মোঃ সফিউল আলম, চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি : আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা ১১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ফুল কপি প্রতীক নিয়ে ভোটারদের মন জয় করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান।

প্রতিটি গ্রাম ও মহল্লা থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে ভোটারদের সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে সাধারণ মানুষের মন জয় করে আলোড়ন সৃষ্টি করে যাচ্ছেন তিনি। তিনি চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সাবেক রেলপথ মন্ত্রী ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক মুজিবের সহচর ছিলেন। তবে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে ফাটল ধরে তাদের সম্পর্কে। মনোনয়ন না পাওয়ায় মেয়র নির্বাচনে পরাজিত এই মেয়র জাতীয় নির্বাচনে ফুল কপি প্রতীক নিয়ে অংশ গ্রহন করেন তিনি ।

তিনি জানান, জনগণ আমাকে চায়, আমি আমার জনগণের জন্য এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করি, আজ চৌদ্দগ্রামের জনগণ যে ভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে এবং পরিবর্তনের লক্ষ্যে সকলে এক হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ফুল কপি প্রতীক এর ভোটারদের মনে গণজোয়ার উঠেছে তার জন্য আমি চৌদ্দগ্রাম বাসির প্রতি চির কৃতজ্ঞতা জানাই। ফুল কপি প্রতীক এর গণজোয়ার দেখে সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক এমপির একপর্যায়ে ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

এ প্রতিবেদককে তিনি আরো বলেন, এই গণজোয়ার দেখে মুজিবুল হক এমপির নির্দেশনা ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নে আমার ব্যানার ফেস্টুন চিরে ফেলে দেয়া হয়েছে এমন কি আমার কর্মীদের উপর প্রতিনিয়ত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে। তাই আমি মনে করি সুস্থ নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে ফুল কপি প্রতীক বিশাল ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবে।

উন্নয়নের পাশাপাশি সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও মাদক নির্মূলে সাহসী পদক্ষেপে প্রশংসা কুড়িয়েছেন সীমান্তবর্তী কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার মেয়র মিজানুর রহমান। পৌর এলাকার পূর্ব ও পশ্চিম পাশে বাইপাশ সড়ক নির্মাণ, রাস্তা পাকা করণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা, সড়ক বাতি স্থাপন, সুপেয় পানি সরবরাহ ও পৌর ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ করেছেন তিনি। তবে উন্নয়নের পাশাপাশি সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা, মাদক নির্মূল ও সামাজিক অবক্ষয়রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহণ করেন।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীকে সামাজিকভাবে বয়কট করা,তাদের বাড়ির সামনে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া,সামাজিক অবক্ষয়রোধে মসজিদভিত্তিক মক্তব শিক্ষা চালু করতে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় সভা সমাবেশের আয়োজন করে সচেতনতা সৃষ্টি করেছেন। তার এ আহবানে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সাড়া দিয়েছে। অনেক মাদক সেবী ও ব্যবসায়ী এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় বা বিদেশে চলে গেছে। ফলে এ পৌরসভায় মাদক ও সামাজিক অপরাধ তুলনামূলক অনেকাংশে কমেছে বলে স্থানীয় জনগণ মনে করছেন। তার এ সাহসী পদক্ষেপ গুলো সারাদেশের জন্য একটি মডেল বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

ভোটারা জানায়, কুমিল্লা ১১আসন চৌদ্দগ্রামের সাধারণ মানুষ পরিবর্তন চায়। মেয়র মিজান পৌরসভায় দায়িত্বরত থাকাকালীন ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি জয়লাভ করলে চৌদ্দগ্রামের সকল মানুষের সেবা করার সুযোগ পাবেন তিনি।

সাবেক মেয়ের মিজান বলেন, আমি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমার দল আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে এবং দলের নেতা-কর্মীদের সুখ-দুঃখে সবসময় পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। এদিকে ইতিমধ্যে তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিকল্প হিসেবে পশ্চিম অংশে ৮ কিমি দীর্ঘ বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক এমপি সড়ক (পশ্চিম বাইপাস) এবং মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে ৭ কিমি দীর্ঘ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদ চেয়ারম্যান সড়ক (পূর্ব বাইপাস) নির্মাণ করা হয়েছে। পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় স্ট্রিট লাইট স্থাপন করা হয়েছে, পৌর ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। মহাসড়কের দ্বীপে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ (বঙ্গবন্ধু স্কয়ার), উপজেলা পরিষদের প্রবেশ পথে জাতীয় পাখি দোয়েলের ছবি স্থাপন করে পৌরসভাকে দৃষ্টিনন্দন করেছেন। জাতীয় নির্বাচনে জয় লাভ করলে তিনি এলাকার উন্নয়নের কাজের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবেন বলে অঙ্গিকার করেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান সকল ভোটারদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আসন্ন ৭ জানুয়ারী ভোট কেন্দ্র এসে ভোটারদের পছন্দের প্রার্থীকে মূল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে চৌদ্দগ্রাম বাসির খেদমত করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আহবান জানান তিনি।

মোঃ সফিউল আলম, চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি : আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে কুমিল্লা ১১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ফুল কপি প্রতীক নিয়ে ভোটারদের মন জয় করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান।

প্রতিটি গ্রাম ও মহল্লা থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে ভোটারদের সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে সাধারণ মানুষের মন জয় করে আলোড়ন সৃষ্টি করে যাচ্ছেন তিনি। তিনি চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সাবেক রেলপথ মন্ত্রী ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক মুজিবের সহচর ছিলেন। তবে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে ফাটল ধরে তাদের সম্পর্কে। মনোনয়ন না পাওয়ায় মেয়র নির্বাচনে পরাজিত এই মেয়র জাতীয় নির্বাচনে ফুল কপি প্রতীক নিয়ে অংশ গ্রহন করেন তিনি ।

তিনি জানান, জনগণ আমাকে চায়, আমি আমার জনগণের জন্য এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করি, আজ চৌদ্দগ্রামের জনগণ যে ভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে এবং পরিবর্তনের লক্ষ্যে সকলে এক হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ফুল কপি প্রতীক এর ভোটারদের মনে গণজোয়ার উঠেছে তার জন্য আমি চৌদ্দগ্রাম বাসির প্রতি চির কৃতজ্ঞতা জানাই। ফুল কপি প্রতীক এর গণজোয়ার দেখে সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক এমপির একপর্যায়ে ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

এ প্রতিবেদককে তিনি আরো বলেন, এই গণজোয়ার দেখে মুজিবুল হক এমপির নির্দেশনা ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নে আমার ব্যানার ফেস্টুন চিরে ফেলে দেয়া হয়েছে এমন কি আমার কর্মীদের উপর প্রতিনিয়ত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে। তাই আমি মনে করি সুস্থ নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে ফুল কপি প্রতীক বিশাল ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবে।

উন্নয়নের পাশাপাশি সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও মাদক নির্মূলে সাহসী পদক্ষেপে প্রশংসা কুড়িয়েছেন সীমান্তবর্তী কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার মেয়র মিজানুর রহমান। পৌর এলাকার পূর্ব ও পশ্চিম পাশে বাইপাশ সড়ক নির্মাণ, রাস্তা পাকা করণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা, সড়ক বাতি স্থাপন, সুপেয় পানি সরবরাহ ও পৌর ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ করেছেন তিনি। তবে উন্নয়নের পাশাপাশি সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা, মাদক নির্মূল ও সামাজিক অবক্ষয়রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহণ করেন।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীকে সামাজিকভাবে বয়কট করা,তাদের বাড়ির সামনে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া,সামাজিক অবক্ষয়রোধে মসজিদভিত্তিক মক্তব শিক্ষা চালু করতে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় সভা সমাবেশের আয়োজন করে সচেতনতা সৃষ্টি করেছেন। তার এ আহবানে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সাড়া দিয়েছে। অনেক মাদক সেবী ও ব্যবসায়ী এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় বা বিদেশে চলে গেছে। ফলে এ পৌরসভায় মাদক ও সামাজিক অপরাধ তুলনামূলক অনেকাংশে কমেছে বলে স্থানীয় জনগণ মনে করছেন। তার এ সাহসী পদক্ষেপ গুলো সারাদেশের জন্য একটি মডেল বলে মনে করছেন সচেতন মহল।

ভোটারা জানায়, কুমিল্লা ১১আসন চৌদ্দগ্রামের সাধারণ মানুষ পরিবর্তন চায়। মেয়র মিজান পৌরসভায় দায়িত্বরত থাকাকালীন ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি জয়লাভ করলে চৌদ্দগ্রামের সকল মানুষের সেবা করার সুযোগ পাবেন তিনি।

সাবেক মেয়ের মিজান বলেন, আমি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমার দল আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে এবং দলের নেতা-কর্মীদের সুখ-দুঃখে সবসময় পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। এদিকে ইতিমধ্যে তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিকল্প হিসেবে পশ্চিম অংশে ৮ কিমি দীর্ঘ বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুল হক এমপি সড়ক (পশ্চিম বাইপাস) এবং মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে ৭ কিমি দীর্ঘ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদ চেয়ারম্যান সড়ক (পূর্ব বাইপাস) নির্মাণ করা হয়েছে। পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় স্ট্রিট লাইট স্থাপন করা হয়েছে, পৌর ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। মহাসড়কের দ্বীপে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ (বঙ্গবন্ধু স্কয়ার), উপজেলা পরিষদের প্রবেশ পথে জাতীয় পাখি দোয়েলের ছবি স্থাপন করে পৌরসভাকে দৃষ্টিনন্দন করেছেন। জাতীয় নির্বাচনে জয় লাভ করলে তিনি এলাকার উন্নয়নের কাজের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবেন বলে অঙ্গিকার করেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান সকল ভোটারদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আসন্ন ৭ জানুয়ারী ভোট কেন্দ্র এসে ভোটারদের পছন্দের প্রার্থীকে মূল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে চৌদ্দগ্রাম বাসির খেদমত করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আহবান জানান তিনি।