আনোয়ারা  প্রতিনিধি: অবশেষে আনোয়ারা উপজেলায় কনকনে শীতে  সড়কের পাশ থেকে  উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর দায়িত্ব নিয়েছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। শিশু দু’টির করুণ অবস্থা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তথা ফেসবুক  ও গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে বিষয়টি চট্টগ্রাম  জেলা প্রশাসকের নজরে এলে তিনি দ্রুত  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা পেয়ে  আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার  তাহমিনা আক্তার উদ্ধার হওয়া শিশু দু’টিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আনে। এ সময় জেলা প্রশাসক শিশুদের শারীরিক অবস্থা, পারিবারিক পরিচয়, উদ্ধারের প্রেক্ষাপট ও সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজখবর নেন।শিশুদের শারীরিক দুর্বলতা ও অসুস্থতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। পাশাপাশি চিকিৎসা ব্যয় ও প্রাথমিক প্রয়োজন মেটাতে আর্থিক সহায়তাও প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে  সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়, যাতে শিশুদের চিকিৎসা ও পরিচর্যায় কোনো ধরনের গাফিলতি  না থাকে।

এছাড়াও তিনি  শিশুদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও পুনর্বাসনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শিশু দুটিকে একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত পরিবেশে লালন-পালন এবং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা নিশ্চিত করা হবে।

এদিকে  উদ্ধার হওয়া শিশুদের মধ্যে চার বছর বয়সী মেয়ে শিশুর নাম আয়েশা ও দুই বছর বয়সী ছেলে শিশুর নাম মোরশেদ। রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের মাজারগেট এলাকায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশে বসে থাকতে দেখে  স্থানীয় এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক শিশু দুটিকে উদ্ধার করেন।

পরে শিশুরা জানায়, এক আত্মীয় তাদের সড়কের পাশে রেখে চলে যান। খবর পেয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা ছুটে যান। বিষয়টি জানাজানি হলে সন্তিষ্ট প্রশাসন এগিয়ে আসে।  আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার  জানায় উদ্ধারকৃত শিশু দুটিকে প্রাথমিকভাবে আনোয়ারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। তিনি  শিশু দুটি উদ্ধারের সহযোগিতায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।

আনোয়ারা  প্রতিনিধি: অবশেষে আনোয়ারা উপজেলায় কনকনে শীতে  সড়কের পাশ থেকে  উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর দায়িত্ব নিয়েছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। শিশু দু’টির করুণ অবস্থা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তথা ফেসবুক  ও গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে বিষয়টি চট্টগ্রাম  জেলা প্রশাসকের নজরে এলে তিনি দ্রুত  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা পেয়ে  আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার  তাহমিনা আক্তার উদ্ধার হওয়া শিশু দু’টিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আনে। এ সময় জেলা প্রশাসক শিশুদের শারীরিক অবস্থা, পারিবারিক পরিচয়, উদ্ধারের প্রেক্ষাপট ও সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজখবর নেন।শিশুদের শারীরিক দুর্বলতা ও অসুস্থতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। পাশাপাশি চিকিৎসা ব্যয় ও প্রাথমিক প্রয়োজন মেটাতে আর্থিক সহায়তাও প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে  সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়, যাতে শিশুদের চিকিৎসা ও পরিচর্যায় কোনো ধরনের গাফিলতি  না থাকে।

এছাড়াও তিনি  শিশুদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও পুনর্বাসনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শিশু দুটিকে একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত পরিবেশে লালন-পালন এবং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা নিশ্চিত করা হবে।

এদিকে  উদ্ধার হওয়া শিশুদের মধ্যে চার বছর বয়সী মেয়ে শিশুর নাম আয়েশা ও দুই বছর বয়সী ছেলে শিশুর নাম মোরশেদ। রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের মাজারগেট এলাকায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশে বসে থাকতে দেখে  স্থানীয় এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক শিশু দুটিকে উদ্ধার করেন।

পরে শিশুরা জানায়, এক আত্মীয় তাদের সড়কের পাশে রেখে চলে যান। খবর পেয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা ছুটে যান। বিষয়টি জানাজানি হলে সন্তিষ্ট প্রশাসন এগিয়ে আসে।  আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার  জানায় উদ্ধারকৃত শিশু দুটিকে প্রাথমিকভাবে আনোয়ারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। তিনি  শিশু দুটি উদ্ধারের সহযোগিতায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।