ক্রাইম প্রতিবেদক: নগরীতে এক প্রতিবন্ধী তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় তিন ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর আগে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে ধর্ষিতা তরুণীকে।আজ রোববার (০৮ মে) আকবরশাহ থানা পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে গত শনিবার রাতভর নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আরিফুল ইসলাম আরিফ (২৩), নয়ন (২৯) ও আব্দুল লতিফ (২২)।
পুলিশ জানায়, আকবরশাহ থানাধীন জঙ্গল লতিফপুর পাহাড়ি এলাকা থেকে আরিফকে গ্রেফতার করা হয়। পরে একই থানার পাকা রাস্তার মাথা এলাকা থেকে নয়নকে এবং বন্দর থানাধীন পিসি রোড নিমতলা এলাকায় থেকে আব্দুল লতিফকে গ্রেফতার করা হয়। তারা গ্রেফতারের পর ওই তরুণীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।
জানা গেছে, সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ওই তরুণীকে পুলিশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যায়। দায়িত্বরত চিকিৎসক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) তাকে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসার কিছুক্ষণ পর তার জ্ঞান ফেরে। তখন পুলিশকে ঘটনার বর্ণনা দেন ওই তরুণী।
ধর্ষিতা ওই তরুণীর বরাত দিয়ে আকবরশাহ থানার ওসি জহির হোসেন জানান, স্বজনদের সঙ্গে অভিমান করে ওই তরুণী ক’দিন আগে কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে চলে আসে। গত শনিবার সকালে পুনরায় কুমিল্লায় ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। তবে টাকা না থাকায় তিনি যেতে পারেনি। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই তরুণী আকবরশাহ থানাধীন শাপলা আবাসিক এলাকার এনআর স্টিল মিলস সংলগ্ন মীর আউলিয়া মাজারের উত্তর পাশে একটি ঘরের সামনে ক্ষুধার্ত ও ক্লান্ত অবস্থায় বসে থাকে। তখন নয়ন তরুণীকে কাজ দেওয়ার কথা বলে একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে নয়ন, আরিফ ও আব্দুল লতিফ মিলে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই তরুণী বাদী হয়ে আকবর শাহ থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে জড়িত তিন জনকে গ্রেফতার করা হয় বলেও জানান ওসি।
সর্বশেষ সংবাদ
ক্রাইম প্রতিবেদক: নগরীতে এক প্রতিবন্ধী তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় তিন ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এর আগে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে ধর্ষিতা তরুণীকে।আজ রোববার (০৮ মে) আকবরশাহ থানা পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে গত শনিবার রাতভর নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আরিফুল ইসলাম আরিফ (২৩), নয়ন (২৯) ও আব্দুল লতিফ (২২)।
পুলিশ জানায়, আকবরশাহ থানাধীন জঙ্গল লতিফপুর পাহাড়ি এলাকা থেকে আরিফকে গ্রেফতার করা হয়। পরে একই থানার পাকা রাস্তার মাথা এলাকা থেকে নয়নকে এবং বন্দর থানাধীন পিসি রোড নিমতলা এলাকায় থেকে আব্দুল লতিফকে গ্রেফতার করা হয়। তারা গ্রেফতারের পর ওই তরুণীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।
জানা গেছে, সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ওই তরুণীকে পুলিশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যায়। দায়িত্বরত চিকিৎসক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) তাকে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসার কিছুক্ষণ পর তার জ্ঞান ফেরে। তখন পুলিশকে ঘটনার বর্ণনা দেন ওই তরুণী।
ধর্ষিতা ওই তরুণীর বরাত দিয়ে আকবরশাহ থানার ওসি জহির হোসেন জানান, স্বজনদের সঙ্গে অভিমান করে ওই তরুণী ক’দিন আগে কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে চলে আসে। গত শনিবার সকালে পুনরায় কুমিল্লায় ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। তবে টাকা না থাকায় তিনি যেতে পারেনি। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই তরুণী আকবরশাহ থানাধীন শাপলা আবাসিক এলাকার এনআর স্টিল মিলস সংলগ্ন মীর আউলিয়া মাজারের উত্তর পাশে একটি ঘরের সামনে ক্ষুধার্ত ও ক্লান্ত অবস্থায় বসে থাকে। তখন নয়ন তরুণীকে কাজ দেওয়ার কথা বলে একটি বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে নয়ন, আরিফ ও আব্দুল লতিফ মিলে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই তরুণী বাদী হয়ে আকবর শাহ থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে জড়িত তিন জনকে গ্রেফতার করা হয় বলেও জানান ওসি।




