মনির আহমেদ চোধূরী,নগর প্রতিবেদক: সিএমপি’র ডিবি (পশ্চিম) বিভাগের বিশেষ অভিযানে আসকার দিঘীর পূর্বপাড়া এলাকায় সংঘঠিত আলোচিত দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনায় ল্যাপটপ, চোরাই স্বর্ণ বিক্রির টাকায় ক্রয়কৃত ১টি মোটরসাইকেল ও নগদ টাকা উদ্ধার সহ চোর চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। আজ মঙ্গলবার(২৩ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় দামপাড়াস্ত পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে সিএমপি ডিবি পশ্চিমের উপ-পুলিশ কমিশনার মাহবুব আলম খাঁন এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

ঘঠনা বিবরণে জানা গেছে,গত ৫ ডিসেম্বর কোতোয়ালী থানাধীন আসকার দিঘির পূর্বপাড়ে কাঁচাবাজার গলির রিচ নাহার বিল্ডিংয়ের ৭ম তলায় একটি দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে। অজ্ঞাতনামা চোরেরা ভিকটিমের বাসা থেকে সর্বমোট ২০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ টাকা ও ল্যাপটপ চুরি করে নিয়ে যায়। এ সংক্রান্তে গত ১৬ ডিসেম্বর ভিকটিম পূরবী বিশ্বাস বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি লিখিত এজাহার দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর মহানগর গোয়েন্দা (পশ্চিম) এর একটি চৌকস টিম ঘটনার বিষয়ে ছায়াতদন্ত শুরু করেন। তৎপ্রেক্ষিতে গঠিত চৌকশ টিম ঘটনার আশপাশ এলাকার বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও পর্যালোচনা করেন।

অভিযানের এক পর্যায়ে আভিযানিক দল চোর চক্রের মো জসিম (৪৩), মোস্তাকিন হোসেন মিঠু (৪২)কে মহানগরীর টাইগারপাস এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় যে, ঘটনার দিন তাদের সহযোগী মোঃ সালাউদ্দিন (৩৮) তাদেরকে চুরির পরিকল্পনার সম্পর্কে জানায় এবং সেই মোতাবেক তারা চুরির পরিকল্পনা করে। এরপর আভিযানিক টিম তাদের দেয়া তথ্য মতে, জেলার আনোয়ারা থেকে গতকাল ২২ ডিসেম্বর রাত্রীবেলায় চোরচক্রের অপর সদস্য সেতু দাস প্রকাশ সালাহ উদ্দিন(নও মুসলিম) (৩২)কে গ্রেফতার পূর্বক তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে চোরচক্রের সদস্য সেতু দাস প্রকাশ সালাহ উদ্দিন (৩২) ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকার করেন।

সে আরো জানায়, স্বর্ণ বিক্রির সময় তার সাথে মোঃ ইসমাইল (৩০) নামে আর একজন ছিলো।

পরবর্তীতে আভিযানিক দল নিউমার্কেট এলাকা থেকে মো ইসমাঈল (৩০)কে গ্রেফতার করলে সে কোতোয়ালী থানাধীন টেরিবাজার এলাকার একটি দোকানের ঠিকানা দেয়। স্বর্ণ উদ্ধারের জন্য অভিযানে গেলে অভিযুক্ত দোকানদার টের পেয়ে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যায়।

উপ পুলিশ কমিশনার মাহবুব আলম খান দি ক্রাইমকে জানান, তাকে গ্রেফতার ও চোরাই স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধারে অভিযান অব্যহত আছে। আসামীদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

মনির আহমেদ চোধূরী,নগর প্রতিবেদক: সিএমপি’র ডিবি (পশ্চিম) বিভাগের বিশেষ অভিযানে আসকার দিঘীর পূর্বপাড়া এলাকায় সংঘঠিত আলোচিত দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনায় ল্যাপটপ, চোরাই স্বর্ণ বিক্রির টাকায় ক্রয়কৃত ১টি মোটরসাইকেল ও নগদ টাকা উদ্ধার সহ চোর চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। আজ মঙ্গলবার(২৩ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় দামপাড়াস্ত পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে সিএমপি ডিবি পশ্চিমের উপ-পুলিশ কমিশনার মাহবুব আলম খাঁন এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

ঘঠনা বিবরণে জানা গেছে,গত ৫ ডিসেম্বর কোতোয়ালী থানাধীন আসকার দিঘির পূর্বপাড়ে কাঁচাবাজার গলির রিচ নাহার বিল্ডিংয়ের ৭ম তলায় একটি দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে। অজ্ঞাতনামা চোরেরা ভিকটিমের বাসা থেকে সর্বমোট ২০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ টাকা ও ল্যাপটপ চুরি করে নিয়ে যায়। এ সংক্রান্তে গত ১৬ ডিসেম্বর ভিকটিম পূরবী বিশ্বাস বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি লিখিত এজাহার দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর মহানগর গোয়েন্দা (পশ্চিম) এর একটি চৌকস টিম ঘটনার বিষয়ে ছায়াতদন্ত শুরু করেন। তৎপ্রেক্ষিতে গঠিত চৌকশ টিম ঘটনার আশপাশ এলাকার বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও পর্যালোচনা করেন।

অভিযানের এক পর্যায়ে আভিযানিক দল চোর চক্রের মো জসিম (৪৩), মোস্তাকিন হোসেন মিঠু (৪২)কে মহানগরীর টাইগারপাস এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় যে, ঘটনার দিন তাদের সহযোগী মোঃ সালাউদ্দিন (৩৮) তাদেরকে চুরির পরিকল্পনার সম্পর্কে জানায় এবং সেই মোতাবেক তারা চুরির পরিকল্পনা করে। এরপর আভিযানিক টিম তাদের দেয়া তথ্য মতে, জেলার আনোয়ারা থেকে গতকাল ২২ ডিসেম্বর রাত্রীবেলায় চোরচক্রের অপর সদস্য সেতু দাস প্রকাশ সালাহ উদ্দিন(নও মুসলিম) (৩২)কে গ্রেফতার পূর্বক তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে চোরচক্রের সদস্য সেতু দাস প্রকাশ সালাহ উদ্দিন (৩২) ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকার করেন।

সে আরো জানায়, স্বর্ণ বিক্রির সময় তার সাথে মোঃ ইসমাইল (৩০) নামে আর একজন ছিলো।

পরবর্তীতে আভিযানিক দল নিউমার্কেট এলাকা থেকে মো ইসমাঈল (৩০)কে গ্রেফতার করলে সে কোতোয়ালী থানাধীন টেরিবাজার এলাকার একটি দোকানের ঠিকানা দেয়। স্বর্ণ উদ্ধারের জন্য অভিযানে গেলে অভিযুক্ত দোকানদার টের পেয়ে দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যায়।

উপ পুলিশ কমিশনার মাহবুব আলম খান দি ক্রাইমকে জানান, তাকে গ্রেফতার ও চোরাই স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধারে অভিযান অব্যহত আছে। আসামীদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।