দি ক্রাইম ডেস্ক রিপোর্ট: ভারতের আমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা সংঘঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার(১২ জুন) বিমানটি টেকআপ করার সময় মেঘানি নগরে ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি।বিমানটির ২৪২ জন যাত্রীর মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এবিপি’র খবরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স-এ পোস্টে লিখেছেন, ‘আমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এই দুঃখের মুহূর্তে আমি সমবেদনা জানাই ক্ষতিগ্রস্ত সকলকে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার জন্য মন্ত্রী এবং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’

শোক প্রকাশ করেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার। এক্স-এ পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘ভারতের আমেদাবাদে ব্রিটিশ নাগরিকদের বহনকারী লন্ডনগামী বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার দৃশ্যগুলি ভয়াবহ। পরিস্থিতি যত উন্নত হচ্ছে, আমাকে তত আপডেট দেওয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে যাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।’

জানা গেছে, বিমানে ২৩০ জন যাত্রী এবং পাইলট, কো-পাইলট সহ ১২ জন ক্রু সদস্য ছিলেন। যাত্রীদের মধ্যে ১৬৯ জনই ভারতীয়। এছাড়া ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন ৫৩ জন, ৭ জন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান। বিমানটি লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাচ্ছিল বলে খবরে প্রকাশ। এই দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা সকলেরই মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আকাশে ওড়ার মুহূর্তেই বিপর্যয় ঘটে। টেকঅফের পরই বিপত্তি। বহুতলের ওপর ভেঙে পড়ে বিমানটি। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। এআই-১৭১ নম্বরের এই বিমানটি দুপুরে আমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ওড়ে।

জানা গেছে, বিমানটিতে ছিলেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিও। আগুনের তীব্রতায় ভস্মীভূত হয়ে গেছে বিমানটি। চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে বিমানের অংশ।

সূত্রের খবর, উড্ডয়নের সময় বিমানটিতে প্রচুর পরিমাণে জ্বালানি ছিল। ফলে আগুনের তীব্রতা এতটা বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ঠিক কী কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

দি ক্রাইম ডেস্ক রিপোর্ট: ভারতের আমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা সংঘঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার(১২ জুন) বিমানটি টেকআপ করার সময় মেঘানি নগরে ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি।বিমানটির ২৪২ জন যাত্রীর মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এবিপি’র খবরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স-এ পোস্টে লিখেছেন, ‘আমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এই দুঃখের মুহূর্তে আমি সমবেদনা জানাই ক্ষতিগ্রস্ত সকলকে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার জন্য মন্ত্রী এবং কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’

শোক প্রকাশ করেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার। এক্স-এ পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘ভারতের আমেদাবাদে ব্রিটিশ নাগরিকদের বহনকারী লন্ডনগামী বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার দৃশ্যগুলি ভয়াবহ। পরিস্থিতি যত উন্নত হচ্ছে, আমাকে তত আপডেট দেওয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে যাত্রী এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।’

জানা গেছে, বিমানে ২৩০ জন যাত্রী এবং পাইলট, কো-পাইলট সহ ১২ জন ক্রু সদস্য ছিলেন। যাত্রীদের মধ্যে ১৬৯ জনই ভারতীয়। এছাড়া ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন ৫৩ জন, ৭ জন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান। বিমানটি লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাচ্ছিল বলে খবরে প্রকাশ। এই দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা সকলেরই মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আকাশে ওড়ার মুহূর্তেই বিপর্যয় ঘটে। টেকঅফের পরই বিপত্তি। বহুতলের ওপর ভেঙে পড়ে বিমানটি। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। এআই-১৭১ নম্বরের এই বিমানটি দুপুরে আমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ওড়ে।

জানা গেছে, বিমানটিতে ছিলেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিও। আগুনের তীব্রতায় ভস্মীভূত হয়ে গেছে বিমানটি। চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে বিমানের অংশ।

সূত্রের খবর, উড্ডয়নের সময় বিমানটিতে প্রচুর পরিমাণে জ্বালানি ছিল। ফলে আগুনের তীব্রতা এতটা বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ঠিক কী কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।