বিনোদন প্রতিবেদক: সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকলে আগামীকাল শুক্রবার (২৮ জানুয়ারী) সকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বহুল কাঙক্ষিত দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। গতকাল রাতে গত ক’দিনের ঘাম ঝরানো বর্ণাঢ্য প্রচার-প্রচারনা শেষ হয়েছে। এবারের এই নির্বাচনে দু’টি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
একটি ক্ষমতাসীন মিশা-জায়েদ নেতৃত্বাধীন এবং অপরটি জনপ্রিয় নন্দিত চিত্রনায়ক, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের মহানায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন নেতৃত্বাধীন কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল। শরীরটা কম ভালো থাকায় সশরীরে বিএফডিসি’তে যেতে না পারলেও সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের পালে এবার হাওয়া লেগেছে বলে আমার কাছে মনে হয়েছে।
প্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতাসীন দল নানা কারনে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। ভোটের মাঠে তারা তেমন সুবিধাই করতে পারেনি। নানা কারনে তারা সমালোচিত এবং বিতর্কিত। তাদের সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় ফেলেছে ১৮৪ জুনিয়র শিল্পীর সদস্য পদ বাতিল এবং ভোটাধিকার হরনের মতো সেচ্ছাচারী ও অমানবিক সিদ্ধান্ত। সদস্য বঞ্চিতরা একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছে -তাদের কান্নায় বিএফডিসি’র আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
তাছাড়া, চা’র বছরের কতৃত্বকালে ক্ষমতাসীনরা প্রযোজক সমিতি, পরিচালক সমিতি সহ ১৮ সংগঠনের কারনে-অকারনে বিবাদ-বিসংবাদে জড়িয়ে পড়েছে -যা সামগ্রিকভাবে গোটা শিল্পী সমাজের রুটি-রুজির জন্য হুমকির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সমস্ত সামষষ্ঠিক কারনে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছে।
চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংসগঠনই এ প্যানেলকে দ্ব্যর্থহীন সমর্থন দিয়েছে। সমর্থন দিয়েছে আলমগীর সহ সিনিয়র শিল্পীরা। কাজী হায়াৎ, দেলোয়ার জাহান ঝন্টু সহ প্রতিথযশা পরিচালকরা এদের অকুন্ঠ সমর্থন দিয়েছে।
তাছাড়া, এ প্যানেলের ককল্যাণমুখী নির্বাচনী ইশতেহার সাধারণ ভোটারদের মন ছুঁয়েছে। – এসব নানাবিদ কারনে আমার মনে হচ্ছে, শিল্পী সমিতির এবারের এই নির্বাচনে একটা নীরব ভোট বিপ্লব হয়ে যেতে পারে- যে বিপ্লবে ভেসে যেতে পারে সকল স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়মতান্ত্রিকতা-সূচিত হতে পারে ব্যাপক পরিবর্তন। আমরা তাকিয়ে রইলাম কাল ভোটারশিল্পীদের রায়ের দিকে। দুই প্যানেলের জন্যই শুভ কামনা রইলো -বিশেষভাবে প্রগতিশীল কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের জন্য আশীর্বাদ থাকলো।
বিনোদন প্রতিবেদক: সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকলে আগামীকাল শুক্রবার (২৮ জানুয়ারী) সকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বহুল কাঙক্ষিত দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। গতকাল রাতে গত ক’দিনের ঘাম ঝরানো বর্ণাঢ্য প্রচার-প্রচারনা শেষ হয়েছে। এবারের এই নির্বাচনে দু’টি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
একটি ক্ষমতাসীন মিশা-জায়েদ নেতৃত্বাধীন এবং অপরটি জনপ্রিয় নন্দিত চিত্রনায়ক, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের মহানায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন নেতৃত্বাধীন কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল। শরীরটা কম ভালো থাকায় সশরীরে বিএফডিসি’তে যেতে না পারলেও সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের পালে এবার হাওয়া লেগেছে বলে আমার কাছে মনে হয়েছে।
প্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতাসীন দল নানা কারনে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। ভোটের মাঠে তারা তেমন সুবিধাই করতে পারেনি। নানা কারনে তারা সমালোচিত এবং বিতর্কিত। তাদের সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় ফেলেছে ১৮৪ জুনিয়র শিল্পীর সদস্য পদ বাতিল এবং ভোটাধিকার হরনের মতো সেচ্ছাচারী ও অমানবিক সিদ্ধান্ত। সদস্য বঞ্চিতরা একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছে -তাদের কান্নায় বিএফডিসি’র আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
তাছাড়া, চা’র বছরের কতৃত্বকালে ক্ষমতাসীনরা প্রযোজক সমিতি, পরিচালক সমিতি সহ ১৮ সংগঠনের কারনে-অকারনে বিবাদ-বিসংবাদে জড়িয়ে পড়েছে -যা সামগ্রিকভাবে গোটা শিল্পী সমাজের রুটি-রুজির জন্য হুমকির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সমস্ত সামষষ্ঠিক কারনে কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছে।
চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৮টি সংসগঠনই এ প্যানেলকে দ্ব্যর্থহীন সমর্থন দিয়েছে। সমর্থন দিয়েছে আলমগীর সহ সিনিয়র শিল্পীরা। কাজী হায়াৎ, দেলোয়ার জাহান ঝন্টু সহ প্রতিথযশা পরিচালকরা এদের অকুন্ঠ সমর্থন দিয়েছে।
তাছাড়া, এ প্যানেলের ককল্যাণমুখী নির্বাচনী ইশতেহার সাধারণ ভোটারদের মন ছুঁয়েছে। – এসব নানাবিদ কারনে আমার মনে হচ্ছে, শিল্পী সমিতির এবারের এই নির্বাচনে একটা নীরব ভোট বিপ্লব হয়ে যেতে পারে- যে বিপ্লবে ভেসে যেতে পারে সকল স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়মতান্ত্রিকতা-সূচিত হতে পারে ব্যাপক পরিবর্তন। আমরা তাকিয়ে রইলাম কাল ভোটারশিল্পীদের রায়ের দিকে। দুই প্যানেলের জন্যই শুভ কামনা রইলো -বিশেষভাবে প্রগতিশীল কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের জন্য আশীর্বাদ থাকলো।