্রায় জীবন যাপন করিনা। আমাদের জীবন এক এক সময় এক এক ভাবে অতিবাহিত হয়। এ ক্ষেত্রে শ্রষ্ঠার আশীর্বাদ একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে। আজকে জগত সংসার আবর্তিত হচ্ছে নানা ভাবে, নানান সংগাত এবং সংক্ষুদ্ধভাবে সমাজ ব্যাবস্থাা বিচ্ছিন্ন্ হচ্ছে। এর ফলে পরিবার ও বিচ্ছন্ন্ হচ্ছে। আগে আমরা যেভাবে জীবন সাধনা করতাম, এখন নানাভাবে বিভক্ত হওয়ার কারণে সেই বোধটুকু লোপ পেয়েছে। জীবনযাপনের ক্ষেত্রে আমাদের চাওয়া পাওয়াগুলো আমাদের বিচ্ছিন্ন করছে কিনা সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।

তিনি বলেন, পূজার সময় সকল ধরনের গুজব থেকে সাবধান থাকতে হবে। সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যমে কোন একটি ঘটনা দেখলেই যেন সেটি সঠিক কিনা যাচাই করতে হবে। কারো একটি ছোট ভুলের কারণে যাতে অন্য পূজামন্ডবে পূজা পালনে অসুবিধার সৃস্টি না হয়। পূজার সময় মন্ডবে পরিবারের সকলকে নিয়ে ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যে পূজা পালন করবেন।

নির্বাচন প্রসঙ্গে উপদেষ্ঠা বলেন, আমাদেও দৃস্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। আমাদের নিজেদের কোন অভিলাশ, পছন্দ নাই। আমরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করে আগামীতে একটি আনন্দঘন পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি নিরাপদ সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। যার মাধ্যমে দেশের সবাই সকল সুযোগ সুবিধা সমানভাবে ভোগ করতে পারে।