ফেনী প্রতিনিধি: ফেনী ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পূর্ণ করে ১২ বছরে পা রাখল। আজ সোমবার (১৮ নভেম্বর) ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের নেতৃত্বে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে ফেনী শিশু নিকেতন রোড থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের হয়। র‍্যালিটি মিজান রোড হয়ে কলেজ রোড থেকে শহরের ট্রাংক রোড প্রদক্ষিণ করে আবার শিশু নিকেতনে এসে শেষ হয়। পরে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ফেনী ইউনিভার্সিটি উপাচার্য প্রফেসর ড. এম জামালউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রইস কাইজার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ফেনী ইউনিভার্সিটির ১২ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আজ আমরা এক বিশেষ দিন উদযাপন করছি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ফেনী ইউনিভার্সিটি শিক্ষার মানোন্নয়ন, গবেষণা এবং জাতি গঠনে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে কাজ করার এই চেতনা আমাদের ভবিষ্যৎ পথচলাকে আরও আলোকিত করবে।

সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, ফেনী ইউনিভার্সিটি একটি ভিন্ন ধ্যানধারণা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি ফেনী ইউনিভার্সিটি কাঙ্ক্ষিত মান বজায় রাখতে নিরন্তর প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। বিশ্ববিদ্যালয় হল গবেষনার সুতিকাগার। তারই ধারাবাহিকতায় জ্ঞানচর্চা ও গবেষণায় ফেনী ইউনিভার্সিটি নিরলসভাবে কাজ করা যাচ্ছে। তাই গবেষনার উন্নয়নের জন্য ফেনী ইউনিভার্সিটি গবেষনা কেন্দ্রকে আধুনিকায়ন এবং ফেনী ইউনিভার্সিটি জার্নালকে আন্তর্জাতিক জার্নালে রূপান্তরিত করার প্রয়াস চলছে।

আইন বিভাগের প্রভাষক উম্মে হাবিবা জিতু ও ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক রেজওয়ান হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টি বোর্ডের ট্রেজারার মোহাম্মদ এনায়েত উল্ল্যাহ, মেম্বার সেক্রেটারি এ এস এম তবারক উল্ল্যাহ চৌধুরী বায়েজীদ, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মেহেরাজুল করিম মানিক, ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর তায়বুল হক, উত্তরা রোটারী ক্লাবের সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাদল, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) এবং সহযোগী অধ্যাপক ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ আবুল কাশেম।

এসময় ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

শেষে বন্যার্তদের সহযোগীতায় অবদান রাখায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ মোট ৩৩ জন সেচ্ছাসেবীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে বিকেলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । এতে ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি চট্টগ্রামের ব্যান্ড দল “মানবিক” সংগীত পরিবেশনা করে।

ফেনী প্রতিনিধি: ফেনী ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পূর্ণ করে ১২ বছরে পা রাখল। আজ সোমবার (১৮ নভেম্বর) ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের নেতৃত্বে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে ফেনী শিশু নিকেতন রোড থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের হয়। র‍্যালিটি মিজান রোড হয়ে কলেজ রোড থেকে শহরের ট্রাংক রোড প্রদক্ষিণ করে আবার শিশু নিকেতনে এসে শেষ হয়। পরে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ফেনী ইউনিভার্সিটি উপাচার্য প্রফেসর ড. এম জামালউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রইস কাইজার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ফেনী ইউনিভার্সিটির ১২ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আজ আমরা এক বিশেষ দিন উদযাপন করছি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ফেনী ইউনিভার্সিটি শিক্ষার মানোন্নয়ন, গবেষণা এবং জাতি গঠনে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছে। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে কাজ করার এই চেতনা আমাদের ভবিষ্যৎ পথচলাকে আরও আলোকিত করবে।

সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, ফেনী ইউনিভার্সিটি একটি ভিন্ন ধ্যানধারণা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি ফেনী ইউনিভার্সিটি কাঙ্ক্ষিত মান বজায় রাখতে নিরন্তর প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। বিশ্ববিদ্যালয় হল গবেষনার সুতিকাগার। তারই ধারাবাহিকতায় জ্ঞানচর্চা ও গবেষণায় ফেনী ইউনিভার্সিটি নিরলসভাবে কাজ করা যাচ্ছে। তাই গবেষনার উন্নয়নের জন্য ফেনী ইউনিভার্সিটি গবেষনা কেন্দ্রকে আধুনিকায়ন এবং ফেনী ইউনিভার্সিটি জার্নালকে আন্তর্জাতিক জার্নালে রূপান্তরিত করার প্রয়াস চলছে।

আইন বিভাগের প্রভাষক উম্মে হাবিবা জিতু ও ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক রেজওয়ান হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টি বোর্ডের ট্রেজারার মোহাম্মদ এনায়েত উল্ল্যাহ, মেম্বার সেক্রেটারি এ এস এম তবারক উল্ল্যাহ চৌধুরী বায়েজীদ, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মেহেরাজুল করিম মানিক, ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর তায়বুল হক, উত্তরা রোটারী ক্লাবের সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাদল, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) এবং সহযোগী অধ্যাপক ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ আবুল কাশেম।

এসময় ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

শেষে বন্যার্তদের সহযোগীতায় অবদান রাখায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ মোট ৩৩ জন সেচ্ছাসেবীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে বিকেলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । এতে ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি চট্টগ্রামের ব্যান্ড দল “মানবিক” সংগীত পরিবেশনা করে।