দি ক্রাইম ডেস্ক: চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে উত্তর আঁচলছিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে বিশাল ডোবার কারণে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ডোবার পানি বিদ্যালয় চত্বরে জমে থাকায় প্রাত্যহিক সমাবেশ, খেলাধুলা ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করা যাচ্ছে না।

বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১২০ জন এবং শিক্ষক ৬ জন। নিয়মিত উপস্থিতি ৯০% এর বেশি, তবে ডোবার কারণে ছাত্রছাত্রীরা খেলাধুলা করতে পারছে না, স্কুলে সারাদিন শুধু ক্লাস ও বারান্দায় থাকতে হচ্ছে। এতে করে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণেও তারা পিছিয়ে যাচ্ছে।

প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ বলেন, আমাদের বিদ্যালয় মাঠ না থাকায় স্কুলের বারান্দায় প্রাত্যহিক সমাবেশের সকল কার্যক্রম করাতে হচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদেরকে খেলাধুলা করাতে পারছি না। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলাধুলায় অংশগ্রহণে পিছিয়ে পড়ছে। তাই আমরা আশা করছি প্রশাসন আমাদের এই বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটের জন্য দৃষ্টি দিবেন।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মামুন মিয়া বলেন, আমাদের উপজেলার ১শ ১৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় অর্ধশত বিদ্যালয়ে মাঠ সমস্যা রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের মাঠগুলো সংস্কার করে খেলার উপযোগী করলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হতো। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটতো।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাজমুন নাহার বলেন, বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটের বিষয়ে আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

দি ক্রাইম ডেস্ক: চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে উত্তর আঁচলছিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে বিশাল ডোবার কারণে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ডোবার পানি বিদ্যালয় চত্বরে জমে থাকায় প্রাত্যহিক সমাবেশ, খেলাধুলা ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করা যাচ্ছে না।

বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১২০ জন এবং শিক্ষক ৬ জন। নিয়মিত উপস্থিতি ৯০% এর বেশি, তবে ডোবার কারণে ছাত্রছাত্রীরা খেলাধুলা করতে পারছে না, স্কুলে সারাদিন শুধু ক্লাস ও বারান্দায় থাকতে হচ্ছে। এতে করে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণেও তারা পিছিয়ে যাচ্ছে।

প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ বলেন, আমাদের বিদ্যালয় মাঠ না থাকায় স্কুলের বারান্দায় প্রাত্যহিক সমাবেশের সকল কার্যক্রম করাতে হচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদেরকে খেলাধুলা করাতে পারছি না। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলাধুলায় অংশগ্রহণে পিছিয়ে পড়ছে। তাই আমরা আশা করছি প্রশাসন আমাদের এই বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটের জন্য দৃষ্টি দিবেন।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মামুন মিয়া বলেন, আমাদের উপজেলার ১শ ১৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় অর্ধশত বিদ্যালয়ে মাঠ সমস্যা রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের মাঠগুলো সংস্কার করে খেলার উপযোগী করলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হতো। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটতো।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাজমুন নাহার বলেন, বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটের বিষয়ে আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।