দি ক্রাইম ডেস্ক: সাতকানিয়ায় আবাদি জমি কাটার অপরাধে একটি ইটভাটাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মরফলা এলাকায় সোনার বাংলা নামক ইটভাটায় এ জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামসুজ্জামান।

জানা যায়, ইটভাটার মালিক ভাটার আশপাশের আবাদি জমি থেকে এস্কেভেটর ব্যবহার করে ২৫–৩০ ফুট গভীর পর্যন্ত মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করছিলেন। এই বিষয়ে জমির মালিক হাজী আহমদ হোসেন উপজেলা প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগের ভিত্তিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামসুজ্জামান নেতৃত্বে ইটভাটায় অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানকালে আবাদি জমি থেকে গভীরভাবে মাটি কাটার বিষয়টি এবং ভাটার কেরানীর স্বীকারোক্তি পাওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩ লাখ টাকা জরিমানা করে। একই সঙ্গে মাটি কাটার কারণে সৃষ্ট গর্ত আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভরাট করার এবং ভবিষ্যতে আবাদি জমি থেকে মাটি কাটবে না, এ বিষয়ে মুচলেকা ও অঙ্গীকারনামা গ্রহণ করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামসুজ্জামান জানান, হাজী আহমদ হোসেন অভিযোগ করেছিলেন, ইটভাটার মালিক মাটি এমন গভীরে কাটছে যে তার জমি ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। সরেজমিন পরিদর্শনে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। এজন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা এবং মুচলেকা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: সাতকানিয়ায় আবাদি জমি কাটার অপরাধে একটি ইটভাটাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মরফলা এলাকায় সোনার বাংলা নামক ইটভাটায় এ জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামসুজ্জামান।

জানা যায়, ইটভাটার মালিক ভাটার আশপাশের আবাদি জমি থেকে এস্কেভেটর ব্যবহার করে ২৫–৩০ ফুট গভীর পর্যন্ত মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করছিলেন। এই বিষয়ে জমির মালিক হাজী আহমদ হোসেন উপজেলা প্রশাসনের নিকট অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগের ভিত্তিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামসুজ্জামান নেতৃত্বে ইটভাটায় অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানকালে আবাদি জমি থেকে গভীরভাবে মাটি কাটার বিষয়টি এবং ভাটার কেরানীর স্বীকারোক্তি পাওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩ লাখ টাকা জরিমানা করে। একই সঙ্গে মাটি কাটার কারণে সৃষ্ট গর্ত আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভরাট করার এবং ভবিষ্যতে আবাদি জমি থেকে মাটি কাটবে না, এ বিষয়ে মুচলেকা ও অঙ্গীকারনামা গ্রহণ করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামসুজ্জামান জানান, হাজী আহমদ হোসেন অভিযোগ করেছিলেন, ইটভাটার মালিক মাটি এমন গভীরে কাটছে যে তার জমি ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। সরেজমিন পরিদর্শনে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। এজন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা এবং মুচলেকা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে।