দি ক্রাইম ডেস্ক: চকরিয়া পৌরশহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় অবস্থিত জননী কুরিয়ার সার্ভিসের গুদামে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় মানবস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ বিপুল পরিমাণ অবৈধ যৌন উত্তেজক ঔষধ জব্দ করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার বিকেলে পৌর বাস টার্মিনালের কাছে কোচপাড়া রাস্তার মাথায় জননী কুরিয়ার সার্ভিসের কার্যালয়ে এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপায়ন দেব। অভিযানে আনুমানিক আড়াই লাখ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ ঔষধ জব্দ করা হয়।

অভিযানকালে দেখা যায়, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কোনো ধরনের অনুমোদন, বৈধ কাগজপত্র কিংবা মান নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই এসব ঔষধ কুরিয়ার সার্ভিসের কার্যালয় থেকে পিকআপ ভ্যানযোগে মহেশখালী নতুন বাজার এলাকায় মো. নুর হোসেনের মালিকানাধীন ‘মায়ের দোয়া ফার্মেসি’–তে পাঠানো হচ্ছিল। পরবর্তীতে সেখান থেকে বিভিন্ন এলাকায় এসব ঔষধ সরবরাহ করা হতো বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানানো হয়, জব্দকৃত ঔষধগুলোর অধিকাংশেরই কোনো সরকারি অনুমোদন নেই। বৈধ আমদানি কাগজপত্র ছাড়াই এসব ঔষধ বাজারজাত করা হচ্ছিল, যা সেবনে হৃদরোগ, কিডনি বিকলসহ নানা গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে। অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপায়ন দেব বলেন, কুরিয়ার সার্ভিসকে ব্যবহার করে অবৈধ ও ক্ষতিকর ঔষধ সরবরাহ জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি। এ ধরনের অপরাধে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩ এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবস্থাকে ব্যবহার করে অবৈধ ঔষধ বাণিজ্যের পেছনে জড়িত চক্র চিহ্নিত করতে তদন্ত কার্যক্রম চলমান থাকবে।

এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছেন, সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর ওপর দ্রুত বিশেষ নজরদারি এবং নিয়মিত অভিযান জোরদার না করা হলে অবৈধ ও ক্ষতিকর ঔষধ চোরাচালান আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: চকরিয়া পৌরশহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় অবস্থিত জননী কুরিয়ার সার্ভিসের গুদামে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় মানবস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ বিপুল পরিমাণ অবৈধ যৌন উত্তেজক ঔষধ জব্দ করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল সোমবার বিকেলে পৌর বাস টার্মিনালের কাছে কোচপাড়া রাস্তার মাথায় জননী কুরিয়ার সার্ভিসের কার্যালয়ে এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপায়ন দেব। অভিযানে আনুমানিক আড়াই লাখ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ ঔষধ জব্দ করা হয়।

অভিযানকালে দেখা যায়, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কোনো ধরনের অনুমোদন, বৈধ কাগজপত্র কিংবা মান নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই এসব ঔষধ কুরিয়ার সার্ভিসের কার্যালয় থেকে পিকআপ ভ্যানযোগে মহেশখালী নতুন বাজার এলাকায় মো. নুর হোসেনের মালিকানাধীন ‘মায়ের দোয়া ফার্মেসি’–তে পাঠানো হচ্ছিল। পরবর্তীতে সেখান থেকে বিভিন্ন এলাকায় এসব ঔষধ সরবরাহ করা হতো বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানানো হয়, জব্দকৃত ঔষধগুলোর অধিকাংশেরই কোনো সরকারি অনুমোদন নেই। বৈধ আমদানি কাগজপত্র ছাড়াই এসব ঔষধ বাজারজাত করা হচ্ছিল, যা সেবনে হৃদরোগ, কিডনি বিকলসহ নানা গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে। অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপায়ন দেব বলেন, কুরিয়ার সার্ভিসকে ব্যবহার করে অবৈধ ও ক্ষতিকর ঔষধ সরবরাহ জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি। এ ধরনের অপরাধে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩ এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একই সঙ্গে কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবস্থাকে ব্যবহার করে অবৈধ ঔষধ বাণিজ্যের পেছনে জড়িত চক্র চিহ্নিত করতে তদন্ত কার্যক্রম চলমান থাকবে।

এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছেন, সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর ওপর দ্রুত বিশেষ নজরদারি এবং নিয়মিত অভিযান জোরদার না করা হলে অবৈধ ও ক্ষতিকর ঔষধ চোরাচালান আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে।