দি ক্রাইম ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার কাইয়ুমপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামে মসজিদের অজুখানা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার কাইয়ুমপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ১২ জনকে প্রথমে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখান থেকে ৬ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই মসজিদের অজুখানা নির্মাণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় বাসিন্দা নসু হাজির পরিবার ও দুলাল মিয়ার মধ্যে বিরোধ চলছিল। সোমবার দুপুরে দুলাল মিয়া পুলিশ নিয়ে এসে অজুখানার কাজ বন্ধ করে দেন। এ সময় আলম মিয়া (৬০), ফজলু মিয়া (৫৫) ও সাইদ মিয়াসহ (৬৫) নসু হাজির পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তখন দুলাল মিয়ার অনুসারীরা পুলিশের সামনেই অতর্কিত হামলা চালায়। এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

কসবা থানার ওসি রিপন দাস গণমাধ্যমকে জানান, মসজিদের অজুখানা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার কাইয়ুমপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামে মসজিদের অজুখানা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার কাইয়ুমপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ১২ জনকে প্রথমে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখান থেকে ৬ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই মসজিদের অজুখানা নির্মাণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় বাসিন্দা নসু হাজির পরিবার ও দুলাল মিয়ার মধ্যে বিরোধ চলছিল। সোমবার দুপুরে দুলাল মিয়া পুলিশ নিয়ে এসে অজুখানার কাজ বন্ধ করে দেন। এ সময় আলম মিয়া (৬০), ফজলু মিয়া (৫৫) ও সাইদ মিয়াসহ (৬৫) নসু হাজির পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তখন দুলাল মিয়ার অনুসারীরা পুলিশের সামনেই অতর্কিত হামলা চালায়। এক পর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

কসবা থানার ওসি রিপন দাস গণমাধ্যমকে জানান, মসজিদের অজুখানা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।