নিজস্ব প্রতিবেদক: গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেছেন, করোনার ২ বছরে ৮ হাজার ১৮৭ জনের দাফনে সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে ৫৪ জন হিন্দু, ৮ জন বৌদ্ধ, ১ জন মারমা ও ১ জন খ্রিষ্টানসহ ৬৪ জনকে সৎকারে সহায়তা করা হয়। ছিলেন ৫৯ জন মুক্তিযোদ্ধা, ৫৪ জন অজ্ঞাত পরিচয়ের, ৫ জন কয়েদি ও ১৪ জন নওমুসলিম।

এ সময়ে অক্সিজেন সেবা পেয়েছেন ৩৮ হাজার ২০৯ জন। ফ্রি অ্যাম্বুল্যান্স সেবা পেয়েছেন ৯ হাজার ৩১৩ জন। ভ্রাম্যমাণ কোভিড টেস্ট করা হয় ৫ হাজার ৮৯৩ জনের। বিনামূল্যে ওষুধ ও চিকিৎসা পেয়েছেন ২১ হাজার ২৯২ জন। আড়াই লাখ পরিবারকে দেওয়া হয় খাদ্য ও অর্থ সহায়তা।

বুধবার (৯ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মুহাম্মদ কমিশনার, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মুহাম্মদ শাহজাদ ইবনে দিদার, এম মাহবুবুল হক খান, মুহাম্মদ কমর উদ্দিন সবুর, তসকির আহমদ, অধ্যাপক আবু তালেব বেলাল, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, হাবীবুল্লাহ মাস্টার, আহসান হাবীব চৌধুরী হাসান ও মুহাম্মদ এরশাদ খতিবী।

গাউসিয়া কমিটির ৪ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক করোনাকালে সেবা দিয়েছেন উল্লেখ করে মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেন, শুরুতে আমাদের কর্মীরা করোনা রোগীর মরদেহ দাফনের পর পুকুরে গোসলে বাধা দেওয়া হয়। তারা হালদা নদীতে গোসল করেন। রাত-বিরাতে ছুটে গেছেন যেখান থেকে ডাক এসেছে। অনেক হৃদয়বান মানুষ অ্যাম্বুল্যান্সসহ নানাভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন। তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞ সরকার, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিও।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, বেসরকারি হাসপাতালে মরদেহ গোসল ও দীর্ঘদিন সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা দরকার। যদি সরকারের খাস জমি বরাদ্দ বা ধনাঢ্য ব্যক্তিরা জমি দান করে তাহলে গাউসিয়া কমিটি একটি হাসপাতাল করবে।

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেছেন, করোনার ২ বছরে ৮ হাজার ১৮৭ জনের দাফনে সহায়তা দিয়েছে। এর মধ্যে ৫৪ জন হিন্দু, ৮ জন বৌদ্ধ, ১ জন মারমা ও ১ জন খ্রিষ্টানসহ ৬৪ জনকে সৎকারে সহায়তা করা হয়। ছিলেন ৫৯ জন মুক্তিযোদ্ধা, ৫৪ জন অজ্ঞাত পরিচয়ের, ৫ জন কয়েদি ও ১৪ জন নওমুসলিম।

এ সময়ে অক্সিজেন সেবা পেয়েছেন ৩৮ হাজার ২০৯ জন। ফ্রি অ্যাম্বুল্যান্স সেবা পেয়েছেন ৯ হাজার ৩১৩ জন। ভ্রাম্যমাণ কোভিড টেস্ট করা হয় ৫ হাজার ৮৯৩ জনের। বিনামূল্যে ওষুধ ও চিকিৎসা পেয়েছেন ২১ হাজার ২৯২ জন। আড়াই লাখ পরিবারকে দেওয়া হয় খাদ্য ও অর্থ সহায়তা।

বুধবার (৯ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মুহাম্মদ কমিশনার, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মুহাম্মদ শাহজাদ ইবনে দিদার, এম মাহবুবুল হক খান, মুহাম্মদ কমর উদ্দিন সবুর, তসকির আহমদ, অধ্যাপক আবু তালেব বেলাল, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, হাবীবুল্লাহ মাস্টার, আহসান হাবীব চৌধুরী হাসান ও মুহাম্মদ এরশাদ খতিবী।

গাউসিয়া কমিটির ৪ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক করোনাকালে সেবা দিয়েছেন উল্লেখ করে মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেন, শুরুতে আমাদের কর্মীরা করোনা রোগীর মরদেহ দাফনের পর পুকুরে গোসলে বাধা দেওয়া হয়। তারা হালদা নদীতে গোসল করেন। রাত-বিরাতে ছুটে গেছেন যেখান থেকে ডাক এসেছে। অনেক হৃদয়বান মানুষ অ্যাম্বুল্যান্সসহ নানাভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়েছেন। তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞ সরকার, প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিও।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, বেসরকারি হাসপাতালে মরদেহ গোসল ও দীর্ঘদিন সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা দরকার। যদি সরকারের খাস জমি বরাদ্দ বা ধনাঢ্য ব্যক্তিরা জমি দান করে তাহলে গাউসিয়া কমিটি একটি হাসপাতাল করবে।