নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়ন এখন সন্ত্রাস ও আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জামায়াত ইসলামের কেন্দ্রীয় মজলিশে সূরার সদস্য প্রয়াত মুমিনুল হক চৌধুরীর ছেলে রুহুল্লাহ চৌধুরীর কর্মী ও সমর্থকরা অপহরণ, খুন ও গুম এর হুমকি দেওয়ায় এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাই নির্বাচনী প্রচারণায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর জন্য প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়নে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মঈনুদ্দীন চৌধুরী। বুধবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহবান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে মঈনুদ্দীন চৌধুরী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগের দিন ২১ জানুয়ারী ৫০/৬০জন মুখোশধারী সন্ত্রাসী আমার গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ চরতীতে গিয়ে হুমকি ও অশ্লীল ভাষায় গালি-গালাজ এবং জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসে। ২২ জানুয়ারী দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর ওমর আলী মাতব্বর সড়কে আমার নাজমা টাওয়ারের বাসায় শতাধিক মুখোশ পরিহিত সশস্ত্র সন্ত্রাসী দফায় দফায় বাসায় গিয়ে অপহরণ করার হুমকি এবং চান্দগাঁও থানার ৪/৫জন পুলিশ মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য শাসিয়ে আসে।
সংবাদ সম্মেলনে মঈনুদ্দীন আরো বলেন, বর্তমানে আমি নির্বাচন ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত যাতে নির্বিঘ্নে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে পারি সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নির্বাচন কমিশনের নিকট লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর দাবী জানানোর পাশাপাশি ইলেক্ট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সহায়তা কামনা করি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মঈনুদ্দীন চৌধুরীর ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ভাইপো রাশেদুল আবেদীন সাজিদ, ফারদিন চৌধুরী ও শাকিল চৌধুরী।

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়ন এখন সন্ত্রাস ও আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জামায়াত ইসলামের কেন্দ্রীয় মজলিশে সূরার সদস্য প্রয়াত মুমিনুল হক চৌধুরীর ছেলে রুহুল্লাহ চৌধুরীর কর্মী ও সমর্থকরা অপহরণ, খুন ও গুম এর হুমকি দেওয়ায় এ রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাই নির্বাচনী প্রচারণায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর জন্য প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়নে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মঈনুদ্দীন চৌধুরী। বুধবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহবান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে মঈনুদ্দীন চৌধুরী বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগের দিন ২১ জানুয়ারী ৫০/৬০জন মুখোশধারী সন্ত্রাসী আমার গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ চরতীতে গিয়ে হুমকি ও অশ্লীল ভাষায় গালি-গালাজ এবং জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসে। ২২ জানুয়ারী দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর ওমর আলী মাতব্বর সড়কে আমার নাজমা টাওয়ারের বাসায় শতাধিক মুখোশ পরিহিত সশস্ত্র সন্ত্রাসী দফায় দফায় বাসায় গিয়ে অপহরণ করার হুমকি এবং চান্দগাঁও থানার ৪/৫জন পুলিশ মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য শাসিয়ে আসে।
সংবাদ সম্মেলনে মঈনুদ্দীন আরো বলেন, বর্তমানে আমি নির্বাচন ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত যাতে নির্বিঘ্নে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা করতে পারি সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নির্বাচন কমিশনের নিকট লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর দাবী জানানোর পাশাপাশি ইলেক্ট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সহায়তা কামনা করি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মঈনুদ্দীন চৌধুরীর ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ভাইপো রাশেদুল আবেদীন সাজিদ, ফারদিন চৌধুরী ও শাকিল চৌধুরী।