কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বুধবার দুপুরে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জনের নামে এ মামলা করা হয়েছে।

চকরিয়া থানায় দায়ের করা এ মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে দৈনিক সংবাদ ও দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক জিয়াবুল হকের বাড়িতে একদল সন্ত্রাসী দফায় দফায় হামলা চালায়। এতে সাংবাদিক, নারীসহ অন্তত আটজন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

সাংবাদিক জিয়াবুল যুগান্তরকে জানান, তার দীর্ঘদিনের বসতঘর সংস্কার করতে গেলে স্থানীয় চিহ্নিত কিছু চাঁদাবাজ পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে মঙ্গলবার সকালে তার নির্মাণাধীন ঘরে হামলা চালায় তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। কিন্তু পুলিশের সামনেই তার বসতঘরে লুটপাট ও ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় তাকে মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। সন্ত্রাসীদের মারধরে তিনি, তার স্ত্রী, কন্যাসহ পরিবারের আটজন আহত হন।

চকরিয়া থানার ওসি চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, সাংবাদিকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বুধবার দুপুরে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জনের নামে এ মামলা করা হয়েছে।

চকরিয়া থানায় দায়ের করা এ মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দুপুরে দৈনিক সংবাদ ও দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক জিয়াবুল হকের বাড়িতে একদল সন্ত্রাসী দফায় দফায় হামলা চালায়। এতে সাংবাদিক, নারীসহ অন্তত আটজন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

সাংবাদিক জিয়াবুল যুগান্তরকে জানান, তার দীর্ঘদিনের বসতঘর সংস্কার করতে গেলে স্থানীয় চিহ্নিত কিছু চাঁদাবাজ পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে মঙ্গলবার সকালে তার নির্মাণাধীন ঘরে হামলা চালায় তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। কিন্তু পুলিশের সামনেই তার বসতঘরে লুটপাট ও ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় তাকে মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। সন্ত্রাসীদের মারধরে তিনি, তার স্ত্রী, কন্যাসহ পরিবারের আটজন আহত হন।

চকরিয়া থানার ওসি চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, সাংবাদিকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।