দি ক্রাইম ডেস্ক: নাটোরে খড় ও পাটকাঠির পালায় আগুন দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেকে আটক করে গাছের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর করেছে স্থানীয় লোকজন। পরে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার কাফুরিয়া ইউনিয়নের চৌগাছি মধ্যপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।

আটক নাজমুল হোসেন ওই গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী এবং আবদুল খালেকের ছেলে। আবদুল খালেক স্থানীয় ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

সদর থানা ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের অনলাইনে ঘোষিত ‘লকডাউন’ কর্মসূচির রাত থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত গ্রামে অন্তত সাত স্থানে খড় ও পাটকাঠির পালায় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এসব আগুন দেওয়া হয় রাতের অন্ধকারে নির্জন স্থানে। এতদিন পর্যন্ত কারা আগুন দিচ্ছে, তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আজ ভোরে নাজমুলকে মোটরসাইকেল নিয়ে সন্দেহজনকভাবে ঘুরতে দেখে গ্রামবাসী আটক করে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখে। পরে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

গ্রামের বাসিন্দা আবু জাফর বলেন, ‘গ্রামে অনেক দিন ধরে আগুন–সন্ত্রাস চলছে। কিন্তু কে বা কারা আগুন দিচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে আমরা গতকাল থেকে রাতে পাহারার ব্যবস্থা করেছি। পাহারায় দায়িত্ব পালনকারীরাই ভোরে নাজমুল হোসেনকে আটক করেন। সে সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করছিল।’

তবে নাজমুল দাবি করেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি। মোটরসাইকেল নিয়ে একটি কাজের জন্য বাড়ি থেকে বের হয়েছিলাম। আমি ইটভাটা ব্যবসা করি। আমি কেন আগুন ধরাতে যাব?’

সদর থানার ওসি মাহবুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক দিন ধরে ওই গ্রামে রহস্যজনক আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটেছে। এলাকার লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লোকজনের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে নাজমুলকে থানায় আনা হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাই করা হচ্ছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: নাটোরে খড় ও পাটকাঠির পালায় আগুন দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেকে আটক করে গাছের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর করেছে স্থানীয় লোকজন। পরে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার কাফুরিয়া ইউনিয়নের চৌগাছি মধ্যপাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।

আটক নাজমুল হোসেন ওই গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী এবং আবদুল খালেকের ছেলে। আবদুল খালেক স্থানীয় ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

সদর থানা ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের অনলাইনে ঘোষিত ‘লকডাউন’ কর্মসূচির রাত থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত গ্রামে অন্তত সাত স্থানে খড় ও পাটকাঠির পালায় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এসব আগুন দেওয়া হয় রাতের অন্ধকারে নির্জন স্থানে। এতদিন পর্যন্ত কারা আগুন দিচ্ছে, তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আজ ভোরে নাজমুলকে মোটরসাইকেল নিয়ে সন্দেহজনকভাবে ঘুরতে দেখে গ্রামবাসী আটক করে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখে। পরে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

গ্রামের বাসিন্দা আবু জাফর বলেন, ‘গ্রামে অনেক দিন ধরে আগুন–সন্ত্রাস চলছে। কিন্তু কে বা কারা আগুন দিচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে আমরা গতকাল থেকে রাতে পাহারার ব্যবস্থা করেছি। পাহারায় দায়িত্ব পালনকারীরাই ভোরে নাজমুল হোসেনকে আটক করেন। সে সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করছিল।’

তবে নাজমুল দাবি করেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি। মোটরসাইকেল নিয়ে একটি কাজের জন্য বাড়ি থেকে বের হয়েছিলাম। আমি ইটভাটা ব্যবসা করি। আমি কেন আগুন ধরাতে যাব?’

সদর থানার ওসি মাহবুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক দিন ধরে ওই গ্রামে রহস্যজনক আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটেছে। এলাকার লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লোকজনের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে নাজমুলকে থানায় আনা হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাই করা হচ্ছে।