চন্দনাইশ প্রতিনিধি: আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ধীরগতির কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার পাহাড়ি অঞ্চলে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ব দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

দীর্ঘ ২মাস পূর্বে (৯মার্চ) হাসিমপুর সৈয়দাবাদ এলাকার ঠিকাদার মোজাম্মেল হককে হাসিমপুর এলাকা থেকে অস্ত্রেরমুখে ধরে নিয়ে জিম্মি করে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। অন্যতাই তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে মোজাম্মেল হকের পরিবার নিরুপায় হয়ে তাদের দাবিকৃত ১০ লক্ষ টাকা চাাঁদা দিলে সন্ত্রাসীরা মোজাম্মেলকে চিড়িংঘাটা এলাকায় একটি ব্রীজের পাশে ফেলে চলে যায়। এর পর থেকে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের লোভ বৃদ্ধি পেয়ে দিনদিন দৌরাত্ব্য আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে।

তারা পাহাড়ি অঞ্চলে চাষাবাদকৃত চাষিদের কাছ থেকে নিয়মিত মোটা অংকের চাঁদা আদায় করে আসছেন। শুধু তাইয় নয় তারা চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরীর মোবাইল ফোনে বিভিন্ন মোবাইল থেকে ফোন করে চাঁদা দাবি করেন। তিনি এব্যাপারে চন্দনাইশ থানায় ১ মে ৩০/৪০জনের নামে একটি সাধারণ ডায়েরী দায়ের করেন।

উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়েরকৃত ডায়েরিতে উল্লেখ করেন, উপজেলার কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের পাহাড়ি অঞ্চলের দুইল্যাছড়িতে মাছের প্রজেক্ট, খামার বাড়ি, চৌঘাটায় লেবু ও ড্রাগন বাগান ও আম বাগানসহ বিভিন্ন প্রজাতির বাগান রয়েছে। তিনি সন্ত্রাসীদের দাবিকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গত ২৯ এপ্রিল রাতে সন্ত্রাসীরা কাঞ্চননগর ৯ নং ওয়ার্ডের চৌঘাটা এলাকার বাগান বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিয়ে ৩ লক্ষ টাকার ক্ষতি করে।

পরবর্তীদিন ৩০ এপ্রিল তারা চাঁদা না পেয়ে তার প্রজেক্টের খামার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিলে স্টোর রুমে রক্ষিত মাছ ধরার বড় জাল ,খাদ্য ও মালামাল পুড়ে ৭ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধিত হয়।

ওইদিন রাতে বিভিন্ন নাম্বার থেকে তাকে ফোন করে তারা শন্তুু লারমার সদস্য দাবি করে তাকে লিয়াজো করার জন্য বলেন অনত্যাই তাকে এবং তার লোকজনকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয়।

চন্দনাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন উপজেলা চেয়ারম্যান থানায় জিডি দায়ের করার কথা স্বীকার করে বলেন বিষয়টি সেনাবাহিনীকে অবহিত করা হয়েছে।

চন্দনাইশ প্রতিনিধি: আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ধীরগতির কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার পাহাড়ি অঞ্চলে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ব দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

দীর্ঘ ২মাস পূর্বে (৯মার্চ) হাসিমপুর সৈয়দাবাদ এলাকার ঠিকাদার মোজাম্মেল হককে হাসিমপুর এলাকা থেকে অস্ত্রেরমুখে ধরে নিয়ে জিম্মি করে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। অন্যতাই তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে মোজাম্মেল হকের পরিবার নিরুপায় হয়ে তাদের দাবিকৃত ১০ লক্ষ টাকা চাাঁদা দিলে সন্ত্রাসীরা মোজাম্মেলকে চিড়িংঘাটা এলাকায় একটি ব্রীজের পাশে ফেলে চলে যায়। এর পর থেকে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের লোভ বৃদ্ধি পেয়ে দিনদিন দৌরাত্ব্য আরো বৃদ্ধি পেতে থাকে।

তারা পাহাড়ি অঞ্চলে চাষাবাদকৃত চাষিদের কাছ থেকে নিয়মিত মোটা অংকের চাঁদা আদায় করে আসছেন। শুধু তাইয় নয় তারা চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরীর মোবাইল ফোনে বিভিন্ন মোবাইল থেকে ফোন করে চাঁদা দাবি করেন। তিনি এব্যাপারে চন্দনাইশ থানায় ১ মে ৩০/৪০জনের নামে একটি সাধারণ ডায়েরী দায়ের করেন।

উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়েরকৃত ডায়েরিতে উল্লেখ করেন, উপজেলার কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের পাহাড়ি অঞ্চলের দুইল্যাছড়িতে মাছের প্রজেক্ট, খামার বাড়ি, চৌঘাটায় লেবু ও ড্রাগন বাগান ও আম বাগানসহ বিভিন্ন প্রজাতির বাগান রয়েছে। তিনি সন্ত্রাসীদের দাবিকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে গত ২৯ এপ্রিল রাতে সন্ত্রাসীরা কাঞ্চননগর ৯ নং ওয়ার্ডের চৌঘাটা এলাকার বাগান বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিয়ে ৩ লক্ষ টাকার ক্ষতি করে।

পরবর্তীদিন ৩০ এপ্রিল তারা চাঁদা না পেয়ে তার প্রজেক্টের খামার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিলে স্টোর রুমে রক্ষিত মাছ ধরার বড় জাল ,খাদ্য ও মালামাল পুড়ে ৭ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধিত হয়।

ওইদিন রাতে বিভিন্ন নাম্বার থেকে তাকে ফোন করে তারা শন্তুু লারমার সদস্য দাবি করে তাকে লিয়াজো করার জন্য বলেন অনত্যাই তাকে এবং তার লোকজনকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয়।

চন্দনাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন উপজেলা চেয়ারম্যান থানায় জিডি দায়ের করার কথা স্বীকার করে বলেন বিষয়টি সেনাবাহিনীকে অবহিত করা হয়েছে।