নোবেল লরিয়াল ও প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস সরকার দীর্ঘ ৯ মাস ধরে চেষ্টা করেছেন প্রথমে সোহেল তাজকে দিয়ে পরবর্তীতে আব্দুল হামিদ এবং আইভীকে দিয়ে আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে। সোহেল তাজের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে তেমন গ্রহণ যোগ্যতা না থাকায়, বেছে নেওয়া হয়েছে ক্লিন ইমেজের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এবং বাঘিনী সেলিনা হায়াত আইভীকে। সরকারের চেষ্টা ছিল আব্দুল হামিদ এবং আইভীকে দিয়ে পরিশুদ্ধ আওয়ামীলীগ সৃষ্টি করে তাদেরকে নিয়ে নির্বাচন দিয়ে বিএনপি জামাতের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার। সেই হিসাবে তিনি তাঁর কার্যক্রমও অনেকদুর এগিয়ে নিয়েছেন।

লন্ডনে খালেদা জিয়া- তারেক এবং জামাত আমিরের সাথে বৈঠকে ইউনুস সরকার এরকম আলোচনাই তাদের মাধ্যমে করিয়েছেন। যার ফলশ্রুতিতে খালেদা জিয়া এবং তারেকের পরিবার খুব দ্রুত দেশে আসে। সবাই আশায় বুক বেঁধে ছিল নির্বাচন নিয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জুনের পরে নির্বাচন ডিক্লেয়ারও হয়ে যেত কিন্তু বিপত্তি বাদে যখন আব্দুল হামিদের মত একজন ব্রিলিয়ান্ট আওয়ামী লীগের কাছে তারা ধরা খেয়ে যায়।

তিনি যদি চিকিৎসার নামে বিভিন্ন কৌশল করে বিদেশে চলে না যেতেন, তাহলে তাঁকে এবং আইভীকে যে কোন মাধ্যমে জোর করে শেখ হাসিনার বিকল্প আওয়ামী লীগ মাঠে নামানো হতো নির্বাচনের জন্য। কিন্তু যখন তাদেরকে ফাঁকি দিয়ে আব্দুল হামিদ চলে গেলেন, তখনই এদের সকলের কলিজায় আঘাত পড়ে। তাই তাড়াহুড়া করে আইভীকে গ্রেফতার করা হয়। মাঠে নামানো হয় জামাত এবং সমন্বয়কদের।

বিএনপিকে আলাদাভাবে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়। একজন আব্দুল হামিদ তাদের সব আশা আকাঙ্ক্ষা চুরমার করে দিয়েছেন। তাই তার চলে যাওয়ার ক্ষোভ থেকেই তাড়াহুড়া করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হলো। আওয়ামী লীগকে আটকাতে গিয়ে, আওয়ামী লীগের জালেই ধরা পড়েছে আধান্যা সরকার।

নোবেল লরিয়াল ও প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস সরকার দীর্ঘ ৯ মাস ধরে চেষ্টা করেছেন প্রথমে সোহেল তাজকে দিয়ে পরবর্তীতে আব্দুল হামিদ এবং আইভীকে দিয়ে আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে। সোহেল তাজের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে তেমন গ্রহণ যোগ্যতা না থাকায়, বেছে নেওয়া হয়েছে ক্লিন ইমেজের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এবং বাঘিনী সেলিনা হায়াত আইভীকে। সরকারের চেষ্টা ছিল আব্দুল হামিদ এবং আইভীকে দিয়ে পরিশুদ্ধ আওয়ামীলীগ সৃষ্টি করে তাদেরকে নিয়ে নির্বাচন দিয়ে বিএনপি জামাতের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার। সেই হিসাবে তিনি তাঁর কার্যক্রমও অনেকদুর এগিয়ে নিয়েছেন।

লন্ডনে খালেদা জিয়া- তারেক এবং জামাত আমিরের সাথে বৈঠকে ইউনুস সরকার এরকম আলোচনাই তাদের মাধ্যমে করিয়েছেন। যার ফলশ্রুতিতে খালেদা জিয়া এবং তারেকের পরিবার খুব দ্রুত দেশে আসে। সবাই আশায় বুক বেঁধে ছিল নির্বাচন নিয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জুনের পরে নির্বাচন ডিক্লেয়ারও হয়ে যেত কিন্তু বিপত্তি বাদে যখন আব্দুল হামিদের মত একজন ব্রিলিয়ান্ট আওয়ামী লীগের কাছে তারা ধরা খেয়ে যায়।

তিনি যদি চিকিৎসার নামে বিভিন্ন কৌশল করে বিদেশে চলে না যেতেন, তাহলে তাঁকে এবং আইভীকে যে কোন মাধ্যমে জোর করে শেখ হাসিনার বিকল্প আওয়ামী লীগ মাঠে নামানো হতো নির্বাচনের জন্য। কিন্তু যখন তাদেরকে ফাঁকি দিয়ে আব্দুল হামিদ চলে গেলেন, তখনই এদের সকলের কলিজায় আঘাত পড়ে। তাই তাড়াহুড়া করে আইভীকে গ্রেফতার করা হয়। মাঠে নামানো হয় জামাত এবং সমন্বয়কদের।

বিএনপিকে আলাদাভাবে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়। একজন আব্দুল হামিদ তাদের সব আশা আকাঙ্ক্ষা চুরমার করে দিয়েছেন। তাই তার চলে যাওয়ার ক্ষোভ থেকেই তাড়াহুড়া করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হলো। আওয়ামী লীগকে আটকাতে গিয়ে, আওয়ামী লীগের জালেই ধরা পড়েছে আধান্যা সরকার।