বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত। সেই ধারাবাহিকতায় আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল১০ টায় বান্দরবান সেনা জোনের মাঠ প্রাঙ্গণে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভা নেত্রী , ত্রিবেণী লেডিস ক্লাব।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ইলেকট্রনিক প্রিন্ট মিডিয়ার কর্মীবৃন্দ। এছাড়াও অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন দূর দূরান্ত হতে আগত সুবিধাভোগী জনসাধারণ।

এই কর্মসূচির আওতায় ২৭০ জন শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হবে। মানবিক সহায়তার এই উদ্যোগের মাধ্যমে শীতার্তদের দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি তাদের পাশে দাঁড়ানোর একটি মহৎ প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধু দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় নয়, বরং মানবিক সহায়তা ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি তাদের জীবনে সামান্য উষ্ণতা এনে দিতে পারে, তাহলে সেটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় সার্থকতা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।”

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশ ও জনগণের কল্যাণে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে সেনাবাহিনী তার আদর্শের প্রতিফলন ঘটিয়ে চলেছে।

এই মহতী উদ্যোগে সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে স্থানীয় জনগণ জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীর এই মানবিক সহায়তা তাদের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে।

বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত। সেই ধারাবাহিকতায় আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল১০ টায় বান্দরবান সেনা জোনের মাঠ প্রাঙ্গণে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভা নেত্রী , ত্রিবেণী লেডিস ক্লাব।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ইলেকট্রনিক প্রিন্ট মিডিয়ার কর্মীবৃন্দ। এছাড়াও অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন দূর দূরান্ত হতে আগত সুবিধাভোগী জনসাধারণ।

এই কর্মসূচির আওতায় ২৭০ জন শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হবে। মানবিক সহায়তার এই উদ্যোগের মাধ্যমে শীতার্তদের দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি তাদের পাশে দাঁড়ানোর একটি মহৎ প্রচেষ্টা নেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধু দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় নয়, বরং মানবিক সহায়তা ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি তাদের জীবনে সামান্য উষ্ণতা এনে দিতে পারে, তাহলে সেটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় সার্থকতা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।”

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশ ও জনগণের কল্যাণে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে সেনাবাহিনী তার আদর্শের প্রতিফলন ঘটিয়ে চলেছে।

এই মহতী উদ্যোগে সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে স্থানীয় জনগণ জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীর এই মানবিক সহায়তা তাদের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে।