বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এটিএম জাফর আলম সিএসপি সম্মেলন কক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জুলাই)সকালে এ্যাডভোকেসি সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান, ডাঃ বিপাশ খীসা সিভিল সার্জন, ডিস্ট্রিক্ট কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ রকির উল্লাহসহ ৮ উপজেলার পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসারগন, মা স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র -এনএসএসসহ সরকারী ও বেসরকারী সংস্থার প্রতিনিধিগণ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন,  সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন,উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য।
উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য বলেন, বর্তমানে পৃথিবীর জনসংখ্যা ৮০০ কোটি। ১৯৮৭ সালে ছিল ৫০০ কোটি। তাই পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির গুরুত্ব অনস্বীকার্য।
তিনি বলেন, আমাদের মাতৃমৃত্যু হার, জন্মহার কমিয়ে আনতে হবে। ক্লিনিক্যাল স্বাভাবিক প্রসবের হার বাড়াতে হবে। আমাদের কর্মক্ষম লোকসংখ্যা বেশি। তাদের প্রশিক্ষিত করে তুলতে পারলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারব। তারা বলেন, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ কাজ করছে বলেই আজ বাংলাদেশ দারিদ্র্যসীমার ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে।
সভা শেষে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী কর্মীদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
কক্সবাজার জেলায় শ্রেষ্ঠ FWA নির্বাচিত হন মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি ইউনিয়নের সুলতানা বেগম।
তিনি বলেন, আমি মাতারবাড়ির প্রতিটি মানুষের সেবক হিসেবে কর্মজীবন শেষ করতে চাই। আজকের এই পুরস্কার আমার দায়িত্ব আরো বাড়িয়ে দিল।
বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এটিএম জাফর আলম সিএসপি সম্মেলন কক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জুলাই)সকালে এ্যাডভোকেসি সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান, ডাঃ বিপাশ খীসা সিভিল সার্জন, ডিস্ট্রিক্ট কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ রকির উল্লাহসহ ৮ উপজেলার পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসারগন, মা স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র -এনএসএসসহ সরকারী ও বেসরকারী সংস্থার প্রতিনিধিগণ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন,  সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন,উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য।
উপ-পরিচালক ডাঃ পিন্টু কান্তি ভট্টাচার্য বলেন, বর্তমানে পৃথিবীর জনসংখ্যা ৮০০ কোটি। ১৯৮৭ সালে ছিল ৫০০ কোটি। তাই পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির গুরুত্ব অনস্বীকার্য।
তিনি বলেন, আমাদের মাতৃমৃত্যু হার, জন্মহার কমিয়ে আনতে হবে। ক্লিনিক্যাল স্বাভাবিক প্রসবের হার বাড়াতে হবে। আমাদের কর্মক্ষম লোকসংখ্যা বেশি। তাদের প্রশিক্ষিত করে তুলতে পারলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারব। তারা বলেন, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ কাজ করছে বলেই আজ বাংলাদেশ দারিদ্র্যসীমার ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে।
সভা শেষে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী কর্মীদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
কক্সবাজার জেলায় শ্রেষ্ঠ FWA নির্বাচিত হন মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি ইউনিয়নের সুলতানা বেগম।
তিনি বলেন, আমি মাতারবাড়ির প্রতিটি মানুষের সেবক হিসেবে কর্মজীবন শেষ করতে চাই। আজকের এই পুরস্কার আমার দায়িত্ব আরো বাড়িয়ে দিল।