বশির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জাল নোটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত বৃহস্পতিবার দোছড়ি ইউনিয়নের ওয়াচ্ছাখালী এলাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান পুলিশ সুপার আবদুর রহমান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-কক্সবাজারের ক্যাম্প-১, ব্লক- ই/৯-এর বাসিন্দা মোহাম্মদ রশিদ, ছেলে হাবিব উল্লাহ (১৯), একই ক্যাম্পের বাসিন্দা নুরুল ইসলাম, ছেলে আলী জোহার (২৮) ও কুতুপালং পশ্চিম পাড়ার গ্রামের মৃত ইমাম উদ্দিনের ছেলে মো. আবুল হাশেম (৩২)। তবে ওই চক্রের লোকমান হাকিম ও কালা পুতু নামে আরও দু’জন পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ঠরা এ প্রতিবেদককে জানান, গত বৃহস্পতিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানা উপপরিদর্শক পংকজ সাহা, সঙ্গে ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল। অভিযানে ওই এলাকার একটি দোকানের সামনে থেকে ১১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জাল নোটসহ ক্রয়-বিক্রয় চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পরিবহন হিসেবে ব্যবহৃত একটি সিএনজি জব্দ করা হয়।

পুলিশ আরও জানায়, এই জাল নোটের সঙ্গে জড়িত আরও দুই ব্যবসায়ী পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের টিম তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ সুপার আবদুর রহমান বলেন, এ সব জাল নোট উৎপাদনের কারখানা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। একই সঙ্গে এই অবৈধ জাল নোটের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।

বশির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জাল নোটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গত বৃহস্পতিবার দোছড়ি ইউনিয়নের ওয়াচ্ছাখালী এলাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান পুলিশ সুপার আবদুর রহমান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-কক্সবাজারের ক্যাম্প-১, ব্লক- ই/৯-এর বাসিন্দা মোহাম্মদ রশিদ, ছেলে হাবিব উল্লাহ (১৯), একই ক্যাম্পের বাসিন্দা নুরুল ইসলাম, ছেলে আলী জোহার (২৮) ও কুতুপালং পশ্চিম পাড়ার গ্রামের মৃত ইমাম উদ্দিনের ছেলে মো. আবুল হাশেম (৩২)। তবে ওই চক্রের লোকমান হাকিম ও কালা পুতু নামে আরও দু’জন পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ঠরা এ প্রতিবেদককে জানান, গত বৃহস্পতিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানা উপপরিদর্শক পংকজ সাহা, সঙ্গে ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল। অভিযানে ওই এলাকার একটি দোকানের সামনে থেকে ১১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জাল নোটসহ ক্রয়-বিক্রয় চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পরিবহন হিসেবে ব্যবহৃত একটি সিএনজি জব্দ করা হয়।

পুলিশ আরও জানায়, এই জাল নোটের সঙ্গে জড়িত আরও দুই ব্যবসায়ী পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের টিম তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ সুপার আবদুর রহমান বলেন, এ সব জাল নোট উৎপাদনের কারখানা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। একই সঙ্গে এই অবৈধ জাল নোটের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।