লিটন কুতুবী:  সময়ের পরিবর্তন দিন বদলে আজ ঐতিহ্য হারাতে যাচ্ছে বাংলারিক্সার। বিগত ছয় বছরের মাথায় এমন পরিবর্তন সাধারণ মানুষের যাতাযাতে অটোরিক্সা সুফল বয়ে আনলেও দূর্ঘটনা থেমে নেই। অটোরিক্সার দূর্ঘটনায় প্রাণহানিসহ অঙ্গহানি ঘটেছে অহরহ। তারপরও অভ্যন্তরীন যোগাযোগে অটোরিক্সাই এখন যানবাহনে প্রধান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ।

এখন শুনা যায় না হারিয়ে যাওয়া বাংলারিক্সার টুং টাং বেলের শব্দ, বল প্রয়োগ করে প্যাডেল ঘুরিয়ে যাত্রী বহণ করে আয় ইনকাম করে সংসার চালাতো শতশত শ্রমজীবি পরিবার। এক সময়ে কক্সবাজার জেলার অন্তর্ভুক্ত কুতুবদিয়া দ্বীপের অভ্যন্তরে একমাত্র যানবাহন ছিল বাংলাবিক্সা।

জানা যায়, বিগত ২০১৬ সালে দিকে উপজেলায় বেশ জনপ্রিয় ছিল এ বাংলারিক্সার। অনেকের ধারণা ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা বাজারে আসার কারণে বাংলারিক্সা বিলুপ্ত হয়ে গেছে । ফলে, দিন দিন অপ্রাপ্ত অদক্ষ চালক অটোরিক্সা চালিয়ে বিভিন্ন সময়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে যাত্রীরা হাত পা হারাচ্ছে।

বড়ঘোপ বাজারের চালক মাহবুব আলম (৪৫) দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এখন কেউ প্যাডেল রিক্সায় চড়ে দূরে কোথাও যেতে চায় না। যে টাকা ইনকাম করি তা নিয়ে সংসারও চলে না।

কুতুবদিয়া উপজেলা জীপ মালিক সমিতির সভাপতি আওরঙ্গজেব মাতবর বলেন, কেবল মাত্র কুতুবদিয়া অটোরিক্সা যানবাহন হিসেবে রাস্তাঘাটে দেখা যায়। অন্যান্য এলাকায় এসব অটোরিক্সা নেই বললে চলে। কুতুবদিয়া দ্বীপে যে হারে অটোরিক্সা বৃদ্ধি পেয়েছে সে হিসেবে দূর্ঘটনা থেমে নেই। সড়কে যখন বাংলারিক্সা ছিল তখন দূর্ঘটনা তেমন ছিল না। বর্তমানে সড়কে অটোরিক্সা চালাচ্ছে অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরা। যাত্রীরা দ্রুত যানবাহন হিসেবে অটোরিক্সা ব্যবহার করে দূর্ঘটনায় পড়ে হাত পা হারাচ্ছে।

লিটন কুতুবী:  সময়ের পরিবর্তন দিন বদলে আজ ঐতিহ্য হারাতে যাচ্ছে বাংলারিক্সার। বিগত ছয় বছরের মাথায় এমন পরিবর্তন সাধারণ মানুষের যাতাযাতে অটোরিক্সা সুফল বয়ে আনলেও দূর্ঘটনা থেমে নেই। অটোরিক্সার দূর্ঘটনায় প্রাণহানিসহ অঙ্গহানি ঘটেছে অহরহ। তারপরও অভ্যন্তরীন যোগাযোগে অটোরিক্সাই এখন যানবাহনে প্রধান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ।

এখন শুনা যায় না হারিয়ে যাওয়া বাংলারিক্সার টুং টাং বেলের শব্দ, বল প্রয়োগ করে প্যাডেল ঘুরিয়ে যাত্রী বহণ করে আয় ইনকাম করে সংসার চালাতো শতশত শ্রমজীবি পরিবার। এক সময়ে কক্সবাজার জেলার অন্তর্ভুক্ত কুতুবদিয়া দ্বীপের অভ্যন্তরে একমাত্র যানবাহন ছিল বাংলাবিক্সা।

জানা যায়, বিগত ২০১৬ সালে দিকে উপজেলায় বেশ জনপ্রিয় ছিল এ বাংলারিক্সার। অনেকের ধারণা ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা বাজারে আসার কারণে বাংলারিক্সা বিলুপ্ত হয়ে গেছে । ফলে, দিন দিন অপ্রাপ্ত অদক্ষ চালক অটোরিক্সা চালিয়ে বিভিন্ন সময়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে যাত্রীরা হাত পা হারাচ্ছে।

বড়ঘোপ বাজারের চালক মাহবুব আলম (৪৫) দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এখন কেউ প্যাডেল রিক্সায় চড়ে দূরে কোথাও যেতে চায় না। যে টাকা ইনকাম করি তা নিয়ে সংসারও চলে না।

কুতুবদিয়া উপজেলা জীপ মালিক সমিতির সভাপতি আওরঙ্গজেব মাতবর বলেন, কেবল মাত্র কুতুবদিয়া অটোরিক্সা যানবাহন হিসেবে রাস্তাঘাটে দেখা যায়। অন্যান্য এলাকায় এসব অটোরিক্সা নেই বললে চলে। কুতুবদিয়া দ্বীপে যে হারে অটোরিক্সা বৃদ্ধি পেয়েছে সে হিসেবে দূর্ঘটনা থেমে নেই। সড়কে যখন বাংলারিক্সা ছিল তখন দূর্ঘটনা তেমন ছিল না। বর্তমানে সড়কে অটোরিক্সা চালাচ্ছে অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরা। যাত্রীরা দ্রুত যানবাহন হিসেবে অটোরিক্সা ব্যবহার করে দূর্ঘটনায় পড়ে হাত পা হারাচ্ছে।