দি ক্রাইম ডেস্ক: ফটিকছড়িতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে একটি ২০০ বছরের পুরানো ঐতিহ্যবাহী দোতলা বাড়িসহ ১২টি বসতঘর। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। গত শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার সমিতিরহাট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আরবান আলী সওদাগর বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ঐতিহ্যবাহী এই বাড়ির বেশিরভাগ বাসিন্দা বর্তমানে শহরে বসবাস করেন। অল্প কয়েকটি পরিবার সেখানে বসবাস করায় আগুন লাগার পর তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশি হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আগুন নেভানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতার কারণে ঘরের মালামাল রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খবর পেয়ে ফটিকছড়ি ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। ততক্ষণে বৃটিশ আমলে দৃষ্টিনন্দন কাঠের তৈরী বিপ্লব, বিটু, কপিল, কাজল, বাদল, রাসেদ, জাহেদ, হাসান, মিটু চৌধুরী, টিটু চৌধুরী, সোহেল চৌধুরী, মঞ্জুরের দ্বিতল বসতঘরসহ সেমিপাকা ঘরগুলো সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা রাশেদ মুহাম্মদ জানান, আগুনের ভয়াবহতায় ঘর থেকে কোনো মালামাল বের করতে পারেননি। আসবাবপত্র, ধান–চাল, নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরনের কাপড় ছাড়া তাদের আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

ফটিকছড়ি উপজেলা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আগুন কিভাবে লেগেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে তার ভয়াবহতা ছিল বেশি। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও ফটিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম। ইউএনও সাঈদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০–১২টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সরকারিভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: ফটিকছড়িতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে একটি ২০০ বছরের পুরানো ঐতিহ্যবাহী দোতলা বাড়িসহ ১২টি বসতঘর। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। গত শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার সমিতিরহাট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আরবান আলী সওদাগর বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ঐতিহ্যবাহী এই বাড়ির বেশিরভাগ বাসিন্দা বর্তমানে শহরে বসবাস করেন। অল্প কয়েকটি পরিবার সেখানে বসবাস করায় আগুন লাগার পর তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশি হয়। স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আগুন নেভানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতার কারণে ঘরের মালামাল রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খবর পেয়ে ফটিকছড়ি ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। ততক্ষণে বৃটিশ আমলে দৃষ্টিনন্দন কাঠের তৈরী বিপ্লব, বিটু, কপিল, কাজল, বাদল, রাসেদ, জাহেদ, হাসান, মিটু চৌধুরী, টিটু চৌধুরী, সোহেল চৌধুরী, মঞ্জুরের দ্বিতল বসতঘরসহ সেমিপাকা ঘরগুলো সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা রাশেদ মুহাম্মদ জানান, আগুনের ভয়াবহতায় ঘর থেকে কোনো মালামাল বের করতে পারেননি। আসবাবপত্র, ধান–চাল, নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরনের কাপড় ছাড়া তাদের আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

ফটিকছড়ি উপজেলা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আগুন কিভাবে লেগেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে তার ভয়াবহতা ছিল বেশি। প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও ফটিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম। ইউএনও সাঈদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১০–১২টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সরকারিভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।