ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দীর্ঘদিন যাবত মেজর পরিচয়দানকারী এক ভুয়া মেজরকে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎ করার একাধিক অভিযোগে আটক করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানাধীন ২নং পুলিশ ফাঁড়ির এস আই নাহিদ ও তার সঙ্গীয়ও পুলিশ ফোর্স।

গত-১৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর পৌরসভার পৈরতলা নিবাসী হাজ্বী আব্দুল জব্বারের ছেলে মোঃ শরীফ মিয়া বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলার প্রেক্ষিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশ ভুয়া মেজরকে গ্রেফতার করেন। অভিযুক্তের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর পৌরসভার পশ্চিম পাইকপাড়া মোকলেছুর রহমানের ছেলে।

বাদির এজাহার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত আসামি নিজেকে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর,কখনো ব্যাবসায়ি,কখনো আবার সাংবাদিক,কখনো রাষ্ট্রপতির কাছের মানুষ বলে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন। আর এইসব পরিচয় দিয়ে মানুষের সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়িক কাজের কথা বলে কিছুদিন পর ফিরিয়ে দেবে মর্মে ৩শ’ টাকার জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ও একটি চেক প্রদান করে ১৬ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন।

পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় টাকা দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করলে অভিযুক্ত ভুয়া মেজর পরিচয় প্রদানকারী মোঃ আসিফুর রহমান টাকা দেনা পাওনার কথা অস্বীকার করেন। অথচ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক মেয়র ,জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সহ আরো নেতা কর্মীদের নিয়ে স্বীকারোক্তি সহ মিমাংসার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে ও বিফলে যায়।

মামলার বাদী টাকা উদ্ধারের অনিশ্চিত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করিলে তাকে গ্রেফতারপূর্বক জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।

অনুসন্ধান করে আরো জানা যায়, মেজর পরিচয় দানকারী আসিফুর রহমান একজন নারী লোভী ও একাধিক পরকিয়া করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে অনেক নারীর জীবন নষ্ট করেছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দীর্ঘদিন যাবত মেজর পরিচয়দানকারী এক ভুয়া মেজরকে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎ করার একাধিক অভিযোগে আটক করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানাধীন ২নং পুলিশ ফাঁড়ির এস আই নাহিদ ও তার সঙ্গীয়ও পুলিশ ফোর্স।

গত-১৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর পৌরসভার পৈরতলা নিবাসী হাজ্বী আব্দুল জব্বারের ছেলে মোঃ শরীফ মিয়া বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলার প্রেক্ষিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশ ভুয়া মেজরকে গ্রেফতার করেন। অভিযুক্তের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর পৌরসভার পশ্চিম পাইকপাড়া মোকলেছুর রহমানের ছেলে।

বাদির এজাহার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত আসামি নিজেকে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর,কখনো ব্যাবসায়ি,কখনো আবার সাংবাদিক,কখনো রাষ্ট্রপতির কাছের মানুষ বলে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন। আর এইসব পরিচয় দিয়ে মানুষের সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়িক কাজের কথা বলে কিছুদিন পর ফিরিয়ে দেবে মর্মে ৩শ’ টাকার জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ও একটি চেক প্রদান করে ১৬ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন।

পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় টাকা দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করলে অভিযুক্ত ভুয়া মেজর পরিচয় প্রদানকারী মোঃ আসিফুর রহমান টাকা দেনা পাওনার কথা অস্বীকার করেন। অথচ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক মেয়র ,জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সহ আরো নেতা কর্মীদের নিয়ে স্বীকারোক্তি সহ মিমাংসার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে ও বিফলে যায়।

মামলার বাদী টাকা উদ্ধারের অনিশ্চিত হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করিলে তাকে গ্রেফতারপূর্বক জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।

অনুসন্ধান করে আরো জানা যায়, মেজর পরিচয় দানকারী আসিফুর রহমান একজন নারী লোভী ও একাধিক পরকিয়া করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে অনেক নারীর জীবন নষ্ট করেছে।