চকরিয়া অফিস : নানা অনিয়ম অসঙ্গতি নিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল গুলোতে যখন একধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, ঠিক তখনই একশত শয্যা বিশিষ্ট কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে বেড়েছে প্রসুতি রোগীর চিকিৎসা সেবার মান। সরকারি খরচে রোগীরা ভালোমানের চিকিৎসা সেবা পেয়ে একটু দেরিতে হলেও খুশিতে পঞ্চমুখ।

হাসপাতালের পরিসংখ্যান বলছে, চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে ১৫৪ জন প্রসুতি নরমাল ডেলিভারিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। আর জটিলতার কারণে ৯ জন প্রূসূতি সিজার অপারেশনের মাধ্যমে মা হয়েছেন। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রসুতির পরিবারকে গুনতে হয়নি কোন ধরনের টাকা পয়সা। মুলত সরকারি হাসপাতালে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত হওয়ায় বিনা খরচে সেবা পাচ্ছেন রোগীরা।

চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেছেন, শুধু প্রসুতি রোগী নন, এখন সরকারি হাসপাতালে সবধরনের চিকিৎসা সেবা ও সরকারিভাবে ওষুধ পাচ্ছেন রোগীরা। পাশাপাশি রোগীদের জন্য নামমাত্র সরকারি ফ্রিতে চালু করা হয়েছে প্যাথলজি থেকে শুরু করে সবধরনের শারীরিক পরীক্ষার কার্যক্রম।

হাসপাতালের পরিসংখ্যান সুত্রে জানা গেছে, চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত একশ’ ৫৪টি নরমাল ডেলিভাারি করে সফলতাও পেয়েছে হাসপাতালের চিকিৎসক টিম। একইসময়ে শারীরিক জটিলতার কারণে ৯ প্রসূতিকে সিজার অপারেশন করতে হয়েছে। শেষ খবরে জানা গেছে, চিকিৎসা শেষে সম্পূর্ন শারীরিক ভাবে সুস্থ অবস্থায় মা ও নবজাতক নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন স্বজনরা।

জানা গেছে, চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে ডেলিভারি রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে একটি হটলাইন নাম্বার চালু করা হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন দত্তের নেতৃত্বে চিকিৎসক টিমটি প্রসূতি রোগীদের সেবা দিচ্ছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে ইতোপূর্বে চিকিৎসকরা মিলে একটি টিম গঠন করে নরমাল ডেলিভারি ওয়ার্ক শুরু করে। হাসপাতালের গেইট থেকে শুরু করে মুল ভবনের দেওয়ালে নানা প্রচারণায় কৌশলও কাজে লাগান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নিদের্শনায় দুইজন গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নরমাল ডেলিভারির কাজ করে যাচ্ছেন। এতে সর্বাক্ষণিক ৬ নার্স (মিডওয়েফ) নরমাল ডেলিভারির কাছে নিয়োজিত রয়েছে।

চকরিয়া উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের বাসিন্দা হতদরিদ্র পরিবারের এক প্রসুতি নারী নভেম্বরের মাসের প্রথমদিকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন হাসপাতালে। ২৬ বছর বয়সী ওই নারী একটি কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছেন। সরকারি খরচে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ভালোমানের চিকিৎসা সেবা পাওয়ায় তিনি ও তার পরিবারের সবাই খুশি।

২৪ নভেম্বর সিজার অপারেশনে সন্তান জন্ম দিয়েছেন এক প্রসূতি নারী। একদিন পর হাসপাতাল বেডে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এলাকার লোকজনের নানা কথায় অনেক ভয় পেয়েছিলাম। নিয়মিত চেকআপ করার সময় বেসরকারী একটি হাসপাতালে সিজার করার পরামর্শ দিয়েছিল।

কিন্তু আমার স্বামী জানতে পারে সরকারী হাসপাতালে উন্নত সেবায় নরমাল ডেলিভারি করা হয়। এতে অনেকটা সাহস নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই। কিন্তু আমার শারীরিক ভাবে জটিলতা দেখা দিলে সিজার অপারেশন করা হয়। আমার চিকিৎসা বেসরকারি হাসপাতালে হলে প্রচুর টাকা লাগতো। অথচ সরকারী হাসপাতালে আমার এক টাকাও দিতে হয়নি। সরকারি হাসপাতাল হলেও এখানে ডাক্তার ও নার্সরা অনেক আন্তরিক। আমি এবং আমার শিশু সন্তান সুস্থ আছি।’

একইধরণের কথা বলেছেন, হাসপাতালের প্রসুতি ও গাইনী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আরো চার নারী এবং তাদের স্বজনরা। এভাবে প্রতিনিয়ত সরকারি খরচে উন্নতমানের প্রসূতি সেবা পেয়ে খুশি বেশিরভাগ রোগী ও তাদের পরিবার।

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সিনিয়র নার্স সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘এভাবে নরমাল ডেলিভারি হলে মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত ও নিরাপদ হবে। দরিদ্রসহ সাধারণ মানুষ অনেক খরচ থেকে রক্ষা পাবেন।

তিনি বলেন, সরকারি হাসপাতালে গর্ভবতী মহিলাদের নিয়মিত চেক-আপ, ডিএন্ডসি, এম.আরসহ নানা পরীক্ষা বিনামূল্য গর্ভবতী মহিলাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ রোগীকে সফলভাবে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান প্রসব করা হয়েছে।’

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন দত্ত বলেন, চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে প্রসূতি নারীদের জন্য চালু করা নিরাপদ মাতৃসেবা অব্যাহত রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। সরকারি খরচে সেবা কার্যক্রম থাকলেও একসময় সরকারি হাসপাতালে ডেলিভারি সেবা প্রায়ই বন্ধ ছিল। আমরা সেই ধারণা থেকে রোগী ও স্বজনদের ফিরিয়ে এনেছি। এখন সবাই মিলে টিম ওয়ার্ক শুরু করি। দালাল চক্রের কিংবা দায়মা-দের বাধা উপেক্ষা করে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে প্রসূতি নিশিত করেছি।

তিনি বলেন, ‘চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত সময়ে হাসপাতালে নরমাল ডেলিভারিতে ১৫৪ ও সিজার অপারেশনে ৯ জন প্রসূতি সন্তান জন্ম দিয়েছেন। চিকিৎসা সেবা শেষে সুস্থ শরীরে মা ও নবজাতক নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন স্বজনরা।

ডা. শোভন দত্ত আরও বলেন, এখন চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে নরমাল ডেলিভারীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। কারণ জনসাধারণ এখন নিশ্চিত হয়েছে, সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে প্রসূতি সেবা পাওয়া যাচ্ছে। শুধু প্রসুতি সেবা বললে ভুল হবে, এখন চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সবধরনের চিকিৎসা সেবা ও সরকারিভাবে ওষুধ পাচ্ছেন রোগীরা। পাশাপাশি রোগীদের জন্য নামমাত্র সরকারি ফ্রিতে চালু করা হয়েছে প্যাথলজি থেকে শুরু করে সবধরনের শারীরিক পরীক্ষার কার্যক্রম। অন্যদিকে মুমূর্ষু রোগীর জন্য চালু জরুরি এম্বুলেন্স সেবা।

চকরিয়া অফিস : নানা অনিয়ম অসঙ্গতি নিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল গুলোতে যখন একধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, ঠিক তখনই একশত শয্যা বিশিষ্ট কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে বেড়েছে প্রসুতি রোগীর চিকিৎসা সেবার মান। সরকারি খরচে রোগীরা ভালোমানের চিকিৎসা সেবা পেয়ে একটু দেরিতে হলেও খুশিতে পঞ্চমুখ।

হাসপাতালের পরিসংখ্যান বলছে, চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে ১৫৪ জন প্রসুতি নরমাল ডেলিভারিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। আর জটিলতার কারণে ৯ জন প্রূসূতি সিজার অপারেশনের মাধ্যমে মা হয়েছেন। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রসুতির পরিবারকে গুনতে হয়নি কোন ধরনের টাকা পয়সা। মুলত সরকারি হাসপাতালে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত হওয়ায় বিনা খরচে সেবা পাচ্ছেন রোগীরা।

চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেছেন, শুধু প্রসুতি রোগী নন, এখন সরকারি হাসপাতালে সবধরনের চিকিৎসা সেবা ও সরকারিভাবে ওষুধ পাচ্ছেন রোগীরা। পাশাপাশি রোগীদের জন্য নামমাত্র সরকারি ফ্রিতে চালু করা হয়েছে প্যাথলজি থেকে শুরু করে সবধরনের শারীরিক পরীক্ষার কার্যক্রম।

হাসপাতালের পরিসংখ্যান সুত্রে জানা গেছে, চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত একশ’ ৫৪টি নরমাল ডেলিভাারি করে সফলতাও পেয়েছে হাসপাতালের চিকিৎসক টিম। একইসময়ে শারীরিক জটিলতার কারণে ৯ প্রসূতিকে সিজার অপারেশন করতে হয়েছে। শেষ খবরে জানা গেছে, চিকিৎসা শেষে সম্পূর্ন শারীরিক ভাবে সুস্থ অবস্থায় মা ও নবজাতক নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন স্বজনরা।

জানা গেছে, চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে ডেলিভারি রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে একটি হটলাইন নাম্বার চালু করা হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন দত্তের নেতৃত্বে চিকিৎসক টিমটি প্রসূতি রোগীদের সেবা দিচ্ছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে ইতোপূর্বে চিকিৎসকরা মিলে একটি টিম গঠন করে নরমাল ডেলিভারি ওয়ার্ক শুরু করে। হাসপাতালের গেইট থেকে শুরু করে মুল ভবনের দেওয়ালে নানা প্রচারণায় কৌশলও কাজে লাগান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নিদের্শনায় দুইজন গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নরমাল ডেলিভারির কাজ করে যাচ্ছেন। এতে সর্বাক্ষণিক ৬ নার্স (মিডওয়েফ) নরমাল ডেলিভারির কাছে নিয়োজিত রয়েছে।

চকরিয়া উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের বাসিন্দা হতদরিদ্র পরিবারের এক প্রসুতি নারী নভেম্বরের মাসের প্রথমদিকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন হাসপাতালে। ২৬ বছর বয়সী ওই নারী একটি কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছেন। সরকারি খরচে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ভালোমানের চিকিৎসা সেবা পাওয়ায় তিনি ও তার পরিবারের সবাই খুশি।

২৪ নভেম্বর সিজার অপারেশনে সন্তান জন্ম দিয়েছেন এক প্রসূতি নারী। একদিন পর হাসপাতাল বেডে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এলাকার লোকজনের নানা কথায় অনেক ভয় পেয়েছিলাম। নিয়মিত চেকআপ করার সময় বেসরকারী একটি হাসপাতালে সিজার করার পরামর্শ দিয়েছিল।

কিন্তু আমার স্বামী জানতে পারে সরকারী হাসপাতালে উন্নত সেবায় নরমাল ডেলিভারি করা হয়। এতে অনেকটা সাহস নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই। কিন্তু আমার শারীরিক ভাবে জটিলতা দেখা দিলে সিজার অপারেশন করা হয়। আমার চিকিৎসা বেসরকারি হাসপাতালে হলে প্রচুর টাকা লাগতো। অথচ সরকারী হাসপাতালে আমার এক টাকাও দিতে হয়নি। সরকারি হাসপাতাল হলেও এখানে ডাক্তার ও নার্সরা অনেক আন্তরিক। আমি এবং আমার শিশু সন্তান সুস্থ আছি।’

একইধরণের কথা বলেছেন, হাসপাতালের প্রসুতি ও গাইনী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আরো চার নারী এবং তাদের স্বজনরা। এভাবে প্রতিনিয়ত সরকারি খরচে উন্নতমানের প্রসূতি সেবা পেয়ে খুশি বেশিরভাগ রোগী ও তাদের পরিবার।

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সিনিয়র নার্স সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘এভাবে নরমাল ডেলিভারি হলে মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত ও নিরাপদ হবে। দরিদ্রসহ সাধারণ মানুষ অনেক খরচ থেকে রক্ষা পাবেন।

তিনি বলেন, সরকারি হাসপাতালে গর্ভবতী মহিলাদের নিয়মিত চেক-আপ, ডিএন্ডসি, এম.আরসহ নানা পরীক্ষা বিনামূল্য গর্ভবতী মহিলাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ রোগীকে সফলভাবে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান প্রসব করা হয়েছে।’

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন দত্ত বলেন, চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে প্রসূতি নারীদের জন্য চালু করা নিরাপদ মাতৃসেবা অব্যাহত রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। সরকারি খরচে সেবা কার্যক্রম থাকলেও একসময় সরকারি হাসপাতালে ডেলিভারি সেবা প্রায়ই বন্ধ ছিল। আমরা সেই ধারণা থেকে রোগী ও স্বজনদের ফিরিয়ে এনেছি। এখন সবাই মিলে টিম ওয়ার্ক শুরু করি। দালাল চক্রের কিংবা দায়মা-দের বাধা উপেক্ষা করে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে প্রসূতি নিশিত করেছি।

তিনি বলেন, ‘চলতি নভেম্বর মাসের ২৪ তারিখ পর্যন্ত সময়ে হাসপাতালে নরমাল ডেলিভারিতে ১৫৪ ও সিজার অপারেশনে ৯ জন প্রসূতি সন্তান জন্ম দিয়েছেন। চিকিৎসা সেবা শেষে সুস্থ শরীরে মা ও নবজাতক নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন স্বজনরা।

ডা. শোভন দত্ত আরও বলেন, এখন চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে নরমাল ডেলিভারীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। কারণ জনসাধারণ এখন নিশ্চিত হয়েছে, সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে প্রসূতি সেবা পাওয়া যাচ্ছে। শুধু প্রসুতি সেবা বললে ভুল হবে, এখন চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সবধরনের চিকিৎসা সেবা ও সরকারিভাবে ওষুধ পাচ্ছেন রোগীরা। পাশাপাশি রোগীদের জন্য নামমাত্র সরকারি ফ্রিতে চালু করা হয়েছে প্যাথলজি থেকে শুরু করে সবধরনের শারীরিক পরীক্ষার কার্যক্রম। অন্যদিকে মুমূর্ষু রোগীর জন্য চালু জরুরি এম্বুলেন্স সেবা।