বিশেষ প্রতিনিধিঃ সকল প্রকার জল্পনা কল্পনা, আলোচনা সমালোচনা, উদ্বেগ উৎকন্ঠার অবসান ঘটিয়ে আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রুয়াপ সনাতন মন্দির কমিটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন হতে যাচ্ছে।

দীর্ঘ প্রায় ৬ বছর পর মন্দিরের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড.বিরেশ কুমার গোস্বামীর নেতৃত্বে মন্দির কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৪-২০২৬ গঠনের লক্ষ্যে রুয়াপ সনাতন মন্দিরের পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতোপূর্বে মনোনীত বা সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে মন্দির পরিচালনা হয়ে আসছিলো। এখানে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১৬৩ জন। অনেকে সময়াভাবে ও নানা কারনে ভোটার হতে পারেননি। আগামীতে এ ভোটার সংখ্যা এর দ্বিগুন হবে বলে জানা যায়।

রুয়াপের অস্থায়ী মন্দিরে গোপন ব্যালটে আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন চলবে। নির্বাচনে ১২ ক্যাটাগরির ৩১ টি পদের মধ্যে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইতোমধ্যে ৩ টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে যাওয়ার কারণে এখন অবশিষ্ট ২৮ টি পদে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে মোট দু’টি প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।একটি ৩১ সদস্য বিশিষ্ট গোপাল চন্দ্র বর্মন প্যানেল এবং অপরটি ১৩ সদস্য বিশিষ্ট ড.স্বপন কুমার বনিক প্যানেল। নির্বাচনী ইস্তেহারে উভয়পক্ষের নানা সব চমকপ্রদ প্রতিশ্রুতি,মন্দির ও সনাতনী সমাজকে নিয়ে ভবিষ্যতে তাদের কর্মপন্থাও নানা পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ভোট প্রত্যাশিদের এসব প্রতিশ্রুতি ও ভবিষ্যত পরিকল্পনায় রুয়াপের সনাতন সমাজ খুবই আশাবাদী। রুয়াপের সনাতন সমাজ মনে করেন বহু ত্যাগ তিতিক্ষা ও চড়াই-উতরাই পার হয়ে সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, নানা সাহায্য সহযোগিতায় ২০১৯ সাল হতে রুয়াপে পূজা,মন্দির নির্মাণ ও প্রতিষ্টার কাজ আরম্ভ হয়। তা ক্রমান্বয়ে আজকে এ পর্যন্ত যেহেতু এসে ঠেকেছে, ভবিষ্যতেও নতুন নির্বাচিত কমিটি সবাইকে সাথে নিয়ে আরো দূর্গম পথ পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন বলে তারা মনে করেন।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীদের চলছে নানা প্রচারণা। নির্বাচনী বৈতরণী পাড় হতে এ পর্যন্ত এক পক্ষ অপর পক্ষকে নানাভাবে ঘায়েল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। এক পক্ষ বলছেন, অনির্বাচিত কমিটি বিগত ৬ বছর ধরে এ পর্যন্ত পূজা ও অস্থায়ী মন্দির নির্মাণের আয় ব্যয়ের সঠিক ও স্বচ্ছ কোন হিসাব নিকাশ প্রকাশ করেনি। সবসময় তারা স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বৈরতন্ত্র মনোভাব নিয়ে কাজ করে গেছেন।

অপরপক্ষ বলছেন, এখানে রুয়াপের এ মন্দিরে আজ পর্যন্ত স্বৈরতন্ত্রের কিছু ঘটেনি। এখানে কারো অবদান কোন অংশে কম নয়। রুয়াপের সনাতন সমাজ একটি পরিবারের মতো। এখানে কাউকে ছোট করে দেখার বা কাউকে বড় করে দেখার কিছুই নেই। এখানে একক কারো কৃতিত্ব নেই। সবার শ্রম,ত্যাগ তিতিক্ষার কারণে রুয়াপে আজকে দ্বিতল বিশিষ্ট একটি মন্দির প্রতিষ্টিত হয়েছে,ভবিষ্যতে অন্যান্য উন্নয়নের পাশাপাশি রাজউকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি মহাশ্মশান নির্মাণেরও পরিকল্পনা রয়েছে। দীর্ঘদিন পর একটি নির্বাচিত কমিটি হতে যাচ্ছে, যে কমিটি হবে সবার জন্যে সঠিক ও স্বচ্ছ জবাবদিহিতার একটি আদর্শ প্লাটফর্ম। এই মন্দির আমরা সনাতনীদের ঐক্যের প্রতীক। এখানে সমবেত প্রার্থনা,নিজেকে নিস্কাম কর্মে লিপ্ত রাখা,সনাতনীদের আবেগ-অনুভূতির যথার্থতাকে প্রকাশ করার স্থান। মন্দিরটি আজ এ পর্যায়ে এসে দাঁড়াতে পেড়েছে শুধু সবার অকুন্ঠ সমর্থন ও নানা সহযোগিতার কারণে। কিন্তু এখানে কিছু বদ লোকও আছে যারা নিজেরা ভালো কিছু করবে না, ভালো কাজে অংশ নেবে না বা ভালো কাজ করতে চায় না, আবার অন্যরা ভালো কিছু করতে গেলে তারা ভালো কাজের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়,নানা ছুতোয় ও নানাভাবে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা লিপ্ত থাকে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের বেশ কয়েকজন ভোটার জানান, কাজ করলেইতো নাম হবে বা বদনাম হবে। আর কাজ না করলে নাম-বদনামের কিছুইতো নেই। তারা বলছেন,একটি পক্ষ যাদেরকে বার বার বিতর্কিত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন, এতে কাজ করার পক্ষটি তাতে কর্ণপাত না করে কাজকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের কাজ তারা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন,নাম বদনামের ধার ধারছেন না। ব্যালটের মাধ্যমেই তার জবাব দেবেন বলে তারা এবং তাদের সমর্থকরা জানান। তারা আরো জানান, বিগত দিনের বিতর্কিত কোন বিষয় থাকলে তার সন্তোষজনক উত্তর বা সমাধানের জন্য নির্বাচিত কমিটি হবে একটি প্লাটফর্ম। যেখানে থাকবে প্রত্যেকের প্রত্যেক কাজের সুষ্ঠু জবাবদিহিতা। কাজেই নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের আগে এসব নিয়ে হাউ মাউ করে লাভ কি। তারা আরো জানান, এখানে প্রত্যেক ভোটার এবং ভক্তরা কেউ কারো বিভক্তি চান না। কারণ, নির্বাচনের পর আবার প্রত্যেককে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মন্দিরের উন্নয়নে একত্রে কাজ করতে হবে। তাই তাদের সকলের কাম্য, মন্দির পরম শান্তি ও ভাতৃত্বের মিলন মেলার স্থান হয়ে উঠুক,প্রত্যেকের পারস্পরিক সুসম্পর্ক,সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ বজায় থাকুক। রুয়াপ সনাতন মন্দির সকল সনাতনীদের ভালবাসা, আশা ভরসার ও সনাতনী সংস্কৃতির স্থল হয়ে উঠুক। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সনাতনী সংস্কৃতি নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে।

গোপন একটি জরিপে দেখা গেছে, ড.স্বপন কুমার বনিকের প্যানেলের চেয়েও, গোপাল চন্দ্র বর্মনের প্যানেলের সমর্থন অনেকটা এগিয়ে রয়েছে। তবে কথায় আছে, রাজনীতির শেষ বলে কিছু নেই। নির্বাচনে অবশ্যই হারজিত রয়েছে। এ হারজিত উভয় পক্ষকেই মেনে নিতে হবে, সাদরে গ্রহন করতে হবে। আমরা মনে করি, নির্বাচন মানে একটা উৎসব। নির্বাচনের ফলাফল যাই হউক না কেন প্রত্যেকের সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা কখনো যেন বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। চাই নির্বাচনের পরেও রুয়াপে সকলের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক অটূট থাকুক। যে পক্ষই জয়লাভ করুক না কেন আমরা সবাই বিজয়ের আনন্দে উদ্ভাসিত হবো। ভুলে যাবো সব ভেদাভেদ।

বিশেষ প্রতিনিধিঃ সকল প্রকার জল্পনা কল্পনা, আলোচনা সমালোচনা, উদ্বেগ উৎকন্ঠার অবসান ঘটিয়ে আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রুয়াপ সনাতন মন্দির কমিটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন হতে যাচ্ছে।

দীর্ঘ প্রায় ৬ বছর পর মন্দিরের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড.বিরেশ কুমার গোস্বামীর নেতৃত্বে মন্দির কার্যনির্বাহী কমিটি ২০২৪-২০২৬ গঠনের লক্ষ্যে রুয়াপ সনাতন মন্দিরের পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতোপূর্বে মনোনীত বা সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে মন্দির পরিচালনা হয়ে আসছিলো। এখানে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১৬৩ জন। অনেকে সময়াভাবে ও নানা কারনে ভোটার হতে পারেননি। আগামীতে এ ভোটার সংখ্যা এর দ্বিগুন হবে বলে জানা যায়।

রুয়াপের অস্থায়ী মন্দিরে গোপন ব্যালটে আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন চলবে। নির্বাচনে ১২ ক্যাটাগরির ৩১ টি পদের মধ্যে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইতোমধ্যে ৩ টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে যাওয়ার কারণে এখন অবশিষ্ট ২৮ টি পদে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে মোট দু’টি প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।একটি ৩১ সদস্য বিশিষ্ট গোপাল চন্দ্র বর্মন প্যানেল এবং অপরটি ১৩ সদস্য বিশিষ্ট ড.স্বপন কুমার বনিক প্যানেল। নির্বাচনী ইস্তেহারে উভয়পক্ষের নানা সব চমকপ্রদ প্রতিশ্রুতি,মন্দির ও সনাতনী সমাজকে নিয়ে ভবিষ্যতে তাদের কর্মপন্থাও নানা পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ভোট প্রত্যাশিদের এসব প্রতিশ্রুতি ও ভবিষ্যত পরিকল্পনায় রুয়াপের সনাতন সমাজ খুবই আশাবাদী। রুয়াপের সনাতন সমাজ মনে করেন বহু ত্যাগ তিতিক্ষা ও চড়াই-উতরাই পার হয়ে সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, নানা সাহায্য সহযোগিতায় ২০১৯ সাল হতে রুয়াপে পূজা,মন্দির নির্মাণ ও প্রতিষ্টার কাজ আরম্ভ হয়। তা ক্রমান্বয়ে আজকে এ পর্যন্ত যেহেতু এসে ঠেকেছে, ভবিষ্যতেও নতুন নির্বাচিত কমিটি সবাইকে সাথে নিয়ে আরো দূর্গম পথ পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন বলে তারা মনে করেন।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীদের চলছে নানা প্রচারণা। নির্বাচনী বৈতরণী পাড় হতে এ পর্যন্ত এক পক্ষ অপর পক্ষকে নানাভাবে ঘায়েল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। এক পক্ষ বলছেন, অনির্বাচিত কমিটি বিগত ৬ বছর ধরে এ পর্যন্ত পূজা ও অস্থায়ী মন্দির নির্মাণের আয় ব্যয়ের সঠিক ও স্বচ্ছ কোন হিসাব নিকাশ প্রকাশ করেনি। সবসময় তারা স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বৈরতন্ত্র মনোভাব নিয়ে কাজ করে গেছেন।

অপরপক্ষ বলছেন, এখানে রুয়াপের এ মন্দিরে আজ পর্যন্ত স্বৈরতন্ত্রের কিছু ঘটেনি। এখানে কারো অবদান কোন অংশে কম নয়। রুয়াপের সনাতন সমাজ একটি পরিবারের মতো। এখানে কাউকে ছোট করে দেখার বা কাউকে বড় করে দেখার কিছুই নেই। এখানে একক কারো কৃতিত্ব নেই। সবার শ্রম,ত্যাগ তিতিক্ষার কারণে রুয়াপে আজকে দ্বিতল বিশিষ্ট একটি মন্দির প্রতিষ্টিত হয়েছে,ভবিষ্যতে অন্যান্য উন্নয়নের পাশাপাশি রাজউকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি মহাশ্মশান নির্মাণেরও পরিকল্পনা রয়েছে। দীর্ঘদিন পর একটি নির্বাচিত কমিটি হতে যাচ্ছে, যে কমিটি হবে সবার জন্যে সঠিক ও স্বচ্ছ জবাবদিহিতার একটি আদর্শ প্লাটফর্ম। এই মন্দির আমরা সনাতনীদের ঐক্যের প্রতীক। এখানে সমবেত প্রার্থনা,নিজেকে নিস্কাম কর্মে লিপ্ত রাখা,সনাতনীদের আবেগ-অনুভূতির যথার্থতাকে প্রকাশ করার স্থান। মন্দিরটি আজ এ পর্যায়ে এসে দাঁড়াতে পেড়েছে শুধু সবার অকুন্ঠ সমর্থন ও নানা সহযোগিতার কারণে। কিন্তু এখানে কিছু বদ লোকও আছে যারা নিজেরা ভালো কিছু করবে না, ভালো কাজে অংশ নেবে না বা ভালো কাজ করতে চায় না, আবার অন্যরা ভালো কিছু করতে গেলে তারা ভালো কাজের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়,নানা ছুতোয় ও নানাভাবে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা লিপ্ত থাকে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের বেশ কয়েকজন ভোটার জানান, কাজ করলেইতো নাম হবে বা বদনাম হবে। আর কাজ না করলে নাম-বদনামের কিছুইতো নেই। তারা বলছেন,একটি পক্ষ যাদেরকে বার বার বিতর্কিত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন, এতে কাজ করার পক্ষটি তাতে কর্ণপাত না করে কাজকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের কাজ তারা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন,নাম বদনামের ধার ধারছেন না। ব্যালটের মাধ্যমেই তার জবাব দেবেন বলে তারা এবং তাদের সমর্থকরা জানান। তারা আরো জানান, বিগত দিনের বিতর্কিত কোন বিষয় থাকলে তার সন্তোষজনক উত্তর বা সমাধানের জন্য নির্বাচিত কমিটি হবে একটি প্লাটফর্ম। যেখানে থাকবে প্রত্যেকের প্রত্যেক কাজের সুষ্ঠু জবাবদিহিতা। কাজেই নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের আগে এসব নিয়ে হাউ মাউ করে লাভ কি। তারা আরো জানান, এখানে প্রত্যেক ভোটার এবং ভক্তরা কেউ কারো বিভক্তি চান না। কারণ, নির্বাচনের পর আবার প্রত্যেককে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মন্দিরের উন্নয়নে একত্রে কাজ করতে হবে। তাই তাদের সকলের কাম্য, মন্দির পরম শান্তি ও ভাতৃত্বের মিলন মেলার স্থান হয়ে উঠুক,প্রত্যেকের পারস্পরিক সুসম্পর্ক,সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ বজায় থাকুক। রুয়াপ সনাতন মন্দির সকল সনাতনীদের ভালবাসা, আশা ভরসার ও সনাতনী সংস্কৃতির স্থল হয়ে উঠুক। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সনাতনী সংস্কৃতি নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে।

গোপন একটি জরিপে দেখা গেছে, ড.স্বপন কুমার বনিকের প্যানেলের চেয়েও, গোপাল চন্দ্র বর্মনের প্যানেলের সমর্থন অনেকটা এগিয়ে রয়েছে। তবে কথায় আছে, রাজনীতির শেষ বলে কিছু নেই। নির্বাচনে অবশ্যই হারজিত রয়েছে। এ হারজিত উভয় পক্ষকেই মেনে নিতে হবে, সাদরে গ্রহন করতে হবে। আমরা মনে করি, নির্বাচন মানে একটা উৎসব। নির্বাচনের ফলাফল যাই হউক না কেন প্রত্যেকের সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা কখনো যেন বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। চাই নির্বাচনের পরেও রুয়াপে সকলের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক অটূট থাকুক। যে পক্ষই জয়লাভ করুক না কেন আমরা সবাই বিজয়ের আনন্দে উদ্ভাসিত হবো। ভুলে যাবো সব ভেদাভেদ।