পটিয়া প্রতিনিধি: পটিয়া উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নের পূর্বাঞ্চলের ‘পওলি ছড়া’ পাহাড়ি এলাকা থেকে তিন বাগান মালিকসহ সাত জনকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে নিয়ে গেছে। অপহৃতরা হলেন :বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা মো. ওয়াসিম (৪৫), পটিয়ার মৌলভীবাজার এলাকার হায়দার আলী (৩০), খুশি বেগম (৪০) এবং রতনপুর এলাকার মো. নাছির (৩৮)। বাকি তিন জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ৮-১০ জনের একটি দল বাগানে কাজ করতে গেলে হঠাৎ করেই পাহাড় থেকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা বেরিয়ে এসে তাদের ঘিরে ফেলে। এরপর অস্ত্রের মুখে সাত জনকে জিম্মি করে গহিন জঙ্গলের দিকে নিয়ে যায়। ঘটনার পর পরই স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পটিয়া থানা পুলিশের একটি দল সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিদর্শন করেছে।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কেলিশহর ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রবিউল হোসেন কপিল অপহরণের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই এলাকায় কিছুদিন ধরে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেড়ে গেছে। আজকের ঘটনার পর আমরা সবাই আতঙ্কিত।’

কেলিশহর গ্রামের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত অপহৃতদের কোনো খোঁজ নেই, পরিবারের লোকজন দুশ্চিন্তায় পাগলপ্রায়।’

এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরেই কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়ায় ও খরনা ইউনিয়নের পাহাড়ি অঞ্চলে সন্ত্রাসীদের তৎপরতা চলছে। ফলে সাধারণ বাগানমালিক ও শ্রমিকরা প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ে কাজ করছেন। রাত ১০টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপহৃতরা উদ্ধার এবং থানায় কোনো মামলা হয়নি।

পটিয়া প্রতিনিধি: পটিয়া উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নের পূর্বাঞ্চলের ‘পওলি ছড়া’ পাহাড়ি এলাকা থেকে তিন বাগান মালিকসহ সাত জনকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে নিয়ে গেছে। অপহৃতরা হলেন :বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা মো. ওয়াসিম (৪৫), পটিয়ার মৌলভীবাজার এলাকার হায়দার আলী (৩০), খুশি বেগম (৪০) এবং রতনপুর এলাকার মো. নাছির (৩৮)। বাকি তিন জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ৮-১০ জনের একটি দল বাগানে কাজ করতে গেলে হঠাৎ করেই পাহাড় থেকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা বেরিয়ে এসে তাদের ঘিরে ফেলে। এরপর অস্ত্রের মুখে সাত জনকে জিম্মি করে গহিন জঙ্গলের দিকে নিয়ে যায়। ঘটনার পর পরই স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পটিয়া থানা পুলিশের একটি দল সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিদর্শন করেছে।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কেলিশহর ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রবিউল হোসেন কপিল অপহরণের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই এলাকায় কিছুদিন ধরে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের আনাগোনা বেড়ে গেছে। আজকের ঘটনার পর আমরা সবাই আতঙ্কিত।’

কেলিশহর গ্রামের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত অপহৃতদের কোনো খোঁজ নেই, পরিবারের লোকজন দুশ্চিন্তায় পাগলপ্রায়।’

এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরেই কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়ায় ও খরনা ইউনিয়নের পাহাড়ি অঞ্চলে সন্ত্রাসীদের তৎপরতা চলছে। ফলে সাধারণ বাগানমালিক ও শ্রমিকরা প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ে কাজ করছেন। রাত ১০টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপহৃতরা উদ্ধার এবং থানায় কোনো মামলা হয়নি।